হেলিকোনিয়া একটি প্রাণবন্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফুল। এই উদ্ভিদকে সাধারণত প্যারটস বিক, মিথ্যা স্বর্গীয় পাখি বা চিংড়ি চোষা নামে ডাকা হয়। আকর্ষণীয় রঙিন অংশগুলো আসলে পরিবর্তিত পাতা, যাকে ব্র্যাক্ট বলা হয়, যা ভেতরের আসল ফুলগুলোকে রক্ষা করে। রাজশাহী সার্কিট হাউসের ফুলবাগান থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
হেলিকোনিয়া একটি প্রাণবন্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফুল। এই উদ্ভিদকে সাধারণত প্যারটস বিক, মিথ্যা স্বর্গীয় পাখি বা চিংড়ি চোষা নামে ডাকা হয়। আকর্ষণীয় রঙিন অংশগুলো আসলে পরিবর্তিত পাতা, যাকে ব্র্যাক্ট বলা হয়, যা ভেতরের আসল ফুলগুলোকে রক্ষা করে। রাজশাহী সার্কিট হাউসের ফুলবাগান থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
হেলিকোনিয়া একটি প্রাণবন্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফুল। এই উদ্ভিদকে সাধারণত প্যারটস বিক, মিথ্যা স্বর্গীয় পাখি বা চিংড়ি চোষা নামে ডাকা হয়। আকর্ষণীয় রঙিন অংশগুলো আসলে পরিবর্তিত পাতা, যাকে ব্র্যাক্ট বলা হয়, যা ভেতরের আসল ফুলগুলোকে রক্ষা করে। রাজশাহী সার্কিট হাউসের ফুলবাগান থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
হেলিকোনিয়া একটি প্রাণবন্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফুল। এই উদ্ভিদকে সাধারণত প্যারটস বিক, মিথ্যা স্বর্গীয় পাখি বা চিংড়ি চোষা নামে ডাকা হয়। আকর্ষণীয় রঙিন অংশগুলো আসলে পরিবর্তিত পাতা, যাকে ব্র্যাক্ট বলা হয়, যা ভেতরের আসল ফুলগুলোকে রক্ষা করে। রাজশাহী সার্কিট হাউসের ফুলবাগান থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
হেলিকোনিয়া একটি প্রাণবন্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফুল। এই উদ্ভিদকে সাধারণত প্যারটস বিক, মিথ্যা স্বর্গীয় পাখি বা চিংড়ি চোষা নামে ডাকা হয়। আকর্ষণীয় রঙিন অংশগুলো আসলে পরিবর্তিত পাতা, যাকে ব্র্যাক্ট বলা হয়, যা ভেতরের আসল ফুলগুলোকে রক্ষা করে। রাজশাহী সার্কিট হাউসের ফুলবাগান থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
হেলিকোনিয়া একটি প্রাণবন্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফুল। এই উদ্ভিদকে সাধারণত প্যারটস বিক, মিথ্যা স্বর্গীয় পাখি বা চিংড়ি চোষা নামে ডাকা হয়। আকর্ষণীয় রঙিন অংশগুলো আসলে পরিবর্তিত পাতা, যাকে ব্র্যাক্ট বলা হয়, যা ভেতরের আসল ফুলগুলোকে রক্ষা করে। রাজশাহী সার্কিট হাউসের ফুলবাগান থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