ক্রীড়া ডেস্ক
ইতিহাস গড়েই ফেলল নিউজিল্যান্ড। এক ম্যাচ হাতে রেখেই প্রথমবারের মতন ভারতে টেস্ট সিরিজ জিতল কিউইরা। শুধু কী তাই! ২০১২ সাল থেকে ঘরের মাটিতে অপরাজেয় দলের এটি শতাব্দীর সবচেয়ে বড় জয়ও। আজ পুনেতে তৃতীয় দিনেই ১১৩ রানের জয়ে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল নিউজিল্যান্ড।
এই সিরিজের আগে টানা ১৮ সিরিজ জিতেছিল ভারত। ঘরের মাটিতে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার আত্মবিশ্বাস নিয়ে কিউইদের মুখোমুখি হয়েছিল আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষে থাকা রোহিত শর্মারা। আর নিউজিল্যান্ড ভারতে এসেছিল শ্রীলঙ্কায় হোয়াইটওয়াশ হয়ে।
ভারত ফেবারিট হিসেবে সিরিজ শুরু করলেও পাশার দান উল্টে যেতে সময় লাগেনি। বেঙ্গালুরুতে প্রথম টেস্টের প্রথম দিনে ৪৬ রানে গুটিয়ে লজ্জায় পড়েছিল ভারত। সেই টেস্টে তারা হেরেছিল ৮ উইকেটে। এবার রোহিতরা পুনেতে হারল তৃতীয় দিনেই। ৩৫৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংস গুটিয়ে গেছে ২৪৫ রানে। শেষ দিকে রবীন্দ্র জাদেজার (৪২) লড়াই হারটাকে যা একটু বিলম্বিতই করেছে। তার আগে ওপেনার যশস্বী জয়সওয়ালের ৬৫ বলে ৭৭ রানের ইনিংসে জয়ের স্বপ্নই দেখছিল ভারত। কিন্তু রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের মতো অভিজ্ঞদের দ্রুত বিদায় সেই স্বপ্ন ফিকে হতে থাকে।
চা বিরতির আগেই হার প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায় ভারতের। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১ উইকেটে ৮১ রানে মধ্যাহ্নভোজে গেলেও ফেরার পর একের পর একেক উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকেরা। চার বিরতির আগে তাদের স্কোরটা দাঁড়ায়—৭ / ১৭৮। তারপরও দুই অলরাউন্ডার জাদেজা ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন ভরসা জোগাচ্ছিলেন ভারতীয়দের। কিন্তু চার বিরতির পর আর ১৬ ওভার টিকতে পারে ভারত।
উপমহাদেশের স্পিনবান্ধব উইকেটে ভারতকে কাবু করেছে স্পিনাররাই। চতুর্থ ইনিংসের ১০ উইকেটই নিয়েছে নিউজিল্যান্ড স্পিনাররা। তার মধ্যে মিচেল স্যান্টনার নিয়েছেন ৬ উইকেট। ৩ উইকেট পেয়েছেন অ্যাজাজ প্যাটেল। ৫ উইকেটে ১৯৮ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। তবে সকালেই বাকি ৫ উইকেট হারানোয় কিউইদের দ্বিতীয় ইনিংস থামে ২৫৫ রানে।
ইতিহাস গড়েই ফেলল নিউজিল্যান্ড। এক ম্যাচ হাতে রেখেই প্রথমবারের মতন ভারতে টেস্ট সিরিজ জিতল কিউইরা। শুধু কী তাই! ২০১২ সাল থেকে ঘরের মাটিতে অপরাজেয় দলের এটি শতাব্দীর সবচেয়ে বড় জয়ও। আজ পুনেতে তৃতীয় দিনেই ১১৩ রানের জয়ে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল নিউজিল্যান্ড।
এই সিরিজের আগে টানা ১৮ সিরিজ জিতেছিল ভারত। ঘরের মাটিতে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার আত্মবিশ্বাস নিয়ে কিউইদের মুখোমুখি হয়েছিল আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শীর্ষে থাকা রোহিত শর্মারা। আর নিউজিল্যান্ড ভারতে এসেছিল শ্রীলঙ্কায় হোয়াইটওয়াশ হয়ে।
