ঢাবি প্রতিনিধি
‘লোডশেডিংয়ে সমাধান হবে না। ইতিমধ্যে জনগণ বলতে শুরু করেছে বিদ্যুৎ যেভাবে আমাদের ঘর থেকে চলে গেছে তেমনি এই কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিবাদী সরকার ক্ষমতা থেকে চলে যেতে বাধ্য হবে।’ আজ বৃহস্পতিবার প্রেসক্লাবে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি আয়োজিত এ সমাবেশে এ কথা বলেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক কমরেড বজলুর রশিদ ফিরোজ।
বজলুর রশিদ ফিরোজ আরও বলেন, ‘বর্তমান সরকার সবদিক থেকে জনগণের যে স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে দেশ পরিচালনা করছে। মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন, শোষণমুক্তির যে কথা, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার যে কথা সেই কথার বিপরীতে চলছে ৫১ বছর! সে কারণে বলতে চাই এই দুর্নীতি, লুণ্ঠন এবং জ্বালানি খাতে যে দুর্নীতি চলছে তা থেকে মুক্তি পেতে হলে এই দুর্নীতিবাজ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটাতে হবে। স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে হটানোর আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান এ নেতা।
কমরেড জুলফিকার আলীর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খান আসাদুজ্জামান মাসুমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক সামছুল আলম, গণমুক্তি আন্দোলনের নেতা মাসুদ খান, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বর্তমান সরকারের নীতিকে ভুলনীতি উল্লেখ করে ভুলনীতি ও দুর্নীতির জন্য দায়ীদের শাস্তির আওতায় এনে গ্যাস অনুসন্ধানসহ স্বনির্ভর পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নীতি প্রণয়ন করে নিরবচ্ছিন্ন, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ ব্যবস্থার জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) যতটুকু অর্জন করেছিলেন ততটুকু আপনি খোয়াবেন। আপনি আবারও সাম্রাজ্যবাদের কূপের মধ্যে পরতে যাচ্ছেন। এ সতর্কবার্তা আপনাকে দিচ্ছি! যদি সতর্ক না হউন, এ নীতি পরিবর্তন না করেন, দুর্নীতি-ভুলনীতি থেকে বেরিয়ে না আসেন এবং বিদ্যুৎ খাতের ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স বাতিল না করেন তাহলে অতীতে যেমন ভুল পরামর্শে, ভুল স্লোগান দিয়ে এলএনজি এনেছেন ও অন্যান্য খাতে যারা দুর্নীতি করেছে তাদের শাস্তি না দেন এবং সাত শতাংশ কর দিয়ে পাচার করা টাকাকে বৈধ করার অবৈধ নীতি যদি পরিত্যাগ না করেন তাহলে আপনার কপালে দুঃখ আছে! দেশের মানুষ এখন প্রস্তুত। তারা অনেক কিছু জানে এবং বোঝে, খবরের কাগজগুলো আমাদের সহায়তা করছে; বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যারা কম কথা বলত তারাও এখন সচেতন হয়েছে।’
এম এম আকাশ আরও বলেন, ‘আমরা জানি বাইরের সংকটের কারণে দেশে কিছু সংকট হচ্ছে কিন্তু ভেতরে সংকটই আমাদের প্রধান সংকট। ভেতরেরটা ঠিক করলে বাইরের সংকট সহজে মোকাবিলা করতে পারব।’
‘লোডশেডিংয়ে সমাধান হবে না। ইতিমধ্যে জনগণ বলতে শুরু করেছে বিদ্যুৎ যেভাবে আমাদের ঘর থেকে চলে গেছে তেমনি এই কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিবাদী সরকার ক্ষমতা থেকে চলে যেতে বাধ্য হবে।’ আজ বৃহস্পতিবার প্রেসক্লাবে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি আয়োজিত এ সমাবেশে এ কথা বলেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক কমরেড বজলুর রশিদ ফিরোজ।
বজলুর রশিদ ফিরোজ আরও বলেন, ‘বর্তমান সরকার সবদিক থেকে জনগণের যে স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে দেশ পরিচালনা করছে। মুক্তিযুদ্ধের যে স্বপ্ন, শোষণমুক্তির যে কথা, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার যে কথা সেই কথার বিপরীতে চলছে ৫১ বছর! সে কারণে বলতে চাই এই দুর্নীতি, লুণ্ঠন এবং জ্বালানি খাতে যে দুর্নীতি চলছে তা থেকে মুক্তি পেতে হলে এই দুর্নীতিবাজ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটাতে হবে। স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে হটানোর আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান এ নেতা।
কমরেড জুলফিকার আলীর সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খান আসাদুজ্জামান মাসুমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক সামছুল আলম, গণমুক্তি আন্দোলনের নেতা মাসুদ খান, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বর্তমান সরকারের নীতিকে ভুলনীতি উল্লেখ করে ভুলনীতি ও দুর্নীতির জন্য দায়ীদের শাস্তির আওতায় এনে গ্যাস অনুসন্ধানসহ স্বনির্ভর পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নীতি প্রণয়ন করে নিরবচ্ছিন্ন, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ ব্যবস্থার জন্য সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) যতটুকু অর্জন করেছিলেন ততটুকু আপনি খোয়াবেন। আপনি আবারও সাম্রাজ্যবাদের কূপের মধ্যে পরতে যাচ্ছেন। এ সতর্কবার্তা আপনাকে দিচ্ছি! যদি সতর্ক না হউন, এ নীতি পরিবর্তন না করেন, দুর্নীতি-ভুলনীতি থেকে বেরিয়ে না আসেন এবং বিদ্যুৎ খাতের ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স বাতিল না করেন তাহলে অতীতে যেমন ভুল পরামর্শে, ভুল স্লোগান দিয়ে এলএনজি এনেছেন ও অন্যান্য খাতে যারা দুর্নীতি করেছে তাদের শাস্তি না দেন এবং সাত শতাংশ কর দিয়ে পাচার করা টাকাকে বৈধ করার অবৈধ নীতি যদি পরিত্যাগ না করেন তাহলে আপনার কপালে দুঃখ আছে! দেশের মানুষ এখন প্রস্তুত। তারা অনেক কিছু জানে এবং বোঝে, খবরের কাগজগুলো আমাদের সহায়তা করছে; বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যারা কম কথা বলত তারাও এখন সচেতন হয়েছে।’
এম এম আকাশ আরও বলেন, ‘আমরা জানি বাইরের সংকটের কারণে দেশে কিছু সংকট হচ্ছে কিন্তু ভেতরে সংকটই আমাদের প্রধান সংকট। ভেতরেরটা ঠিক করলে বাইরের সংকট সহজে মোকাবিলা করতে পারব।’
ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। ওমরাহ পালন শেষে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তিনি দেশে ফিরবেন। রোববার (১৯ অক্টোবর) জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১২ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট বিভাগে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বিভাগের চার জেলার ১৯টি সংসদীয় আসনে দলের প্রায় ৮০ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী অংশ নেন বলে জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনকে ‘গনিমতের মাল’ হিসেবে সেনাবাহিনী, বিএনপি ও জামায়াত ভাগ করে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেহেনস্তার শিকার আমার দেশ পত্রিকার প্রতিবেদক জাহিদুল ইসলাম জানান, আজ সকাল থেকে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অবস্থান করছিলেন তিনি। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ভেতরে ঢুকে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে হট্টগোলের সময় কয়েকজন ব্যক্তি তাঁকে মারধর করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে