নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। তবে কোনো আশা দেয়নি সেরাম ইনস্টিটিউট। অন্যান্য দেশের অব্যবহৃত বা অনুমোদন না দিয়েও মজুত করা অক্সফোর্ডের টিকা পাওয়ার আশাও নেই। ফলে প্রথম ডোজ নেওয়া ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৯১২ জনের মধ্যে ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ৮২৯ জনের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা কাটছেই না।
এ সংকটের কারণে অনেক কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে আরও আগেই। এর মধ্যে আজ সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান আর মাত্র ৭ থেকে ১০ দিন চলবে। টিকা আনার জন্য জোর চেষ্টা চলছে। বিশেষ করে দ্বিতীয় ডোজ যাতে সম্পন্ন করা যায় সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ। দুই চালানে মাত্র ৭০ লাখ ডোজ দিয়েছে সেরাম। অথচ প্রতিমাসে ৫০ লাখ করে জুনের মধ্যে মোট সাড়ে তিন কোটি ডোজ দেওয়ার চুক্তিতে অগ্রীম অর্থ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। টিকা সংকটে গত ২৬ এপ্রিল প্রথম ডোজ দেওয়া বন্ধ করে সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে মজুত থাকা অক্সফোর্ডের টিকা চেয়ে সরকার চিঠি দিলেও সাড়া মেলেনি। ফলে আগামী জুলাইয়ের আগে দ্বিতীয় ডোজের সংস্থান হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
এদিকে পুরো টিকাদান কর্মসূচিই এখন হুমকির মুখে। চীন থেকে উপহারের পাঁচ লাখ ডোজ এলেও টিকা আমদানি প্রক্রিয়ার জট খোলেনি। দেশে চীন ও রাশিয়ার টিকা উৎপাদনের কথা বলা হলেও এখনো কোনো প্রতিষ্ঠানকে উৎপাদনের অনুমোদন দেয়নি সরকার। আজ মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, টিকা উৎপাদন চার/পাঁচ মাসের আগে সম্ভব নয়। সরকার কেনার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতের করোনা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ায় তারা অন্যদেশে টিকা রপ্তানি করতে দিচ্ছে না। বেক্সিমকো টিকা এনে দিতে চাইলেও এখন পর্যন্ত তারা ইতিবাচক কিছু জানায়নি। ফলে সেরামের টিকা পাওয়া এখন অনিশ্চিত। নতুন করে টিকা না পাওয়ায় শিগগিরই দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ হচ্ছে। তবে এখনো তারিখ নির্ধারণ হয়নি। অনেক জায়গায় এরই মধ্যে বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
তবে ঘাটতি টিকার যোগান ও গোটা টিকাদান কর্মসূচি নিয়েই শুরু থেকে কৌশল নির্ধারণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে একেক সময় একেক সিদ্ধান্তের জন্যও প্রতিষ্ঠানটির কর্তাদের সমালোচনা করেন তারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটির সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের প্রধান ঘাটতি হচ্ছে সবকিছু অনেক দেরিতে করেছি আমরা। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণেও আমরা একেক সময় একেকরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সময়মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারলে হয়তো আমাদের এতটা সমস্যার মুখে পড়তে হতো না। যেহেতু সেরামের ওপর আমরা এককভাবে নির্ভর করেছি, সেজন্য সময়গুলো সেখানেই নষ্ট হয়েছে। আমরা নিশ্চিত ভেবেছিলাম, সেরাম থেকে আমরা চাহিদার সবটুকু টিকা পাব।
তিনি বলেন, ‘গত মার্চে যখন ভারত সরকার টিকা বন্ধ করে দিল, তখনই সরকারের উচিত ছিল টিকা কার্যক্রমে পরিবর্তন আনা। কিন্তু সময় ফুরিয়ে যাওয়ার পর আমরা বিকল্প উৎস খোঁজা শুরু করেছি। ফলে টিকা পেতে এখন বিলম্ব হচ্ছে।’
ত্বরিৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঘাটতির বিষয়ে জানতে চাইলে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সামগ্রীক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হয়। টিকার জটিলতা নিরসনে শুরু থেকেই আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে আসছি।
