নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের বিদ্যমান আইনে পরিবর্তন আনার দাবি জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের নবম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা বলেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান।
শাকিল উজ্জামান বলেন, মামলার জট কমানো ও বিচারপ্রার্থীদের বিচারপ্রক্রিয়া সহজলভ্য করার লক্ষ্যে গণঅধিকার পরিষদ রাজধানীর বাইরে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনের দাবি জানাচ্ছে।
শাকিল উল্লেখ করেন, পঞ্চগড়ের মতো দূরবর্তী এলাকার একজন অসহায় মানুষের পক্ষে ঢাকায় এসে মামলা পরিচালনা করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে। বিভাগীয় শহরগুলোতে হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বেঞ্চ গঠিত হলে মামলার জট কমবে।
গণঅধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক বলেন, জনগণ যেন সহজেই আইনের মাধ্যমে বিচার পান, তার জন্য রাজধানীর বাইরে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনের কোনো বিকল্প নেই।
শাকিল উজ্জামান বলেন, গণঅধিকার পরিষদ মনে করে, বিগত সময়ে ক্ষমতাসীন সরকারগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে। একই অপরাধীকে একাধিকবার ক্ষমা প্রদর্শনের ঘটনাও দেখা গেছে, যা দেশের আইনের শাসনের ধারণাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
শাকিল আরও বলেন, এই প্রেক্ষাপটে গণঅধিকার পরিষদ প্রস্তাব করেছে যে, ক্ষমা প্রদর্শন-সংক্রান্ত একটি বোর্ড অথবা কমিটি আইনের মাধ্যমে গঠন করা হোক। এই বোর্ড বা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা প্রদর্শন করবেন, যা রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে সহায়ক হবে বলে মনে করে দলটি।
বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের বিদ্যমান আইনে পরিবর্তন আনার দাবি জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের নবম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা বলেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান।
শাকিল উজ্জামান বলেন, মামলার জট কমানো ও বিচারপ্রার্থীদের বিচারপ্রক্রিয়া সহজলভ্য করার লক্ষ্যে গণঅধিকার পরিষদ রাজধানীর বাইরে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনের দাবি জানাচ্ছে।
শাকিল উল্লেখ করেন, পঞ্চগড়ের মতো দূরবর্তী এলাকার একজন অসহায় মানুষের পক্ষে ঢাকায় এসে মামলা পরিচালনা করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে। বিভাগীয় শহরগুলোতে হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বেঞ্চ গঠিত হলে মামলার জট কমবে।
গণঅধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক বলেন, জনগণ যেন সহজেই আইনের মাধ্যমে বিচার পান, তার জন্য রাজধানীর বাইরে বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনের কোনো বিকল্প নেই।
শাকিল উজ্জামান বলেন, গণঅধিকার পরিষদ মনে করে, বিগত সময়ে ক্ষমতাসীন সরকারগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে। একই অপরাধীকে একাধিকবার ক্ষমা প্রদর্শনের ঘটনাও দেখা গেছে, যা দেশের আইনের শাসনের ধারণাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
শাকিল আরও বলেন, এই প্রেক্ষাপটে গণঅধিকার পরিষদ প্রস্তাব করেছে যে, ক্ষমা প্রদর্শন-সংক্রান্ত একটি বোর্ড অথবা কমিটি আইনের মাধ্যমে গঠন করা হোক। এই বোর্ড বা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা প্রদর্শন করবেন, যা রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে সহায়ক হবে বলে মনে করে দলটি।
জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বুধবার এই হামলার প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব কর্মসূচির কারণে কোথাও
৪ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
৭ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে