গত বছর খুচরা পর্যায়ে কয়েক দফায় বিভিন্ন ওষুধের দাম বাড়িয়েছে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। সর্বশেষ সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ওষুধভেদে ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত দাম বেড়েছে। এবার সরকার ওষুধের ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়াল। স্বাস্থ্য অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বাড়তি এই ভ্যাটও যাবে ক্রেতার পকেট থে
গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ ডেসলোনা ট্যাবলেটের ২০২২ সালের একটি ব্যাচ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ড্রাগ কন্ট্রোল ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে মানবহির্ভূত পাওয়া গেছে। এ কারণে ওষুধটির উৎপাদন ও বাজারজাত স্থগিত করে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
চলতি বছর ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত ছয় মাসে দিনে গড়ে একটির বেশি ওষুধের কারখানা অনুমোদন পেয়েছে, যার বড় অংশই হারবাল...
ওষুধের দাম যে দফায় দফায় বাড়ছে, তাতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। তবে বেদনার্ত হওয়ার কারণ রয়েছে। বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই এ জন্য যে, ‘অত্যাবশ্যকীয়’ বাদে আর সব ওষুধের দাম স্থির করছে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোই।