অনলাইন ডেস্ক
চলমান ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের দৈনিক ব্যয় অনুমান করা বেশ জটিল। কারণ সরকারি তথ্য প্রাপ্তির সীমাবদ্ধতা, সংঘাতের তীব্রতার পরিবর্তন এবং পরোক্ষ অর্থনৈতিক প্রভাব মিলিয়ে হিসাবটি অত্যন্ত জটিল হয়ে ওঠে। এরপরও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে, সরাসরি সামরিক ব্যয়ের আনুমানিক একটা হিসাব করা যেতে পারে:
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইসরায়েলি পত্রিকা ইয়েদিওথ আহরোনোথে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ ৪২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেট বিভাগের প্রধান গিল পিনহাসের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছিল পত্রিকাটি।
পত্রিকাটি আরও জানায়, গত বছর ১ অক্টোবর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক জোটের সহায়তায় ইসরায়েলের আকাশসীমা রক্ষা করতে এক রাতে ২৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার খরচ হয়েছে।
গত বছর ১ অক্টোবর, ইরান ইসরায়েল লক্ষ্য করে প্রায় ১৮০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। তেহরান জানায়, হিজবুল্লাহ ও হামাস নেতা এবং একজন রেভল্যুশনারি গার্ড কমান্ডারকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
ইয়েদিওথ আহরোনোথ আরও জানায়, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাজেটের সবচেয়ে বড় ব্যয়ের খাত হলো রিজার্ভ সেনাবাহিনীর অর্থায়ন, এটি ১২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
ইসরায়েলের যুদ্ধ ব্যয়
ইসরায়েলের একজন সাবেক জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা একটি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ইসরায়েলের প্রত্যক্ষ সামরিক ব্যয় প্রতিদিন প্রায় ৭২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এর মধ্যে অর্ধেক আক্রমণাত্মক অভিযান (যেমন বিমান হামলা, যুদ্ধাস্ত্র) এবং বাকি অর্ধেক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার (যেমন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতকরণ, রিজার্ভ মোতায়েন) পেছনে খরচ হয়।
এটি হলো ওই কর্মকর্তার অনুমান, কোনো আনুষ্ঠানিক হিসাব নয়। এ ছাড়া এই হিসাবে বেসামরিক সম্পদের ক্ষতি বা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হওয়ার মতো পরোক্ষ ক্ষতি অন্তর্ভুক্ত নয়।
২০২৪ সালের অক্টোবরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে এক রাতের প্রতিরক্ষা বাবদ ইসরায়েলের ২৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার খরচ হয়েছিল। আর ২০২৪ সালের এপ্রিলে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে তাদের ব্যয় হয়েছিল ১ দশমিক ০৮ থেকে ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
এ ছাড়া গাজা ও লেবাননের বৃহত্তর সংঘাতের জন্য ইসরায়েলের দৈনিক প্রায় ১৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার খরচ হয়েছে। এতে অনুমান করা যায়, তীব্র উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে ইরানের আক্রমণ প্রতিহত করতে ইসরায়েলের কত খরচ হতে পারে!
ইরানের যুদ্ধ ব্যয়
ইরানের দৈনিক সামরিক ব্যয়ের অনুমান ইসরায়েলের তুলনায় ততটা সুনির্দিষ্ট নয়। তবে সক্রিয় সংঘর্ষের সময় তা প্রতিদিন ৪৬ কোটি থেকে ৬৫ কোটি ডলার পর্যন্ত হতে পারে বলে অনুমান করা হয়। এই পরিসংখ্যান সম্ভবত ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ (যেমন ১১০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ৩ কোটি থেকে ৫ কোটি ডলার খরচ) এবং অন্যান্য সামরিক ব্যয় অন্তর্ভুক্ত।
ইরানের ব্যয় সাধারণত ইসরায়েলের তুলনায় কম হয়। কারণ তাদের অস্ত্রশস্ত্র তুলনামূলক সস্তা। ইসরায়েলের একটি অ্যারো ক্ষেপণাস্ত্রের দাম ৩৫ লাখ ডলার। এটি সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র। সে তুলনায় একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের দাম প্রায় ১ লাখ ডলার।
অবশ্য এই হিসাব একটা অনুমানমাত্র। এই তথ্য নিশ্চিত ভাবে যাচাই করা কঠিন। কারণ ইরান বিস্তারিত সামরিক বাজেট প্রকাশ করে না।
পরোক্ষ খরচ
