শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
রাজশাহী
সিলেট
বরিশাল
খুলনা
রংপুর
ময়মনসিংহ
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
এশিয়া কাপ ২০২৫
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
প্রযুক্তি
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
ফ্যাশন
রেসিপি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
জীবন অগাধ
সুকুমারের তুলনা সুকুমারই
একটা নিমন্ত্রণ পেলেন সৈয়দ মুজতবা আলী। কলকাতার এলগিন রোডের কয়েকজন তরুণ ‘হরবোলা’ নাম দিয়ে একটা দল গড়েছে। তারা লিখেছে, ‘হাসতে ভুলে গেছি বলে দুর্নাম আছে আমাদের (বাঙালির)। সুকুমার রায়কে কেন্দ্র করে সেই দুর্নাম কিছুটা যদি আমরা দূর করতে পারি, তাহলেই এই উদ্যোগ সার্থক হবে।’
পুণ্যাহ
রবীন্দ্রনাথের বয়স যখন উনত্রিশ-ত্রিশ, তখন তিনি জমিদার হয়ে প্রথম যান শিলাইদহে। নতুন জমিদার পুণ্যাহে আসছেন, সেটা জেনে কুঠিবাড়িতে উৎসব লেগে গেল। আমলা-গোমস্তারা ছোটাছুটি লাগিয়ে দিলেন। প্রজারাও উৎসুক হয়ে ভিড় জমালেন কুঠিবাড়ির সামনে।
নাশতার টেবিল
শিল্পের প্রধান একটা কাজ হলো, যা চোখে পড়ে না, তা চোখে পড়িয়ে দেওয়া। সচরাচর যা ঘটছে চোখের সামনে, কজন আর তা খেয়াল করে? দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে গেলে অনেক কিছুই চোখে পড়ে না।
সরলা
বাউল মানে তো বাউল। ঘরে কি আর মন টেকে। মন উদাস হলেই চলে যান গান গাইতে। গানই যখন ধ্যান-জ্ঞান, তখন স্ত্রী পড়ে থাকেন দূরে। শাহ আবদুল করিমের জীবনেও ব্যাপারটি ছিল
‘নবাবপুরের ঘটনা’
রাজমিস্ত্রি হাবিবুর রহমানের নাবালক ছেলে অহিউল্লাহ। বয়স আট বা নয়। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত সে। ২১ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ ঘটনার পর ২২ ফেব্রুয়ারি সারা ঢাকার রাস্তা ছিল জনতার দখলে। অহিউল্লাহ শহীদ হয় নবাবপুর রোডে।
শার্টটি আর নেই
১৯২৫ সালে জন্মেছিলেন আবদুস সালাম। ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার লক্ষ্মণপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মুন্সি আবদুল ফাজেল মিয়া তাঁর বাবা। মা দৌলতন্নেসা। বাবা ফাজেল মিয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন এবং ইরাকের বসরায় কর্মরত ছিলেন। চার ভাই, তিন বোনের মধ্যে সালাম ছিলেন সবার বড়।
পকেটে ছিল কুড়ি টাকা
শফিউর রহমান ছিলেন ঢাকা হাইকোর্টের একজন কর্মচারী। ১৯১৮ সালে তাঁর জন্ম। জন্মেছিলেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার কোন্নগর গ্রামে। কলকাতা গভর্নমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজ থেকে তিনি আইকম পাস করেন।
দুটি গুলি
আবদুল জব্বার থাকতেন ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাঁচুয়া গ্রামে। পড়াশোনা এগোয়নি। পনের বছর বয়স পর্যন্ত বাবাকে চাষবাসে সহযোগিতা করছিলেন। এরপর বাড়ির কাউকে কিছু না জানিয়ে তিনি একদিন ট্রেনে চড়ে নারায়ণগঞ্জে চলে এলেন।
‘খুব কষ্ট হচ্ছে’
আবুল বরকত ছিলেন মৌলভি শামসুদ্দীন ও হাসিনা খাতুন দম্পতির ছেলে। ছিলেন তিন বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে চতুর্থ। বড় তিন বোন ও ছোট এক ভাই ছিলেন তাঁর।