সেরামের টিকা আটকে যাওয়া সরকারের কল্পনার বাইরে ছিল। এছাড়া ভারতের করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়ানক আকার ধারণ করা হয় আমাদের টিকা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। তবে আমরা আশা ছাড়িনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘বিকল্প উপায়ে যুক্তরাষ্টের কাছ থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা চাওয়া হয়েছে। তারা এখনো কোনো সাড়া না দিলেও আমরা আশাবাদী। যেহেতু আমাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে, তাই এর মধ্যে আমরা টিকা সরবরাহ করতে পারব বলে বিশ্বাস করি। রাশিয়ার টিকা পাওয়া নিয়ে এখনো জটিলতা কাটেনি। চীনের কয়েক কোটি ডোজ টিকা কিনতে সরকার যে চিঠি দিয়েছে শিগগিরই তার সাড়া পাওয়া যাবে বলে আমরা আশা করছি।
পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে ১৩ কোটি মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনতে চায় সরকার। কিন্তু এখন সময়মতো সরবরাহ নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ঢাকা: দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। তবে কোনো আশা দেয়নি সেরাম ইনস্টিটিউট। অন্যান্য দেশের অব্যবহৃত বা অনুমোদন না দিয়েও মজুত করা অক্সফোর্ডের টিকা পাওয়ার আশাও নেই। ফলে প্রথম ডোজ নেওয়া ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৯১২ জনের মধ্যে ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ৮২৯ জনের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা কাটছেই না।
এ সংকটের কারণে অনেক কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে আরও আগেই। এর মধ্যে আজ সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান আর মাত্র ৭ থেকে ১০ দিন চলবে। টিকা আনার জন্য জোর চেষ্টা চলছে। বিশেষ করে দ্বিতীয় ডোজ যাতে সম্পন্ন করা যায় সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ। দুই চালানে মাত্র ৭০ লাখ ডোজ দিয়েছে সেরাম। অথচ প্রতিমাসে ৫০ লাখ করে জুনের মধ্যে মোট সাড়ে তিন কোটি ডোজ দেওয়ার চুক্তিতে অগ্রীম অর্থ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। টিকা সংকটে গত ২৬ এপ্রিল প্রথম ডোজ দেওয়া বন্ধ করে সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে মজুত থাকা অক্সফোর্ডের টিকা চেয়ে সরকার চিঠি দিলেও সাড়া মেলেনি। ফলে আগামী জুলাইয়ের আগে দ্বিতীয় ডোজের সংস্থান হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
এদিকে পুরো টিকাদান কর্মসূচিই এখন হুমকির মুখে। চীন থেকে উপহারের পাঁচ লাখ ডোজ এলেও টিকা আমদানি প্রক্রিয়ার জট খোলেনি। দেশে চীন ও রাশিয়ার টিকা উৎপাদনের কথা বলা হলেও এখনো কোনো প্রতিষ্ঠানকে উৎপাদনের অনুমোদন দেয়নি সরকার। আজ মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, টিকা উৎপাদন চার/পাঁচ মাসের আগে সম্ভব নয়। সরকার কেনার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতের করোনা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ায় তারা অন্যদেশে টিকা রপ্তানি করতে দিচ্ছে না। বেক্সিমকো টিকা এনে দিতে চাইলেও এখন পর্যন্ত তারা ইতিবাচক কিছু জানায়নি। ফলে সেরামের টিকা পাওয়া এখন অনিশ্চিত। নতুন করে টিকা না পাওয়ায় শিগগিরই দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ হচ্ছে। তবে এখনো তারিখ নির্ধারণ হয়নি। অনেক জায়গায় এরই মধ্যে বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
তবে ঘাটতি টিকার যোগান ও গোটা টিকাদান কর্মসূচি নিয়েই শুরু থেকে কৌশল নির্ধারণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে একেক সময় একেক সিদ্ধান্তের জন্যও প্রতিষ্ঠানটির কর্তাদের সমালোচনা করেন তারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটির সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের প্রধান ঘাটতি হচ্ছে সবকিছু অনেক দেরিতে করেছি আমরা। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণেও আমরা একেক সময় একেকরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সময়মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারলে হয়তো আমাদের এতটা সমস্যার মুখে পড়তে হতো না। যেহেতু সেরামের ওপর আমরা এককভাবে নির্ভর করেছি, সেজন্য সময়গুলো সেখানেই নষ্ট হয়েছে। আমরা নিশ্চিত ভেবেছিলাম, সেরাম থেকে আমরা চাহিদার সবটুকু টিকা পাব।
তিনি বলেন, ‘গত মার্চে যখন ভারত সরকার টিকা বন্ধ করে দিল, তখনই সরকারের উচিত ছিল টিকা কার্যক্রমে পরিবর্তন আনা। কিন্তু সময় ফুরিয়ে যাওয়ার পর আমরা বিকল্প উৎস খোঁজা শুরু করেছি। ফলে টিকা পেতে এখন বিলম্ব হচ্ছে।’
