কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিবেশী ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের গতিপ্রকৃতির ওপর নজর রাখছে বাংলাদেশ সরকার ও এখানকার রাজনৈতিক দলগুলোর অনেকে।
বাংলাদেশের একজন ঊর্ধ্বতন কূটনীতিক আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাড়াও, দিল্লি, কলকাতা, চেন্নাই, মুম্বাই, গুয়াহাটি ও আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলো থেকে ভারতের কেন্দ্র ও প্রদেশগুলোর নির্বাচনের ফল ও প্রবণতার ওপর নজর রাখছে।
লোকসভার ভোটে জিতে যে দল বা জোটই জিতুক আর কেন্দ্রে যিনিই প্রধানমন্ত্রী হোন, চলতি জুনের তৃতীয় সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দ্বিপক্ষীয় সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছে ভারত সরকার। এমন অবস্থায় নরেন্দ্র মোদিই কি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শীর্ষ বৈঠকে বসবেন, নাকি দেশটির সরকারে পালাবদলের সম্ভাবনা আছে, সেদিকে নজর রাখতে হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারকে।
ভারতের কেন্দ্রে ও দেশটির বিভিন্ন প্রদেশের ভোটে কোন দল কেমন ফল পায়, তা বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে দেশটির সম্পর্কে প্রভাব পড়ে। কূটনীতিকেরা এমনটাই মনে করেন।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকা’কে বলেন, “ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাঁদের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। সেই দেশের জনগণ উৎসবমুখর পরিবেশে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। জনগণের ভোটে যারাই বিজয়ী হবেন, তাঁদের আমরা স্বাগত জানাব।’
বিএনপির বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভোটে নেতিবাচক প্রবণতা আঁচ করতে পেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের ওপর দেবত্ব আরোপসহ আগ্রাসী প্রচারের পথ বেছে নিয়েছেন। বিজেপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে এটা স্পষ্ট হয়ে যাবে দেশটির প্রগতিশীল ও শিক্ষিত ভোটারেরা তাঁর প্রচারে প্রভাবিত হয়নি। আর তা আগামী নির্বাচনে দলটির ভরাডুবির ইঙ্গিত বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
রিপন বলেন, এবার কেন্দ্রে কংগ্রেসের নেতৃত্বে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা বাংলাদেশের জন্য কিছুটা স্বস্তি বয়ে নিয়ে আসতে পারে। এর বাইরে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের বিজয়ের কারণে আগামী মেয়াদে মোদির সরকারের জন্য নাগরিকত্ব সংশোধন আইন কার্যকর করা কঠিন হয়ে যাবে।
আরও খবর পড়ুন:
প্রতিবেশী ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের গতিপ্রকৃতির ওপর নজর রাখছে বাংলাদেশ সরকার ও এখানকার রাজনৈতিক দলগুলোর অনেকে।
বাংলাদেশের একজন ঊর্ধ্বতন কূটনীতিক আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছাড়াও, দিল্লি, কলকাতা, চেন্নাই, মুম্বাই, গুয়াহাটি ও আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনগুলো থেকে ভারতের কেন্দ্র ও প্রদেশগুলোর নির্বাচনের ফল ও প্রবণতার ওপর নজর রাখছে।
লোকসভার ভোটে জিতে যে দল বা জোটই জিতুক আর কেন্দ্রে যিনিই প্রধানমন্ত্রী হোন, চলতি জুনের তৃতীয় সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দ্বিপক্ষীয় সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছে ভারত সরকার। এমন অবস্থায় নরেন্দ্র মোদিই কি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শীর্ষ বৈঠকে বসবেন, নাকি দেশটির সরকারে পালাবদলের সম্ভাবনা আছে, সেদিকে নজর রাখতে হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারকে।
ভারতের কেন্দ্রে ও দেশটির বিভিন্ন প্রদেশের ভোটে কোন দল কেমন ফল পায়, তা বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে দেশটির সম্পর্কে প্রভাব পড়ে। কূটনীতিকেরা এমনটাই মনে করেন।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকা’কে বলেন, “ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাঁদের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। সেই দেশের জনগণ উৎসবমুখর পরিবেশে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। জনগণের ভোটে যারাই বিজয়ী হবেন, তাঁদের আমরা স্বাগত জানাব।’
বিএনপির বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভোটে নেতিবাচক প্রবণতা আঁচ করতে পেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের ওপর দেবত্ব আরোপসহ আগ্রাসী প্রচারের পথ বেছে নিয়েছেন। বিজেপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে এটা স্পষ্ট হয়ে যাবে দেশটির প্রগতিশীল ও শিক্ষিত ভোটারেরা তাঁর প্রচারে প্রভাবিত হয়নি। আর তা আগামী নির্বাচনে দলটির ভরাডুবির ইঙ্গিত বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
রিপন বলেন, এবার কেন্দ্রে কংগ্রেসের নেতৃত্বে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা বাংলাদেশের জন্য কিছুটা স্বস্তি বয়ে নিয়ে আসতে পারে। এর বাইরে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের বিজয়ের কারণে আগামী মেয়াদে মোদির সরকারের জন্য নাগরিকত্ব সংশোধন আইন কার্যকর করা কঠিন হয়ে যাবে।
আরও খবর পড়ুন:
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে হতাহতের ঘটনায় নিন্দা এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মীসহ ২১ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি রাজনৈতিক দলকে তাদের কর্মসূচির জন্য বাস সরবরাহ করেছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৪ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর), বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রধান সংস্থা হিসেবে কাজ করে। ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থা জাতিসংঘ সচিবালয়ের একটি বিভাগ হিসেবে পরিচালিত হয়। এ সংস্থার ম্যান্ডেট জাতিসংঘের সনদ...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) মিশন শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে ৩ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে