সম্পাদকীয়
আবদুল্লাহ আল-মামুন ছিলেন অভিনেতা, নাট্যকার, নির্দেশক, চলচ্চিত্র পরিচালক ও ঔপন্যাসিক।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ১৯৪২ সালের ১৩ জুলাই জামালপুরের আমলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর পেশাগত জীবন শুরু হয় বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রযোজক হিসেবে ১৯৬৬ সালে। আর ১৯৯১ সালে পরিচালক হিসেবে এখান থেকে অবসর নেন।
আবদুল্লাহ আল-মামুন একদিকে নিজের রচিত মৌলিক নাটকের নির্দেশনাসহ অভিনয় করেছেন, অন্যদিকে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস ‘ঘরে-বাইরে’র নাট্যরূপ-নির্দেশনা-অভিনয়, উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের বিশ্ববিখ্যাত নাটক ‘ওথেলো’ এবং অনূদিত নাটক ‘পুরানো পালা’র নির্দেশনাসহ অভিনয় করেছেন।
বাংলাদেশের মঞ্চনাটকের ইতিহাসে আবদুল্লাহ আল-মামুনের আরেকটি বড় অবদান হচ্ছে সৈয়দ শামসুল হক রচিত ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ শীর্ষক কাব্যনাটকের নির্দেশনা ও অভিনয়।
নাট্যসংগঠন ‘থিয়েটার’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। দায়িত্ব পালন করেছেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে।
আবদুল্লাহ আল-মামুন রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে—সুবচন নির্বাসনে, এখন দুঃসময়, সেনাপতি, এখনো ক্রীতদাস, কোকিলারা, দ্যাশের মানুষ, মেহেরজান আরেকবার ইত্যাদি। শহীদুল্লা কায়সারের উপন্যাস ‘সংশপ্তক’ নিয়ে ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক ও প্রযোজক হিসেবে তিনি ব্যাপক খ্যাতি ও প্রশংসা পেয়েছেন। ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক শৈল্পিক প্রতিবাদ হলো ‘মেরাজ ফকিরের মা’ নাটকটি। ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ‘থিয়েটার’ নাট্য গ্রুপ প্রযোজিত নাটকটি ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রেও আবদুল্লাহ আল-মামুন রেখেছেন অসামান্য মেধার স্বাক্ষর। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘সারেং বউ’, ‘সখী তুমি কার’, ‘দুই জীবন’, ‘বিহঙ্গ’, ‘পদ্মাপাড়ের দৌলতী’ প্রভৃতি। তিনি সাতটি উপন্যাস এবং ক্রিস্টোফার মার্লোর ‘ডক্টর ফস্টাস’ বাংলায় অনুবাদ করেন।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ছিলেন অভিনেতা, নাট্যকার, নির্দেশক, চলচ্চিত্র পরিচালক ও ঔপন্যাসিক।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ১৯৪২ সালের ১৩ জুলাই জামালপুরের আমলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর পেশাগত জীবন শুরু হয় বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রযোজক হিসেবে ১৯৬৬ সালে। আর ১৯৯১ সালে পরিচালক হিসেবে এখান থেকে অবসর নেন।
আবদুল্লাহ আল-মামুন একদিকে নিজের রচিত মৌলিক নাটকের নির্দেশনাসহ অভিনয় করেছেন, অন্যদিকে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’ ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস ‘ঘরে-বাইরে’র নাট্যরূপ-নির্দেশনা-অভিনয়, উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের বিশ্ববিখ্যাত নাটক ‘ওথেলো’ এবং অনূদিত নাটক ‘পুরানো পালা’র নির্দেশনাসহ অভিনয় করেছেন।
বাংলাদেশের মঞ্চনাটকের ইতিহাসে আবদুল্লাহ আল-মামুনের আরেকটি বড় অবদান হচ্ছে সৈয়দ শামসুল হক রচিত ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ শীর্ষক কাব্যনাটকের নির্দেশনা ও অভিনয়।
নাট্যসংগঠন ‘থিয়েটার’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। দায়িত্ব পালন করেছেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে।
আবদুল্লাহ আল-মামুন রচিত উল্লেখযোগ্য নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে—সুবচন নির্বাসনে, এখন দুঃসময়, সেনাপতি, এখনো ক্রীতদাস, কোকিলারা, দ্যাশের মানুষ, মেহেরজান আরেকবার ইত্যাদি। শহীদুল্লা কায়সারের উপন্যাস ‘সংশপ্তক’ নিয়ে ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক ও প্রযোজক হিসেবে তিনি ব্যাপক খ্যাতি ও প্রশংসা পেয়েছেন। ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক শৈল্পিক প্রতিবাদ হলো ‘মেরাজ ফকিরের মা’ নাটকটি। ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ‘থিয়েটার’ নাট্য গ্রুপ প্রযোজিত নাটকটি ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রেও আবদুল্লাহ আল-মামুন রেখেছেন অসামান্য মেধার স্বাক্ষর। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘সারেং বউ’, ‘সখী তুমি কার’, ‘দুই জীবন’, ‘বিহঙ্গ’, ‘পদ্মাপাড়ের দৌলতী’ প্রভৃতি। তিনি সাতটি উপন্যাস এবং ক্রিস্টোফার মার্লোর ‘ডক্টর ফস্টাস’ বাংলায় অনুবাদ করেন।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ২০০৮ সালের ২১ আগস্ট মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলার সুবেদার মীর জুমলা তাঁর আসাম অভিযানের সময় ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের (তৎকালীন খিজিরপুর) সংযোগকারী সড়কের পাগলা এলাকায় শীতলক্ষ্যা-বুড়িগঙ্গা নদীর সংযোগস্থলে নির্মাণ করেন পাগলা সেতু।
১ দিন আগেগান করে থাকি সেটা তো অন্যায় হতে পারে না! তো সেই দিক থেকে আমি অন্তত ক্ষমা চাইতে পারি। কারণ এটা আমি পেশা করেছি। এটা আলটিমেটলি পেশা করতে বাধ্য হয়েছি। আমি কিন্তু গান শিখিনি নাম করার জন্য, যে আমার কবে সুখ্যাতি কে করবে, আমি কবে জনপ্রিয় হব তার জন্য গান শিখিনি। আমার বাবা-মা কোনো দিন আমাকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে...
২ দিন আগেমুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় একাত্তরের ১০ এপ্রিল। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুরে বৈদ্যনাথতলার এক আমবাগানে মন্ত্রিপরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয় ১৭ এপ্রিল।
৩ দিন আগেকাশ্মীর প্রিন্সেস—৭০ বছর আগে এক ট্র্যাজেডির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এয়ার ইন্ডিয়ার এই উড়োজাহাজ। ১৯৫৫ সালের ১০ এপ্রিল মুম্বাই থেকে যাত্রীদের নিয়ে হংকংয়ের কাই তাক বিমানবন্দরে পৌঁছায় উড়োজাহাজটি। পরদিন, চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার কথা ছিল সেটির।
৭ দিন আগে