ভারত ফেবারিট হিসেবে সিরিজ শুরু করলেও পাশার দান উল্টে যেতে সময় লাগেনি। বেঙ্গালুরুতে প্রথম টেস্টের প্রথম দিনে ৪৬ রানে গুটিয়ে লজ্জায় পড়েছিল ভারত। সেই টেস্টে তারা হেরেছিল ৮ উইকেটে। এবার রোহিতরা পুনেতে হারল তৃতীয় দিনেই। ৩৫৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংস গুটিয়ে গেছে ২৪৫ রানে। শেষ দিকে রবীন্দ্র জাদেজার (৪২) লড়াই হারটাকে যা একটু বিলম্বিতই করেছে। তার আগে ওপেনার যশস্বী জয়সওয়ালের ৬৫ বলে ৭৭ রানের ইনিংসে জয়ের স্বপ্নই দেখছিল ভারত। কিন্তু রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের মতো অভিজ্ঞদের দ্রুত বিদায় সেই স্বপ্ন ফিকে হতে থাকে।
চা বিরতির আগেই হার প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায় ভারতের। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১ উইকেটে ৮১ রানে মধ্যাহ্নভোজে গেলেও ফেরার পর একের পর একেক উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকেরা। চার বিরতির আগে তাদের স্কোরটা দাঁড়ায়—৭ / ১৭৮। তারপরও দুই অলরাউন্ডার জাদেজা ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন ভরসা জোগাচ্ছিলেন ভারতীয়দের। কিন্তু চার বিরতির পর আর ১৬ ওভার টিকতে পারে ভারত।
উপমহাদেশের স্পিনবান্ধব উইকেটে ভারতকে কাবু করেছে স্পিনাররাই। চতুর্থ ইনিংসের ১০ উইকেটই নিয়েছে নিউজিল্যান্ড স্পিনাররা। তার মধ্যে মিচেল স্যান্টনার নিয়েছেন ৬ উইকেট। ৩ উইকেট পেয়েছেন অ্যাজাজ প্যাটেল। ৫ উইকেটে ১৯৮ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। তবে সকালেই বাকি ৫ উইকেট হারানোয় কিউইদের দ্বিতীয় ইনিংস থামে ২৫৫ রানে।
গলে চলছে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা। লঙ্কানরা তৃতীয় দিনের মধ্যাহ্নভোজের বিরতি পর্যন্ত প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটে ১৩৬ রান করেছে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেটে ৬৫৪ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছিল। এছাড়া বাংলাদেশ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের চতুর
১২ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে ২০ দিনও বাকি নেই। দরজায় যখন কড়া নাড়ছে আইসিসির এই ইভেন্ট, সেই মুহূর্তে বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া। দলটির তারকা অলরাউন্ডার মিচেল মার্শের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শেষই হয়ে গেল।
২৫ মিনিট আগেবলতে গেলে সান্তোসে এক পা দিয়েই রেখেছেন নেইমার। গত কদিন ধরে নেইমারের সান্তোসে ফেরা নিয়ে চর্চা হচ্ছে বেশি। ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নিজেও সেটা স্বীকার করেছেন। এখন শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাই তো বাকি।
১ ঘণ্টা আগেইশ, যদি ১২ জানুয়ারির আগে ছন্দে থাকতেন শরীফুল ইসলাম, তাহলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির টিকিটটা হয়তো পেয়ে যেতেন! তবে এসব ‘যদি-কিন্তু’র হিসেব নিয়ে ভাবছেন না তিনি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ না পাওয়া নিয়ে কোনো আফসোস নেই বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসারের।
২ ঘণ্টা আগে