মগজ বেরিয়ে গেল রফিকের
রফিকুদ্দিন আহমদের বিয়ে ঠিক হয়ে গিয়েছিল। কনে ছিলেন তাঁরই প্রতিবেশী ও চাচাতো বোন রাহিজা খানম পানু বিবি। রফিকের বাবা ঢাকায় এসেছিলেন বিয়ের জন্য রফিককে গ্রামের বাড়ি নিয়ে যেতে। কিন্তু সেটা আর সম্ভব হয়নি। পরে পারিবারিক সিদ্ধান্তের ফলে রফিকের অনুজ আব্দুর রশিদের সঙ্গে রফিকের বাগদত্তা পানু বিবির বিয়ে হয়।
‘স্মৃতির মিনার’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন আলাউদ্দিন আল আজাদ। সারা দিন ক্লাস করে বিকেলে যেতেন পাঠাগারে। পড়াশোনা করতেন। বিকেলে অবশ্য তাঁর যেতেই হতো নির্দিষ্ট একটি জায়গায়। ছোট্ট কাঁচা একটি ঘর। প্রতিষ্ঠানও। নাম পুঁথিপত্র প্রকাশনী। নতুন-পুরোনো নানা রকম বই থাকত সেখানে। বিক্রির জন্য। আল
সেই সুর
আলতাফ মাহমুদ বরিশালে থাকতেই ঝুঁকে পড়েন গণসংগীতের দিকে। বরিশালের এক জনসভায় গেয়েছিলেন ‘ম্যায় ভুখা হু’। তাতে শ্রোতারা তন্ময় হয়ে গিয়েছিল। গাজীউল হকের ছোট ভাই নিজামুল হক আর আলতাফ মাহমুদ গণসংগীত নিয়ে কাজ করেছেন অনেক দিন। রাজনীতির পাশাপাশি সংস্কৃতিও যে গণজাগরণে ভূমিকা রাখতে পারে, সেটা বুঝতেন আলতাফ মাহমুদ।
ভাষাপ্রীতি
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লার ছেলে মুহম্মদ তকীয়ূল্লাহ কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তিনি একটা মিছিলের সঙ্গে তোপখানা রোডের গেট দিয়ে সেক্রেটারিয়েটে ঢোকার চেষ্টা করেন। পুলিশের নেতৃত্বে ছিলেন আইজি মি. গফুর। ছাত্ররা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছুড়ে মারছিল। মুহম্মদ তকীয়ূল্লাহ ইটপাটক
যেভাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
আমাদের একুশে ফেব্রুয়ারি যে এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, তার পেছনে কানাডাপ্রবাসী দুজন মানুষের অনেক বড় ভূমিকা আছে। তাঁদের একজন হলেন রফিকুল ইসলাম, অন্যজন আব্দুস সালাম। কী আশ্চর্য, দুই ভাষাশহীদের নামেই তাঁদের নাম।
পীরসাহেব
রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের কথা বলতে গেলে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চের প্রতিবাদের কথা শুরুতেই বলতে হবে। ঢাকায় সেই সাধারণ ধর্মঘট সফল হয়েছিল। শওকত আলী, শামসুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, অলি আহাদসহ অনেকেই সেদিন গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
মোহাম্মদ সুলতান ও পুঁথিপত্র
গাজীউল হক যখন আমতলার সভা থেকে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার কথা বললেন, তখন উত্তাল হয়ে উঠেছিল আমতলা। ১০ জন করে এক একটা মিছিল এগিয়ে যেতে থাকল বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের দিকে। এই ছাত্রদের নাম লিখে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল মোহাম্মদ সুলতানের।
বরকতের মামা
আবদুল মালেককে এমনিতে চেনার কথা নয় কারও। পুরানা পল্টন লেনের বিষ্ণুপ্রিয় ভবনে থাকতেন। আবুল বরকতের মামা তিনি। ঢাকায় আসার পর এই মামার বাড়িতে থেকেই পড়াশোনা করতেন বরকত। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট আবদুল মালেক চাকরি করতেন ইন্ডিয়ান অডিট বিভাগে।