ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্ট থেকে ওয়ানডে, ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টি, টি-টোয়েন্টি থেকে টি-টেন—১৪৮ বছরের ইতিহাসে ক্রিকেটের সংস্করণের বদলটা হয়েছে এভাবেই। যদিও টি-টেন এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। এবার টেস্ট টোয়েন্টি নামে নতুন এক সংস্করণ চলবে।
নাম শুনেই ধারণা করা হচ্ছে, টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণটা কী হতে পারে। টেস্টের সঙ্গে সীমিত ওভারের ক্রিকেটের মিশ্রণে হতে যাচ্ছে নতুন এই সংস্করণ। টেস্টের মতো প্রতিটি দল দুটি করে ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাবে। তবে এখানে প্রতি ইনিংসে নির্দিষ্ট ২০ ওভার ব্যাটিং করতে পারবে এক দল। ওয়ান-ওয়ান সিক্স নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ক্রীড়া উদ্যোক্তা গৌরব বাহিরভানি ক্রিকেটের এই চতুর্থ সংস্করণ উদ্ভাবন করেছেন। আগামী প্রজন্মের প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করাই এর লক্ষ্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে গতকাল বাহিরভানি বলেন, ‘এটি কেবল একটি নতুন লিগ নয়। ক্রিকেটের ঐতিহ্যকে ধরে রেখে ভবিষ্যৎ গড়ার একটি প্রচেষ্টা এটা। আমরা চাই এ সংস্করণের মাধ্যমে প্রজন্মের ক্রিকেটারদের প্রতিভা সঠিকভাবে উদ্ঘাটন ও উদ্যাপন করা হোক।’
টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণের পরামর্শক বোর্ডে আছেন ক্রিকেটের কিংবদন্তি স্যার ক্লাইভ লয়েড, এবি ডি ভিলিয়ার্স, ম্যাথু হেইডেন ও হরভজন সিং। এবি ডি ভিলিয়ার্স বলেন, এটি খেলোয়াড় ও দর্শকের জন্য নতুন স্বপ্নের সূচনা। হেইডেন বলেন, এটি এক প্রজন্মের সঙ্গে আরেক প্রজন্মের সেতুবন্ধন তৈরি করছে।
হরভজন সিংয়ের মতে, এটা ক্রিকেটে নতুন এক মাত্রা যোগ করবে। ভারতীয় এ স্পিনার বলেন, ক্রিকেটের নতুন হৃদস্পন্দন প্রয়োজন ছিল। টেস্ট টোয়েন্টি ঠিক তা-ই করছে।
নতুন টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণের পরামর্শক বোর্ডে থাকলেও ক্লাইভ লয়েডের মতে টেস্টকে অবহেলা করা হচ্ছে। ক্যারিবীয় এই কিংবদন্তি বলেন, ‘ব্যাপারটা হচ্ছে, আমি টেস্টের ক্রিকেটার। এটা নিয়ে সন্দেহ নেই। আমার মতে, টেস্টকে অবহেলা করা হচ্ছে বছরের পর বছর। আমার মতে, এই সিস্টেমে নতুন কিছু যোগ করা দরকার। কারণ, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট বা টেস্ট না খেললে সেরা ক্রিকেটার খুঁজে বের করা কঠিন।’
ক্রিকেটারদের দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণ নয়, বরং ১৩–১৯ বছর বয়সী যুবাদের জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খেলার প্রতিভা বিকাশের ব্যবস্থা হিসেবেও কাজ করবে। জুনিয়র টেস্ট টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের মাধ্যমে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে। তাদের পারফরম্যান্স এআই ও ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে নিরপেক্ষভাবে মূল্যায়ন করা হবে। ১৩–১৯ বছর বয়সী খেলোয়াড়দের নিবন্ধন শুরু হয়েছে ১৬ অক্টোবর থেকে, যারা তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার সুযোগ পাবে।
২০২৬ সালের জানুয়ারিতে টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণের প্রথম মৌসুম শুরু হবে। এখানে ছয়টি আন্তর্জাতিক ফ্র্যাঞ্চাইজি অংশ নেবে। প্রতি দলের সঙ্গে থাকবেন আটজন করে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়। তাতে বিশ্বব্যাপী প্রতিভার সমন্বয় নিশ্চিত হবে। টুর্নামেন্টের কাঠামো এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে প্রতি দল দুটি ইনিংস খেলে। খেলার ফলাফল নির্ধারণ করার মাধ্যমে কৌশলগত দিকও বজায় থাকবে সেখানে।
টেস্ট থেকে ওয়ানডে, ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টি, টি-টোয়েন্টি থেকে টি-টেন—১৪৮ বছরের ইতিহাসে ক্রিকেটের সংস্করণের বদলটা হয়েছে এভাবেই। যদিও টি-টেন এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। এবার টেস্ট টোয়েন্টি নামে নতুন এক সংস্করণ চলবে।
