ঈদের দীর্ঘ বন্ধে নতুন খাবার রান্নার চেষ্টা করতে পারেন। তাতে স্বাদের বদল ও নতুন খাবার খাওয়া—দুটোই হবে। থাকল দক্ষিণ ভারতের খাবার উপমার রেসিপি।
বাসিন্দাদের সকাল শুরু হয় এক কাপ চা দিয়ে। দেশটিতে এর নাম ‘চায়ে’। সেখানে চা পরিবেশন করা হয় টিউলিপ ফুলের আকৃতির এক আঙুল সমান গ্লাসে। খুব ভালো মানের যেকোনো ‘ব্ল্যাক রাইজ টি’ দিয়ে টার্কিশ চা তৈরি করা যায়। তুর্কিরা চা তৈরির জন্য ফিল্টার করা পানি ভালোভাবে ফুটিয়ে নেয়। এতে করে চায়ের তরতাজা স্বাদ পাওয়া যায়।
ইসলামিক সংস্কৃতিতে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য খাবারকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। চলুন একবার দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে ঈদ উৎসবে কোন বিশেষ ধরনের খাবারগুলো খাওয়া হয়।
আবলুস কাঠের মতো নিকষ কালো রংটির প্রতি সকলেই কেমন এক অন্য রকম আকর্ষণ অনুভব করে। এডগার এলান পোর রক্ত হিম করা গল্পের ‘ব্ল্যাক ক্যাট’ অথবা শেক্সপিয়ারের বিখ্যাত চরিত্র লেডি ম্যাকবেথের কৃষ্ণ বরণ পোশাকের রহস্যময়তা তবু আন্দাজ করা যায়।
ঈদের মাংসে কাবাব হবে না, সেটা ভাবাই যায় না। তাজা মাংসের কাবাবের স্বাদ সব সময়ই অসাধারণ। এই একটি খাবার, যেটি বানানোর হাজারো উপায় আছে। বাড়িতে কাবাব বানানোর জন্য কিছু উপায় মনে থাকলেই হয়
নাম প্রায় একইরকম হলেও কিছু মসলা স্বাদ, গন্ধ, ফ্লেভারের দিক থেকে খুবই কাছাকাছি অথচ একেবারেই আলাদা। মাংসের বিশেষ পদ তৈরি করতে এ মসলা পাতির ব্যবহার রয়েছে।