ত্বরিৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঘাটতির বিষয়ে জানতে চাইলে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সামগ্রীক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হয়। টিকার জটিলতা নিরসনে শুরু থেকেই আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে আসছি।
সেরামের টিকা আটকে যাওয়া সরকারের কল্পনার বাইরে ছিল। এছাড়া ভারতের করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়ানক আকার ধারণ করা হয় আমাদের টিকা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। তবে আমরা আশা ছাড়িনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘বিকল্প উপায়ে যুক্তরাষ্টের কাছ থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা চাওয়া হয়েছে। তারা এখনো কোনো সাড়া না দিলেও আমরা আশাবাদী। যেহেতু আমাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে, তাই এর মধ্যে আমরা টিকা সরবরাহ করতে পারব বলে বিশ্বাস করি। রাশিয়ার টিকা পাওয়া নিয়ে এখনো জটিলতা কাটেনি। চীনের কয়েক কোটি ডোজ টিকা কিনতে সরকার যে চিঠি দিয়েছে শিগগিরই তার সাড়া পাওয়া যাবে বলে আমরা আশা করছি।
পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে ১৩ কোটি মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনতে চায় সরকার। কিন্তু এখন সময়মতো সরবরাহ নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। তবে কোনো আশা দেয়নি সেরাম ইনস্টিটিউট। অন্যান্য দেশের অব্যবহৃত বা অনুমোদন না দিয়েও মজুত করা অক্সফোর্ডের টিকা পাওয়ার আশাও নেই। ফলে প্রথম ডোজ নেওয়া ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৯১২ জনের মধ্যে ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ৮২৯ জনের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা কাটছেই না।
এ সংকটের কারণে অনেক কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে আরও আগেই। এর মধ্যে আজ সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান আর মাত্র ৭ থেকে ১০ দিন চলবে। টিকা আনার জন্য জোর চেষ্টা চলছে। বিশেষ করে দ্বিতীয় ডোজ যাতে সম্পন্ন করা যায় সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ। দুই চালানে মাত্র ৭০ লাখ ডোজ দিয়েছে সেরাম। অথচ প্রতিমাসে ৫০ লাখ করে জুনের মধ্যে মোট সাড়ে তিন কোটি ডোজ দেওয়ার চুক্তিতে অগ্রীম অর্থ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। টিকা সংকটে গত ২৬ এপ্রিল প্রথম ডোজ দেওয়া বন্ধ করে সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে মজুত থাকা অক্সফোর্ডের টিকা চেয়ে সরকার চিঠি দিলেও সাড়া মেলেনি। ফলে আগামী জুলাইয়ের আগে দ্বিতীয় ডোজের সংস্থান হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
এদিকে পুরো টিকাদান কর্মসূচিই এখন হুমকির মুখে। চীন থেকে উপহারের পাঁচ লাখ ডোজ এলেও টিকা আমদানি প্রক্রিয়ার জট খোলেনি। দেশে চীন ও রাশিয়ার টিকা উৎপাদনের কথা বলা হলেও এখনো কোনো প্রতিষ্ঠানকে উৎপাদনের অনুমোদন দেয়নি সরকার। আজ মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, টিকা উৎপাদন চার/পাঁচ মাসের আগে সম্ভব নয়। সরকার কেনার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতের করোনা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ায় তারা অন্যদেশে টিকা রপ্তানি করতে দিচ্ছে না। বেক্সিমকো টিকা এনে দিতে চাইলেও এখন পর্যন্ত তারা ইতিবাচক কিছু জানায়নি। ফলে সেরামের টিকা পাওয়া এখন অনিশ্চিত। নতুন করে টিকা না পাওয়ায় শিগগিরই দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ হচ্ছে। তবে এখনো তারিখ নির্ধারণ হয়নি। অনেক জায়গায় এরই মধ্যে বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
তবে ঘাটতি টিকার যোগান ও গোটা টিকাদান কর্মসূচি নিয়েই শুরু থেকে কৌশল নির্ধারণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে একেক সময় একেক সিদ্ধান্তের জন্যও প্রতিষ্ঠানটির কর্তাদের সমালোচনা করেন তারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটির সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের প্রধান ঘাটতি হচ্ছে সবকিছু অনেক দেরিতে করেছি আমরা। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণেও আমরা একেক সময় একেকরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সময়মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারলে হয়তো আমাদের এতটা সমস্যার মুখে পড়তে হতো না। যেহেতু সেরামের ওপর আমরা এককভাবে নির্ভর করেছি, সেজন্য সময়গুলো সেখানেই নষ্ট হয়েছে। আমরা নিশ্চিত ভেবেছিলাম, সেরাম থেকে আমরা চাহিদার সবটুকু টিকা পাব।
