Ajker Patrika

ঈদে লঞ্চ চালাতে চান নৌ–শ্রমিকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
ঈদে লঞ্চ চালাতে চান নৌ–শ্রমিকরা

ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলছে সরকার ঘোষিত লকডাউন। লকডাউনে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচলের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে লঞ্চ চলাচলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশন।

আজ বুধবার দুপুরে লঞ্চ চলাচলের অনুমতির চেয়ে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিয়েছে সংগঠনটি।

এর আগে নৌযান শ্রমিকরা মতিঝিলে বিআইডব্লিউটিএ'র অফিসের সামনে বিক্ষোভ করেন। শ্রমিকরা বলেন, গত একমাসের লকডাউনে যাত্রীবাহী নৌযানে কর্মরত হাজার হাজার নৌ–শ্রমিক এবং নদী বন্দরগুলোর হাজার হাজার ঘাট শ্রমিকরা চরম দুরবস্থায় আছে। এসময় তাঁরা স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে স্বল্প ভাড়ায় নৌযান চলাচলের অনুমতি দাবি করেন।

নৌ–শ্রমিকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, লকডাউন ঘোষণার পর থেকে শ্রমিকদের জন্য সরকার ও নৌযান মালিকদের পক্ষ থেকে কোন সহযোগিতা করা হয়নি। অনেক নৌযান মালিক মার্চ মাসের বেতনও এখন পর্যন্ত দেয়নি।

শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশন সভাপতি মো. শাহ আলম ভুঁইয়া বলেন, বাস, ট্রেন ও লঞ্চ বন্ধ থাকলেও যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রয়েছে। দেশের মানুষ এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাতায়াতের ক্ষেত্রে কোনরূপ বিধিনিষেধ নেই। সেজন্য শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে ঈদের আগে নৌযান চালু করার দাবি জানান তিনি। পাশাপাশি আগামী ১০ তারিখের আগেই শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করার জন্য নৌযান মালিকদেরও তিনি অনুরোধ জানান।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার গত ৫ এপ্রিল থেকে বন্ধ রয়েছে সকল ধরনের যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল। এই নির্দেশনা অব্যাহত থাকবে ১৬ মে পর্যন্ত। তবে লকডাউনে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে, আঘাত হানবে কোথায়

দুশ্চিন্তা, হতাশা দূর হবে হাদিসে বর্ণিত এই চার দোয়ায়

গায়ে থুতু পড়া নিয়ে ড্যাফোডিল ও সিটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের রাতভর সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

আজকের রাশিফল: মুখটা সামলে রাখুন, শত্রুরা ফেসবুক পোস্টে প্রচুর হা হা দেবে

নির্বাচনে যেতে চায় জাপার একাংশ, কৌশল তুলে ধরবে জাতির সামনে

এলাকার খবর
Loading...