রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
গল্প
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
স্বীকারোক্তি
-নাম কী তোর? -রানা। -বয়স কত? -সতারো। -পড়াশোনা করোস? -ক্লাস সেবেন পর্যন্ত করসি। এহন ইস্কুলে যাই না। -বাড়িতে কে কে আছে? -মা আর রুবেল ভাইজান। -তোর একটাই ভাই?
শাড়ি
লোকটা এক মুহূর্ত চিন্তা করল। যেন বিশেষ কেউ কি না—এ ব্যাপারে নিশ্চিত সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না। তারপর দ্বিধা কাটিয়ে বলল, ‘হ্যাঁ, বিশেষ তো অবশ্যই... বৃষ্টির মতো সুন্দর সময়ে কারও কথা মনে পড়লে সে তো বিশেষই, তাই না?’
দ্বিতীয় গ্রন্থ
ছয় বছর বয়সে আমার মা দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বেশ মনে আছে বিয়ের হলুদ হচ্ছে, সবাই হলুদ শাড়ি পরে মা’র কপালে, চিবুকে আলতো হলুদ লাগিয়ে দিচ্ছে আর একটু করে কেটে কেটে মিষ্টি তুলে দিচ্ছে মুখে। মাকে অপূর্ব লাগছিল হলুদ হলুদ আভায়। আমি মায়ের আঁচল ধরে বসে ছিলাম অনেক ক্ষণ।
প্রাদুর্ভাব
লোকটা চা চাইল। কিন্তু কনুই দিয়ে খাবে কি করে? সেটা দেখার জন্য আরও কিছুটা সময় বসলাম। চায়ের দোকানদারকে ইশারা দিল গরম চায়ের কাপটা পাশে রাখতে। লোকটা যে বেঞ্চটার শেষ মাথায় বসেছে সেখানে যে কিঞ্চিৎ জায়গা ফাঁকা ছিল ওখানেই কাপটা রাখল চাওয়ালা। আবার শুরু করল কথা।