তিনি বলেন, ‘গত মার্চে যখন ভারত সরকার টিকা বন্ধ করে দিল, তখনই সরকারের উচিত ছিল টিকা কার্যক্রমে পরিবর্তন আনা। কিন্তু সময় ফুরিয়ে যাওয়ার পর আমরা বিকল্প উৎস খোঁজা শুরু করেছি। ফলে টিকা পেতে এখন বিলম্ব হচ্ছে।’
ত্বরিৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঘাটতির বিষয়ে জানতে চাইলে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সামগ্রীক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হয়। টিকার জটিলতা নিরসনে শুরু থেকেই আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে আসছি।
সেরামের টিকা আটকে যাওয়া সরকারের কল্পনার বাইরে ছিল। এছাড়া ভারতের করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়ানক আকার ধারণ করা হয় আমাদের টিকা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। তবে আমরা আশা ছাড়িনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘বিকল্প উপায়ে যুক্তরাষ্টের কাছ থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা চাওয়া হয়েছে। তারা এখনো কোনো সাড়া না দিলেও আমরা আশাবাদী। যেহেতু আমাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে, তাই এর মধ্যে আমরা টিকা সরবরাহ করতে পারব বলে বিশ্বাস করি। রাশিয়ার টিকা পাওয়া নিয়ে এখনো জটিলতা কাটেনি। চীনের কয়েক কোটি ডোজ টিকা কিনতে সরকার যে চিঠি দিয়েছে শিগগিরই তার সাড়া পাওয়া যাবে বলে আমরা আশা করছি।
পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে ১৩ কোটি মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনতে চায় সরকার। কিন্তু এখন সময়মতো সরবরাহ নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ঢাকা: দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। তবে কোনো আশা দেয়নি সেরাম ইনস্টিটিউট। অন্যান্য দেশের অব্যবহৃত বা অনুমোদন না দিয়েও মজুত করা অক্সফোর্ডের টিকা পাওয়ার আশাও নেই। ফলে প্রথম ডোজ নেওয়া ৫৮ লাখ ১৯ হাজার ৯১২ জনের মধ্যে ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ৮২৯ জনের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা কাটছেই না।
এ সংকটের কারণে অনেক কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে আরও আগেই। এর মধ্যে আজ সোমবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান আর মাত্র ৭ থেকে ১০ দিন চলবে। টিকা আনার জন্য জোর চেষ্টা চলছে। বিশেষ করে দ্বিতীয় ডোজ যাতে সম্পন্ন করা যায় সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের উৎপাদিত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি দেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ। দুই চালানে মাত্র ৭০ লাখ ডোজ দিয়েছে সেরাম। অথচ প্রতিমাসে ৫০ লাখ করে জুনের মধ্যে মোট সাড়ে তিন কোটি ডোজ দেওয়ার চুক্তিতে অগ্রীম অর্থ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। টিকা সংকটে গত ২৬ এপ্রিল প্রথম ডোজ দেওয়া বন্ধ করে সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে মজুত থাকা অক্সফোর্ডের টিকা চেয়ে সরকার চিঠি দিলেও সাড়া মেলেনি। ফলে আগামী জুলাইয়ের আগে দ্বিতীয় ডোজের সংস্থান হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
এদিকে পুরো টিকাদান কর্মসূচিই এখন হুমকির মুখে। চীন থেকে উপহারের পাঁচ লাখ ডোজ এলেও টিকা আমদানি প্রক্রিয়ার জট খোলেনি। দেশে চীন ও রাশিয়ার টিকা উৎপাদনের কথা বলা হলেও এখনো কোনো প্রতিষ্ঠানকে উৎপাদনের অনুমোদন দেয়নি সরকার। আজ মন্ত্রণালয়ে ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, টিকা উৎপাদন চার/পাঁচ মাসের আগে সম্ভব নয়। সরকার কেনার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারতের করোনা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ায় তারা অন্যদেশে টিকা রপ্তানি করতে দিচ্ছে না। বেক্সিমকো টিকা এনে দিতে চাইলেও এখন পর্যন্ত তারা ইতিবাচক কিছু জানায়নি। ফলে সেরামের টিকা পাওয়া এখন অনিশ্চিত। নতুন করে টিকা না পাওয়ায় শিগগিরই দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ হচ্ছে। তবে এখনো তারিখ নির্ধারণ হয়নি। অনেক জায়গায় এরই মধ্যে বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।