নাম শুনেই ধারণা করা হচ্ছে, টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণটা কী হতে পারে। টেস্টের সঙ্গে সীমিত ওভারের ক্রিকেটের মিশ্রণে হতে যাচ্ছে নতুন এই সংস্করণ। টেস্টের মতো প্রতিটি দল দুটি করে ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাবে। তবে এখানে প্রতি ইনিংসে নির্দিষ্ট ২০ ওভার ব্যাটিং করতে পারবে এক দল। ওয়ান-ওয়ান সিক্স নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ক্রীড়া উদ্যোক্তা গৌরব বাহিরভানি ক্রিকেটের এই চতুর্থ সংস্করণ উদ্ভাবন করেছেন। আগামী প্রজন্মের প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করাই এর লক্ষ্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসকে গতকাল বাহিরভানি বলেন, ‘এটি কেবল একটি নতুন লিগ নয়। ক্রিকেটের ঐতিহ্যকে ধরে রেখে ভবিষ্যৎ গড়ার একটি প্রচেষ্টা এটা। আমরা চাই এ সংস্করণের মাধ্যমে প্রজন্মের ক্রিকেটারদের প্রতিভা সঠিকভাবে উদ্ঘাটন ও উদ্যাপন করা হোক।’
টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণের পরামর্শক বোর্ডে আছেন ক্রিকেটের কিংবদন্তি স্যার ক্লাইভ লয়েড, এবি ডি ভিলিয়ার্স, ম্যাথু হেইডেন ও হরভজন সিং। এবি ডি ভিলিয়ার্স বলেন, এটি খেলোয়াড় ও দর্শকের জন্য নতুন স্বপ্নের সূচনা। হেইডেন বলেন, এটি এক প্রজন্মের সঙ্গে আরেক প্রজন্মের সেতুবন্ধন তৈরি করছে।
হরভজন সিংয়ের মতে, এটা ক্রিকেটে নতুন এক মাত্রা যোগ করবে। ভারতীয় এ স্পিনার বলেন, ক্রিকেটের নতুন হৃদস্পন্দন প্রয়োজন ছিল। টেস্ট টোয়েন্টি ঠিক তা-ই করছে।
নতুন টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণের পরামর্শক বোর্ডে থাকলেও ক্লাইভ লয়েডের মতে টেস্টকে অবহেলা করা হচ্ছে। ক্যারিবীয় এই কিংবদন্তি বলেন, ‘ব্যাপারটা হচ্ছে, আমি টেস্টের ক্রিকেটার। এটা নিয়ে সন্দেহ নেই। আমার মতে, টেস্টকে অবহেলা করা হচ্ছে বছরের পর বছর। আমার মতে, এই সিস্টেমে নতুন কিছু যোগ করা দরকার। কারণ, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট বা টেস্ট না খেললে সেরা ক্রিকেটার খুঁজে বের করা কঠিন।’
ক্রিকেটারদের দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণ নয়, বরং ১৩–১৯ বছর বয়সী যুবাদের জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খেলার প্রতিভা বিকাশের ব্যবস্থা হিসেবেও কাজ করবে। জুনিয়র টেস্ট টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের মাধ্যমে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে। তাদের পারফরম্যান্স এআই ও ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে নিরপেক্ষভাবে মূল্যায়ন করা হবে। ১৩–১৯ বছর বয়সী খেলোয়াড়দের নিবন্ধন শুরু হয়েছে ১৬ অক্টোবর থেকে, যারা তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার সুযোগ পাবে।
২০২৬ সালের জানুয়ারিতে টেস্ট টোয়েন্টি সংস্করণের প্রথম মৌসুম শুরু হবে। এখানে ছয়টি আন্তর্জাতিক ফ্র্যাঞ্চাইজি অংশ নেবে। প্রতি দলের সঙ্গে থাকবেন আটজন করে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়। তাতে বিশ্বব্যাপী প্রতিভার সমন্বয় নিশ্চিত হবে। টুর্নামেন্টের কাঠামো এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে প্রতি দল দুটি ইনিংস খেলে। খেলার ফলাফল নির্ধারণ করার মাধ্যমে কৌশলগত দিকও বজায় থাকবে সেখানে।
কালো রঙের উইকেট যেন মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নিয়মিত চিত্র। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন টার্ফ ম্যানেজমেন্টের প্রধান টনি হেমিংয়ের অধীনে আরও বেশি কালো হয়েছে হোম অব ক্রিকেটের উইকেট।
২৫ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে হারতে বসা ম্যাচে শেষের দিকের গোলে পয়েন্ট ভাগ করে বাংলাদেশ। উত্তর পূর্ব এশিয়ার দেশটির বিপক্ষে পয়েন্ট ভাগ করে র্যাঙ্কিংয়ে সুখবর পেয়েছে হ্যাভিয়ের কাবরেরার দল।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জার্সিতে সাত বছর আগে সবশেষ খেলেছেন নাসির হোসেন। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটেও মাঝে ১৫ মাস নিষিদ্ধ ছিলেন তিনি। কিন্তু নাসিরের পারফরম্যান্সে তাতে মোটেও ভাটা পড়েনি। ৩৩ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডারের কাছ থেকে তরুণ আকবর আলী শিখেছেন অনেক কিছু শিখেছেন।
২ ঘণ্টা আগেমারনাস লাবুশেনকে বাদ দিয়ে ভারতের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য দল দিয়েছিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) নির্বাচক প্যানেল। ফিরতেও বেশি সময় লাগল না তারকা ব্যাটারের। ক্যামেরুন গ্রিনের ইনজুরিতে দলে ডাক পেলেন লাবুশেন।
২ ঘণ্টা আগে