নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতার পরিবর্তন চাইলে বিএনপিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার দুপুরে মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে ব্র্যাকের উদ্যোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারীচালকদের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। ক্ষমতার পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ করতে হবে। আপনারা যদি মনে করেন নির্বাচনে অংশ না নিয়ে হত্যা-সন্ত্রাসের পথে হাঁটবেন, যদি মনে করেন শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে ষড়যন্ত্রের চোরাগলি দিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসবেন, তাহলে এই রঙিন খোয়াব দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনের নামে রাস্তার ভাষায় কথা বলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। “পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার" দেশে-বিদেশে ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি করবে। এ ধরনের স্লোগান তারা দিচ্ছে। আমি মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলব, আপনার দলের এই তরুণ তুর্কিদের সামলান। এ ধরনের স্লোগান দিলে হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির পরিণাম হবে আরও ভয়াবহ।’
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব এবং বিএনপির কিছু নেতা আবোলতাবোল বলছেন। তাঁদের আসলে মাথা খারাপ হয়ে গেছে। পদ্মা সেতুকে সহ্য করতে পারছে না। মেট্রোরেল, বাস, র্যাপিড ট্রানজিট কোনো কিছুই সহ্য করতে পারছে না। এগুলো তারা জীবনে কখনো দেখেনি। শেখ হাসিনা এগুলো করতে পেরেছেন, তাই বিএনপির বুকের ব্যথা। বাস্তবে এসব কথার কোনো মূল্য নেই, তারা হিংসায় জ্বলছে। উদ্ভট কথাবার্তা বলছে।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘কাউকে দাওয়াত দেব না, এটা বলিনি। খালেদা জিয়া নিয়মের মধ্যে পড়লে অবশ্যই দেব। কারণ তিনি দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, আবার বিএনপির চেয়ারপারসনও। নিয়মটি জেনে আমরা দাওয়াত দেব। তবে বিএনপির নেতারা অবশ্যই দাওয়াত পাবেন। তাঁদের শরিক দল বাম-ডান সবাই দাওয়াত পাবেন।’
এর আগে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু তৈরির আগে অনেকেই বিরোধিতা করেছিলেন। আমার পাশেই বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি আছেন। আমরা তাঁদেরও পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে দাওয়াত দেব।’
এদিকে সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা অবশ্যই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে। তবে অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না যে ওই দেশে কম, আমার দেশে বেশি। সাধারণ মানুষ ঢাকা সিটিতে ট্রাফিক আইন মেনে চলে। কিন্তু কিছু তরুণ আছে, যারা আইন মানতে চায় না। আর এখন সড়ক দুর্ঘটনায় নতুন উপাদান মোটরসাইকেল। রাস্তায় বের হলে ঝাঁকে ঝাঁকে মোটরসাইকেল দেখা যায়।’
ক্ষমতার পরিবর্তন চাইলে বিএনপিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার দুপুরে মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে ব্র্যাকের উদ্যোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারীচালকদের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের বলেন, ‘বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। ক্ষমতার পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ করতে হবে। আপনারা যদি মনে করেন নির্বাচনে অংশ না নিয়ে হত্যা-সন্ত্রাসের পথে হাঁটবেন, যদি মনে করেন শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিয়ে ষড়যন্ত্রের চোরাগলি দিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসবেন, তাহলে এই রঙিন খোয়াব দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনের নামে রাস্তার ভাষায় কথা বলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। “পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার" দেশে-বিদেশে ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি করবে। এ ধরনের স্লোগান তারা দিচ্ছে। আমি মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলব, আপনার দলের এই তরুণ তুর্কিদের সামলান। এ ধরনের স্লোগান দিলে হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির পরিণাম হবে আরও ভয়াবহ।’
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব এবং বিএনপির কিছু নেতা আবোলতাবোল বলছেন। তাঁদের আসলে মাথা খারাপ হয়ে গেছে। পদ্মা সেতুকে সহ্য করতে পারছে না। মেট্রোরেল, বাস, র্যাপিড ট্রানজিট কোনো কিছুই সহ্য করতে পারছে না। এগুলো তারা জীবনে কখনো দেখেনি। শেখ হাসিনা এগুলো করতে পেরেছেন, তাই বিএনপির বুকের ব্যথা। বাস্তবে এসব কথার কোনো মূল্য নেই, তারা হিংসায় জ্বলছে। উদ্ভট কথাবার্তা বলছে।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে দাওয়াত দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘কাউকে দাওয়াত দেব না, এটা বলিনি। খালেদা জিয়া নিয়মের মধ্যে পড়লে অবশ্যই দেব। কারণ তিনি দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, আবার বিএনপির চেয়ারপারসনও। নিয়মটি জেনে আমরা দাওয়াত দেব। তবে বিএনপির নেতারা অবশ্যই দাওয়াত পাবেন। তাঁদের শরিক দল বাম-ডান সবাই দাওয়াত পাবেন।’
এর আগে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু তৈরির আগে অনেকেই বিরোধিতা করেছিলেন। আমার পাশেই বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি আছেন। আমরা তাঁদেরও পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে দাওয়াত দেব।’
এদিকে সড়ক দুর্ঘটনার বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা অবশ্যই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে। তবে অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না যে ওই দেশে কম, আমার দেশে বেশি। সাধারণ মানুষ ঢাকা সিটিতে ট্রাফিক আইন মেনে চলে। কিন্তু কিছু তরুণ আছে, যারা আইন মানতে চায় না। আর এখন সড়ক দুর্ঘটনায় নতুন উপাদান মোটরসাইকেল। রাস্তায় বের হলে ঝাঁকে ঝাঁকে মোটরসাইকেল দেখা যায়।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাঠের বিভিন্ন আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের আলোচনায় জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মোটামুটি একই পথে হাঁটছিল বলেই মনে হচ্ছিল। রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যুতে অনেক ক্ষেত্রেই সহাবস্থান নিচ্ছিল দল দুটো। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ যেন দুই দলকে দুই পথে নিয়ে গেল।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
১১ ঘণ্টা আগে