তবে ঘাটতি টিকার যোগান ও গোটা টিকাদান কর্মসূচি নিয়েই শুরু থেকে কৌশল নির্ধারণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে একেক সময় একেক সিদ্ধান্তের জন্যও প্রতিষ্ঠানটির কর্তাদের সমালোচনা করেন তারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটির সদস্য ড. আবু জামিল ফয়সাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের প্রধান ঘাটতি হচ্ছে সবকিছু অনেক দেরিতে করেছি আমরা। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণেও আমরা একেক সময় একেকরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সময়মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারলে হয়তো আমাদের এতটা সমস্যার মুখে পড়তে হতো না। যেহেতু সেরামের ওপর আমরা এককভাবে নির্ভর করেছি, সেজন্য সময়গুলো সেখানেই নষ্ট হয়েছে। আমরা নিশ্চিত ভেবেছিলাম, সেরাম থেকে আমরা চাহিদার সবটুকু টিকা পাব।
তিনি বলেন, ‘গত মার্চে যখন ভারত সরকার টিকা বন্ধ করে দিল, তখনই সরকারের উচিত ছিল টিকা কার্যক্রমে পরিবর্তন আনা। কিন্তু সময় ফুরিয়ে যাওয়ার পর আমরা বিকল্প উৎস খোঁজা শুরু করেছি। ফলে টিকা পেতে এখন বিলম্ব হচ্ছে।’
ত্বরিৎ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঘাটতির বিষয়ে জানতে চাইলে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সামগ্রীক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হয়। টিকার জটিলতা নিরসনে শুরু থেকেই আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে আসছি।
সেরামের টিকা আটকে যাওয়া সরকারের কল্পনার বাইরে ছিল। এছাড়া ভারতের করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়ানক আকার ধারণ করা হয় আমাদের টিকা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। তবে আমরা আশা ছাড়িনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘বিকল্প উপায়ে যুক্তরাষ্টের কাছ থেকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা চাওয়া হয়েছে। তারা এখনো কোনো সাড়া না দিলেও আমরা আশাবাদী। যেহেতু আমাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে, তাই এর মধ্যে আমরা টিকা সরবরাহ করতে পারব বলে বিশ্বাস করি। রাশিয়ার টিকা পাওয়া নিয়ে এখনো জটিলতা কাটেনি। চীনের কয়েক কোটি ডোজ টিকা কিনতে সরকার যে চিঠি দিয়েছে শিগগিরই তার সাড়া পাওয়া যাবে বলে আমরা আশা করছি।
পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে ১৩ কোটি মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনতে চায় সরকার। কিন্তু এখন সময়মতো সরবরাহ নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি মাইক্রোবাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এ সময় সড়কের পাশে দোকানে চা পানরত কয়েকজনকে চাপা দিয়ে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় সিরাজুল মণ্ডল (২৫) নামের এক প্রবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব চরকৈজুরী এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
বোর্ডিং ব্রিজের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ (এস২-এজেটি) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বে-৩ নম্বরে লন্ডনগামী ফ্লাইটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ কারণে উড়োজাহাজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং নির্ধারিত লন্ডন ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার একটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের চায়ের দোকান ভেঙে খাদে পড়েছে। এই ঘটনায় অন্তত আটজন আহত হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি মাইক্রোবাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এ সময় সড়কের পাশে দোকানে চা পানরত কয়েকজনকে চাপা দিয়ে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায়। এতে দোকানের ক্রেতা ও মাইক্রোবাসের যাত্রীসহ আটজন আহত হন।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় তিনজনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তারা হলেন ভরতকাঠি এলাকার মজিদ হাওলাদার (৬০), মনির হাওলাদার (৪৫) ও হারুন (৬০)। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাইক্রোবাসের চালক সম্ভবত ঘুমিয়ে পড়েছিলেন, যার কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুস ছালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গুরুতর আহত তিনজনকে উদ্ধার করে বরিশালে পাঠানো হয়েছে। অন্যরা স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। মাইক্রোবাসটি আটক করা হয়েছে।