উভয় দেশই উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক চাপের সম্মুখীন। ইসরায়েলের ২০২৪ সালের বাজেট ঘাটতি জিডিপির ৮ শতাংশ ছিল। গাজা ও লেবানন সংঘাতের কারণে এই ঘাটতি আরও বেড়েছে। ২০২৫ সালের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৩ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। ইরানের অর্থনীতি ইতিমধ্যেই নিষেধাজ্ঞা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং ইরানি মুদ্রা রিয়ালের অবমূল্যায়নের কারণে দুর্বল, দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের ব্যয় বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে। জ্বালানি তেল রপ্তানি (২০২৩ সালে ৩৫ বিলিয়ন ডলার) একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু দুর্বল আয়ের উৎস।
উল্লেখ্য, এই পরিসংখ্যানগুলো আনুমানিক। কারণ সংঘাতের পর্যায় অনুসারে (যেমন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বনাম কম তীব্রতার অভিযান) ব্যয় ভিন্ন হয়। অর্থনৈতিক মন্দা, পর্যটন খাতের ক্ষতি বা অবকাঠামো ক্ষতির মতো পরোক্ষ ব্যয়গুলো প্রতিদিনের ভিত্তিতে পরিমাপ করা অত্যন্ত কঠিন। ইসরায়েলের জন্য, ২০২৩-২০২৫ সালের মোট যুদ্ধব্যয় (গাজা ও লেবাননসহ) ৬৭ বিলিয়ন ডলার অনুমান করা হয়। এর বিপরীতে ইরানের বৃহত্তর অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী উচ্চ-ব্যয়ের যুদ্ধে টিকে থাকার সক্ষমতাকে সীমিত করে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স, টাইমস অব ইসরায়েল, ডয়চে ভেলে, মিডলইস্ট মনিটর
চলমান ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের দৈনিক ব্যয় অনুমান করা বেশ জটিল। কারণ সরকারি তথ্য প্রাপ্তির সীমাবদ্ধতা, সংঘাতের তীব্রতার পরিবর্তন এবং পরোক্ষ অর্থনৈতিক প্রভাব মিলিয়ে হিসাবটি অত্যন্ত জটিল হয়ে ওঠে। এরপরও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে, সরাসরি সামরিক ব্যয়ের আনুমানিক একটা হিসাব করা যেতে পারে:
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইসরায়েলি পত্রিকা ইয়েদিওথ আহরোনোথে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ ৪২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা প্রতিদিন গড়ে ৮ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেট বিভাগের প্রধান গিল পিনহাসের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছিল পত্রিকাটি।
পত্রিকাটি আরও জানায়, গত বছর ১ অক্টোবর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক জোটের সহায়তায় ইসরায়েলের আকাশসীমা রক্ষা করতে এক রাতে ২৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার খরচ হয়েছে।
গত বছর ১ অক্টোবর, ইরান ইসরায়েল লক্ষ্য করে প্রায় ১৮০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। তেহরান জানায়, হিজবুল্লাহ ও হামাস নেতা এবং একজন রেভল্যুশনারি গার্ড কমান্ডারকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
ইয়েদিওথ আহরোনোথ আরও জানায়, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাজেটের সবচেয়ে বড় ব্যয়ের খাত হলো রিজার্ভ সেনাবাহিনীর অর্থায়ন, এটি ১২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
ইসরায়েলের যুদ্ধ ব্যয়
ইসরায়েলের একজন সাবেক জ্যেষ্ঠ প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা একটি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ইসরায়েলের প্রত্যক্ষ সামরিক ব্যয় প্রতিদিন প্রায় ৭২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এর মধ্যে অর্ধেক আক্রমণাত্মক অভিযান (যেমন বিমান হামলা, যুদ্ধাস্ত্র) এবং বাকি অর্ধেক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার (যেমন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতকরণ, রিজার্ভ মোতায়েন) পেছনে খরচ হয়।
এটি হলো ওই কর্মকর্তার অনুমান, কোনো আনুষ্ঠানিক হিসাব নয়। এ ছাড়া এই হিসাবে বেসামরিক সম্পদের ক্ষতি বা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হওয়ার মতো পরোক্ষ ক্ষতি অন্তর্ভুক্ত নয়।
২০২৪ সালের অক্টোবরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে এক রাতের প্রতিরক্ষা বাবদ ইসরায়েলের ২৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার খরচ হয়েছিল। আর ২০২৪ সালের এপ্রিলে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে তাদের ব্যয় হয়েছিল ১ দশমিক ০৮ থেকে ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
এ ছাড়া গাজা ও লেবাননের বৃহত্তর সংঘাতের জন্য ইসরায়েলের দৈনিক প্রায় ১৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার খরচ হয়েছে। এতে অনুমান করা যায়, তীব্র উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে ইরানের আক্রমণ প্রতিহত করতে ইসরায়েলের কত খরচ হতে পারে!
