ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে নদীর পাড় থেকে এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর নাম মো. সোহেল রানা (২৫)। আজ শনিবার সকালে উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের কুর্শিপাড়া এলাকায় কাঁচামাটিয়া নদীর পাড় থেকে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আঠারবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, লাশ থেকে কিছুটা দূরে হত্যায় ব্যবহৃত একটি দা উদ্ধার করা হয়েছে। ওই যুবকের শরীরের দা দিয়ে কোপানোয় মারাত্মক জখমের চিহ্ন দেখা গেছে। এ ছাড়া নিহত যুবকের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও একটি মানিব্যাগ আলামত হিসেবে পাওয়া যায়।
সোহেল রানার পৌর এলাকার চাল বাজারে ফ্লেক্সিলোডের দোকান রয়েছে। তাঁর বাড়ি উপজেলার মাইজবাগ ইউনিয়নের কুমড়াশাসন গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বছর খানিক আগে সোহেলের সঙ্গে বিয়ে হয় পৌর এলাকার মো. আবু তাহেরের মেয়ে মোসা. মৌসুমি আক্তারের (২২)। বিয়ের পর থেকে বেশির ভাগ সময় শ্বশুর বাড়িতেই থাকতেন সোহেল। গতকাল সকালে শ্বশুর বাড়ি থেকে স্ত্রীকে বলে আসেন রাতে সেখানেই ফিরবেন।
এসআই জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, নদীর পাড়ে অজ্ঞাতনামা যুবকের লাশ পড়ে আছে এমন খবরে তাঁরা দ্রুত সেখানে যান। পরে নিহতের চাচা সিদ্দিকুর রহমান লাশটি তাঁর ভাতিজার বলে শনাক্ত করেন।
নিহতের স্ত্রী মোসা. মৌসুমি আক্তার জানান, তাঁর মা অসুস্থ থাকার কারণে এক মাস যাবৎ তিনি বাবার বাড়িতেই থাকেন। তাঁর স্বামী সোহেলেও প্রায় সময় তাঁদের সঙ্গে থাকতেন। শ্বশুরবাড়ি থেকে গতকাল সকালে দোকানে যাওয়ার আগে বলে যান রাতে সেখানেই ফিরবেন।
কিন্তু গতকাল রাতে একটু আগে ঘুমিয়ে পড়ায় তিনি আর তাঁকে কল দেননি। সকালে উঠে ভেবেছেন নিজের বাড়িতেই আছেন সোহেল। বিষয়টি নিশ্চিত হতে সকালে তাঁর স্বামীর নম্বরে কল দিলে বেশ কয়েকবার রিং হলেও ফোন রিসিভ করেনি।
মৌসুমি আক্তার বলেন, তাঁর জানামতে স্বামীর সঙ্গে কারও কোনো বিরোধ ছিল না।
এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাছিনুর রহমান।
মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, দুর্বৃত্তরা যুবককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ নদীর পাড়ে ফেলে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। এ ছাড়া অন্যান্য আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে নদীর পাড় থেকে এক যুবকের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর নাম মো. সোহেল রানা (২৫)। আজ শনিবার সকালে উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের কুর্শিপাড়া এলাকায় কাঁচামাটিয়া নদীর পাড় থেকে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আঠারবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, লাশ থেকে কিছুটা দূরে হত্যায় ব্যবহৃত একটি দা উদ্ধার করা হয়েছে। ওই যুবকের শরীরের দা দিয়ে কোপানোয় মারাত্মক জখমের চিহ্ন দেখা গেছে। এ ছাড়া নিহত যুবকের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও একটি মানিব্যাগ আলামত হিসেবে পাওয়া যায়।
সোহেল রানার পৌর এলাকার চাল বাজারে ফ্লেক্সিলোডের দোকান রয়েছে। তাঁর বাড়ি উপজেলার মাইজবাগ ইউনিয়নের কুমড়াশাসন গ্রামে। তিনি ওই এলাকার মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বছর খানিক আগে সোহেলের সঙ্গে বিয়ে হয় পৌর এলাকার মো. আবু তাহেরের মেয়ে মোসা. মৌসুমি আক্তারের (২২)। বিয়ের পর থেকে বেশির ভাগ সময় শ্বশুর বাড়িতেই থাকতেন সোহেল। গতকাল সকালে শ্বশুর বাড়ি থেকে স্ত্রীকে বলে আসেন রাতে সেখানেই ফিরবেন।
এসআই জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, নদীর পাড়ে অজ্ঞাতনামা যুবকের লাশ পড়ে আছে এমন খবরে তাঁরা দ্রুত সেখানে যান। পরে নিহতের চাচা সিদ্দিকুর রহমান লাশটি তাঁর ভাতিজার বলে শনাক্ত করেন।
নিহতের স্ত্রী মোসা. মৌসুমি আক্তার জানান, তাঁর মা অসুস্থ থাকার কারণে এক মাস যাবৎ তিনি বাবার বাড়িতেই থাকেন। তাঁর স্বামী সোহেলেও প্রায় সময় তাঁদের সঙ্গে থাকতেন। শ্বশুরবাড়ি থেকে গতকাল সকালে দোকানে যাওয়ার আগে বলে যান রাতে সেখানেই ফিরবেন।
কিন্তু গতকাল রাতে একটু আগে ঘুমিয়ে পড়ায় তিনি আর তাঁকে কল দেননি। সকালে উঠে ভেবেছেন নিজের বাড়িতেই আছেন সোহেল। বিষয়টি নিশ্চিত হতে সকালে তাঁর স্বামীর নম্বরে কল দিলে বেশ কয়েকবার রিং হলেও ফোন রিসিভ করেনি।
মৌসুমি আক্তার বলেন, তাঁর জানামতে স্বামীর সঙ্গে কারও কোনো বিরোধ ছিল না।
এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাছিনুর রহমান।
মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, দুর্বৃত্তরা যুবককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ নদীর পাড়ে ফেলে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। এ ছাড়া অন্যান্য আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও সদর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার শ্যামের কোনা এলকায় মৌলভীবাজার-শমশেরনগর সড়কে দুটি মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে জুবেদ মিয়া (২৮) ও কমরুল মিয়া (৩০) নামে দুজন নিহত হন।
৪০ মিনিট আগেবেজিন নামে একজন জানান, বিকেল থেকে কাজ শুরু হয়েছে আনুমানিক ভোর চারটা পর্যন্ত চলবে। এই কাজে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তারা পাঁচ থেকে ছয় জন লোক এখানে কাজ করতে এসেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে কোস্টগার্ডের দায়িত্ব পালনে বাধার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাংস কাটতে গিয়ে প্রায় ১ শ মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে চিকিৎসা নিতে প্রায় ১০০ জন মানুষ এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও অনেকেই ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কেউ গরু কোরবানি
২ ঘণ্টা আগে