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার একটি মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের চায়ের দোকান ভেঙে খাদে পড়েছে। এই ঘটনায় অন্তত আটজন আহত হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি মাইক্রোবাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এ সময় সড়কের পাশে দোকানে চা পানরত কয়েকজনকে চাপা দিয়ে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায়। এতে দোকানের ক্রেতা ও মাইক্রোবাসের যাত্রীসহ আটজন আহত হন।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় তিনজনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তারা হলেন ভরতকাঠি এলাকার মজিদ হাওলাদার (৬০), মনির হাওলাদার (৪৫) ও হারুন (৬০)। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাইক্রোবাসের চালক সম্ভবত ঘুমিয়ে পড়েছিলেন, যার কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুস ছালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গুরুতর আহত তিনজনকে উদ্ধার করে বরিশালে পাঠানো হয়েছে। অন্যরা স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। মাইক্রোবাসটি আটক করা হয়েছে।

দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
১৭ মে ২০২১
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় সিরাজুল মণ্ডল (২৫) নামের এক প্রবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব চরকৈজুরী এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
বোর্ডিং ব্রিজের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ (এস২-এজেটি) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বে-৩ নম্বরে লন্ডনগামী ফ্লাইটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ কারণে উড়োজাহাজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং নির্ধারিত লন্ডন ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় সিরাজুল মণ্ডল (২৫) নামের এক প্রবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব চরকৈজুরী এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
সিরাজুল উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মৃত শাহাদৎ মণ্ডলের ছেলে।
মৃত ব্যক্তির ভাই আজিজুল মণ্ডল জানান, সিরাজুল দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন। সম্প্রতি দেশে ফেরেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর কেউ একজন তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তিনি আর ফেরেননি। আজ সকালে ফজরের নামাজে যাওয়ার পথে স্থানীয় মুসল্লিরা রাস্তার পাশে তাঁর লাশ দেখতে পান।
শাহজাদপুর থানার ডিউটি কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় সিরাজুল মণ্ডল (২৫) নামের এক প্রবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব চরকৈজুরী এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
সিরাজুল উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মৃত শাহাদৎ মণ্ডলের ছেলে।
মৃত ব্যক্তির ভাই আজিজুল মণ্ডল জানান, সিরাজুল দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন। সম্প্রতি দেশে ফেরেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর কেউ একজন তাঁকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তিনি আর ফেরেননি। আজ সকালে ফজরের নামাজে যাওয়ার পথে স্থানীয় মুসল্লিরা রাস্তার পাশে তাঁর লাশ দেখতে পান।
শাহজাদপুর থানার ডিউটি কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
১৭ মে ২০২১
জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি মাইক্রোবাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এ সময় সড়কের পাশে দোকানে চা পানরত কয়েকজনকে চাপা দিয়ে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