ইরানের যুদ্ধ ব্যয়
ইরানের দৈনিক সামরিক ব্যয়ের অনুমান ইসরায়েলের তুলনায় ততটা সুনির্দিষ্ট নয়। তবে সক্রিয় সংঘর্ষের সময় তা প্রতিদিন ৪৬ কোটি থেকে ৬৫ কোটি ডলার পর্যন্ত হতে পারে বলে অনুমান করা হয়। এই পরিসংখ্যান সম্ভবত ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ (যেমন ১১০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ৩ কোটি থেকে ৫ কোটি ডলার খরচ) এবং অন্যান্য সামরিক ব্যয় অন্তর্ভুক্ত।
ইরানের ব্যয় সাধারণত ইসরায়েলের তুলনায় কম হয়। কারণ তাদের অস্ত্রশস্ত্র তুলনামূলক সস্তা। ইসরায়েলের একটি অ্যারো ক্ষেপণাস্ত্রের দাম ৩৫ লাখ ডলার। এটি সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র। সে তুলনায় একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের দাম প্রায় ১ লাখ ডলার।
অবশ্য এই হিসাব একটা অনুমানমাত্র। এই তথ্য নিশ্চিত ভাবে যাচাই করা কঠিন। কারণ ইরান বিস্তারিত সামরিক বাজেট প্রকাশ করে না।
পরোক্ষ খরচ
উভয় দেশই উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক চাপের সম্মুখীন। ইসরায়েলের ২০২৪ সালের বাজেট ঘাটতি জিডিপির ৮ শতাংশ ছিল। গাজা ও লেবানন সংঘাতের কারণে এই ঘাটতি আরও বেড়েছে। ২০২৫ সালের জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৩ দশমিক ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। ইরানের অর্থনীতি ইতিমধ্যেই নিষেধাজ্ঞা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং ইরানি মুদ্রা রিয়ালের অবমূল্যায়নের কারণে দুর্বল, দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের ব্যয় বহন করতে হিমশিম খাচ্ছে। জ্বালানি তেল রপ্তানি (২০২৩ সালে ৩৫ বিলিয়ন ডলার) একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু দুর্বল আয়ের উৎস।
উল্লেখ্য, এই পরিসংখ্যানগুলো আনুমানিক। কারণ সংঘাতের পর্যায় অনুসারে (যেমন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা বনাম কম তীব্রতার অভিযান) ব্যয় ভিন্ন হয়। অর্থনৈতিক মন্দা, পর্যটন খাতের ক্ষতি বা অবকাঠামো ক্ষতির মতো পরোক্ষ ব্যয়গুলো প্রতিদিনের ভিত্তিতে পরিমাপ করা অত্যন্ত কঠিন। ইসরায়েলের জন্য, ২০২৩-২০২৫ সালের মোট যুদ্ধব্যয় (গাজা ও লেবাননসহ) ৬৭ বিলিয়ন ডলার অনুমান করা হয়। এর বিপরীতে ইরানের বৃহত্তর অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী উচ্চ-ব্যয়ের যুদ্ধে টিকে থাকার সক্ষমতাকে সীমিত করে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স, টাইমস অব ইসরায়েল, ডয়চে ভেলে, মিডলইস্ট মনিটর
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত মধ্যপ্রাচ্যকে এক নতুন অস্থিরতার মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বড় আঞ্চলিক শক্তিগুলোর ভূমিকাও হয়ে উঠেছে নজরকাড়া। এর মধ্যে রাশিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু জটিল অবস্থানে রয়েছে। একদিকে তাদের ঐতিহাসিক কূটনৈতিক সম্পর্ক ও ভূরাজনৈতিক স্বার্থ, অন্যদিকে বর্তমান সংঘাতে
১৯ মিনিট আগেগত শুক্রবার ভোরে আকস্মিকভাবে ইরানে হামলা চালায় ইসরায়েল। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলে পাল্টা হামলা শুরু করে ইরানও। মূলত ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি হামলার জবাব দিচ্ছে দেশটি। ইসরায়েল দাবি করেছে, গত শুক্রবার থেকে এখন পর্যন্ত ইরান মোট ৩৭০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে।
২২ মিনিট আগেইরান আসলে কী করবে এখন? বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রথমত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংঘাত এড়াতে সর্তক অবস্থানে থাকবে ইরান। শেষমেষ নিজেদের মর্যাদা বজায় রেখে যুদ্ধ থেকে বেরিয়ে আসতে চাইবে। জয়-পরাজয়ের হিসাবে ইরানকে যেন কোনোভাবেই পরাজিত বলা না যায়, সেটি এখন তেহরানের মূল লক্ষ্য।
৭ ঘণ্টা আগেসাইরেনের শব্দে যখন রাতের নিস্তব্ধতা ভাঙে আর ইসরায়েল বা ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধেয়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করে, তখন ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কৌশল নিয়ে একটি বিশেষ চিত্র সামনে আসে—রাতের আঁধার। বারবার রাতের বেলাতেই ইরান বা ইসরায়েল থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা কোনো কাকতালীয় ঘটনা নয় বরং এটি গোপনীয়তা, চমক
৮ ঘণ্টা আগে