নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক ও বৈঠকপরবর্তী যৌথ বিবৃতির পর দেশের রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে বিবৃতি দিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)।
আজ শুক্রবার (১৩ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলের সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ও যৌথ বিবৃতিতে আগামী বছরের পবিত্র রমজানের আগেই একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট সরকারের বিচারের প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতির ঘোষিত প্রত্যয় রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনবে বলে মন্তব্য করেন তাঁরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, গণমানুষের রক্তস্নাত গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম দাবি—গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কাঠামোগত মৌলিক সংস্কার ও গণহত্যাকারী ফ্যাসিবাদী শক্তির বিচারের বিষয় দুটির দৃশ্যমান অগ্রগতিই কেবল একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ভিত্তি তৈরি করতে পারে।
জেএসডি মনে করে, এই উচ্চপর্যায়ের সংলাপ দেশে রাজনৈতিক সমঝোতা ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্র সংস্কার, শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, শুধু রাজনৈতিক দল নয়, সমাজের শ্রমজীবী, কর্মজীবী ও পেশাজীবীদের মতামত, আকাঙ্ক্ষা ও অংশগ্রহণের ভিত্তিতে রাষ্ট্রের মৌলিক রাজনৈতিক সংস্কারের লক্ষ্যে জেএসডি দ্রুত ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়নের আহ্বান জানায়।
জেএসডি নেতারা বলেন, ‘আমরা নিঃসন্দেহে এই আলোচনা ও ঐকমত্যের সূচনাকে স্বাগত জানাই। তবে সেই সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জনগণ শুধু কথার আশ্বাস নয়, বাস্তবে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার ও বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতির পদক্ষেপ দেখতে চায়।’

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক ও বৈঠকপরবর্তী যৌথ বিবৃতির পর দেশের রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে বিবৃতি দিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)।
আজ শুক্রবার (১৩ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলের সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ও যৌথ বিবৃতিতে আগামী বছরের পবিত্র রমজানের আগেই একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার ও ফ্যাসিস্ট সরকারের বিচারের প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতির ঘোষিত প্রত্যয় রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনবে বলে মন্তব্য করেন তাঁরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, গণমানুষের রক্তস্নাত গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম দাবি—গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কাঠামোগত মৌলিক সংস্কার ও গণহত্যাকারী ফ্যাসিবাদী শক্তির বিচারের বিষয় দুটির দৃশ্যমান অগ্রগতিই কেবল একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ভিত্তি তৈরি করতে পারে।
জেএসডি মনে করে, এই উচ্চপর্যায়ের সংলাপ দেশে রাজনৈতিক সমঝোতা ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে গণ-অভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্র সংস্কার, শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, শুধু রাজনৈতিক দল নয়, সমাজের শ্রমজীবী, কর্মজীবী ও পেশাজীবীদের মতামত, আকাঙ্ক্ষা ও অংশগ্রহণের ভিত্তিতে রাষ্ট্রের মৌলিক রাজনৈতিক সংস্কারের লক্ষ্যে জেএসডি দ্রুত ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়নের আহ্বান জানায়।
জেএসডি নেতারা বলেন, ‘আমরা নিঃসন্দেহে এই আলোচনা ও ঐকমত্যের সূচনাকে স্বাগত জানাই। তবে সেই সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জনগণ শুধু কথার আশ্বাস নয়, বাস্তবে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার ও বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতির পদক্ষেপ দেখতে চায়।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত আতিকুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে উত্তরা আজমপুরের বাসায় গিয়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন স্থানে আগুন স্বৈরাচারের দোসরদের চক্রান্তের অংশ বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ শনিবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই অভিযোগ করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে করা মন্তব্যের জন্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে ওই বক্তব্য প্রত্যাহারও করতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি
৭ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আমাদের সংসদকে সত্যিকার অর্থে প্রাণবন্ত করে গড়ে তুলবেন, অর্থবহ করবেন এবং সেই সংসদ হবে আমাদের রাজনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। এভাবে আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে
৮ ঘণ্টা আগে