বোর্ডিং ব্রিজের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ (এস২-এজেটি) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বে-৩ নম্বরে লন্ডনগামী ফ্লাইটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ কারণে উড়োজাহাজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং নির্ধারিত লন্ডন ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বোর্ডিং ব্রিজের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ (এস২-এজেটি) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বে-৩ নম্বরে লন্ডনগামী ফ্লাইটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ কারণে উড়োজাহাজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং নির্ধারিত লন্ডন ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে।
এদিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পক্ষ থেকে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিকল্প উড়োজাহাজ প্রস্তুত করা হচ্ছে। পরিস্থিতি ও সম্ভাব্য প্রভাব বিবেচনা করে ফ্লাইট পরিচালনায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, এস২-এজেটি বিমান নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী (বিজি ৩৩৭ ফ্লাইটে এবং এস২-এজেটি বিমান বিজি ১২৫) ফ্লাইটে নিয়োজিত থাকবে। তবে বিজি ৩০৫ (টরন্টো) ফ্লাইট প্রায় ২ ঘণ্টা এবং বিজি ৩৪৭ (দুবাই) ফ্লাইট প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট বিলম্বে ছেড়ে যাবে।
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীদের নিরাপত্তা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জানান, বোর্ডিং ব্রিজটি গিয়ে উড়োজাহাজটির ইঞ্জিনের পাশে ধাক্কা লাগে। এতে উড়োজাহাজটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঢাকা থেকে আরেকটি উড়োজাহাজ সিলেটে পাঠানো হয়েছে। দুপুর আড়াইটায় যাত্রীদের নিয়ে লন্ডনের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
বোসরা আরও বলেন, উড়োজাহাজটির কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে এবং এই ঘটনার জন্য কারা দায়ী, সে বিষয়ে তদন্ত করার পর বলা যাবে।

বোর্ডিং ব্রিজের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ (এস২-এজেটি) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বে-৩ নম্বরে লন্ডনগামী ফ্লাইটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ কারণে উড়োজাহাজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং নির্ধারিত লন্ডন ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে।
এদিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পক্ষ থেকে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিকল্প উড়োজাহাজ প্রস্তুত করা হচ্ছে। পরিস্থিতি ও সম্ভাব্য প্রভাব বিবেচনা করে ফ্লাইট পরিচালনায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, এস২-এজেটি বিমান নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী (বিজি ৩৩৭ ফ্লাইটে এবং এস২-এজেটি বিমান বিজি ১২৫) ফ্লাইটে নিয়োজিত থাকবে। তবে বিজি ৩০৫ (টরন্টো) ফ্লাইট প্রায় ২ ঘণ্টা এবং বিজি ৩৪৭ (দুবাই) ফ্লাইট প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট বিলম্বে ছেড়ে যাবে।
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীদের নিরাপত্তা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জানান, বোর্ডিং ব্রিজটি গিয়ে উড়োজাহাজটির ইঞ্জিনের পাশে ধাক্কা লাগে। এতে উড়োজাহাজটি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঢাকা থেকে আরেকটি উড়োজাহাজ সিলেটে পাঠানো হয়েছে। দুপুর আড়াইটায় যাত্রীদের নিয়ে লন্ডনের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
বোসরা আরও বলেন, উড়োজাহাজটির কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে এবং এই ঘটনার জন্য কারা দায়ী, সে বিষয়ে তদন্ত করার পর বলা যাবে।

দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
১৭ মে ২০২১
জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি মাইক্রোবাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এ সময় সড়কের পাশে দোকানে চা পানরত কয়েকজনকে চাপা দিয়ে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় সিরাজুল মণ্ডল (২৫) নামের এক প্রবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব চরকৈজুরী এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত ইমরান বড় ভাইজোড়া গ্রামের মো. সোহেল ফকিরের ছেলে। সে হরিণবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত।
স্থানীয় লোকজন জানায়, উপজেলার বড় ভাইজোড়া গ্রামের আবু সালেহ আকন ধান চাষ করেন। তিনি ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য পার্শ্ববর্তী মসজিদ থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে রাখেন। আজ সকাল ৭টার দিকে ইমরান তার মা রিপা বেগমের সঙ্গে ধানখেতে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায়। ওই সময় ইমরান ধানখেতে পাতা বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে বিদ্যুতায়িত হয়। স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তালতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাহফুজা আক্তার বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে শিশুটি মারা গেছে।
তালতলী পল্লী বিদ্যুৎ উপ-স্টেশনের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. ইমরান শেখ বলেন, মসজিদ থেকে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে ধানখেতে নেওয়া সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরগুনার তালতলী উপজেলায় ধানখেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে মো. ইমরান (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের বড় ভাইজোড়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত ইমরান বড় ভাইজোড়া গ্রামের মো. সোহেল ফকিরের ছেলে। সে হরিণবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত।
স্থানীয় লোকজন জানায়, উপজেলার বড় ভাইজোড়া গ্রামের আবু সালেহ আকন ধান চাষ করেন। তিনি ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য পার্শ্ববর্তী মসজিদ থেকে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে রাখেন। আজ সকাল ৭টার দিকে ইমরান তার মা রিপা বেগমের সঙ্গে ধানখেতে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায়। ওই সময় ইমরান ধানখেতে পাতা বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে বিদ্যুতায়িত হয়। স্বজনেরা তাকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তালতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মাহফুজা আক্তার বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে শিশুটি মারা গেছে।
তালতলী পল্লী বিদ্যুৎ উপ-স্টেশনের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. ইমরান শেখ বলেন, মসজিদ থেকে বিদ্যুৎ-সংযোগ ব্যবহার করে ধানখেতে নেওয়া সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দেশে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৯ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাননি। মজুত আছে মাত্র ৬ লাখ ৮০ হাজার ডোজ। ফলে প্রায় ১৪ লাখ মানুষের দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। টিকা কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সরকার বিভিন্ন উৎসের পাশাপাশি ভারত সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
১৭ মে ২০২১
জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি মাইক্রোবাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্ট এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এ সময় সড়কের পাশে দোকানে চা পানরত কয়েকজনকে চাপা দিয়ে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় সিরাজুল মণ্ডল (২৫) নামের এক প্রবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব চরকৈজুরী এলাকায় রাস্তার পাশ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
বোর্ডিং ব্রিজের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বোয়িং ৭৮৭-৮ (এস২-এজেটি) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বে-৩ নম্বরে লন্ডনগামী ফ্লাইটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ কারণে উড়োজাহাজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং নির্ধারিত লন্ডন ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে