কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে মারণাস্ত্র ব্যবহার না করা এবং সীমান্তে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দ্বারা একটি হত্যাও যাতে না হয়, সে বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের প্রতিশ্রুতি রয়েছে। কিন্তু তার পরও প্রতিনিয়ত সীমান্তে হত্যা সংঘটিত হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ভারত সরকারের বার্তা নিরাপত্তা বাহিনী পর্যন্ত পৌঁছায় না।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে যান। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে সেখানে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
টুঙ্গিপাড়ায় ভারতের দ্বারা সীমান্ত হত্যা নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি খুবই দুঃখজনক, ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগত পর্যায়ে আলাপ করেছেন, সরকারিভাবে আলাপ করেছেন। তাঁরা (ভারত) অঙ্গীকার করেছেন, বর্ডারে একটি লোকও মারা যাবে না। ভারত ও বাংলাদেশ উভয় সরকার বলেছে, একটি লোক বর্ডারে মারা যাক আমরা সেটা কেউ চাই না। মন্ত্রী পর্যায়ে, ডিজি বিজিবি পর্যায়ে আলাপ হয়েছে, কেউই যাতে না মরে। বলা হয়েছে যে লিথাল উইপন (প্রাণঘাতী অস্ত্র) ব্যবহার হবে না। তার পরও দুর্ঘটনা হচ্ছে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এর জন্য বলি, এটা আমাদের জন্য দুঃখের কাহিনি। আর ভারতের জন্য, ভারত সরকার এত সব বলার পর তারা মারে, তাদের জন্য এটা লজ্জার বিষয়। কারণ তারা তাদের যে অ্যাপারেটাস (অস্ত্র) আছে, বিভিন্ন রকমের সিকিউরিটির (নিরাপত্তার) লোক আছে, তাদের (নিরাপত্তা বাহিনী) কাছে তাদের (ভারত সরকার) কোনো বাণী পৌঁছায় না।’
পশ্চিমবঙ্গের সুশীল সমাজের প্রশংসা করে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, `সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষ, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকসহ চলচ্চিত্রের বিভিন্ন মানুষ একটা দাবি তুলেছে যে সীমান্তে যাতে একটি লোকও মারা না যায়। ভারতের হোক আর বাংলাদেশের, সীমান্তে কোনো মৃত্যু চাই না। আশা করব পশ্চিমবঙ্গের সরকার, সেখানকার জনগণ, ভারতের সরকার, ভারতের জনগণ—সবাই একত্রে কাজ করবেন, যাতে মৃত্যুশূন্য করতে পারি। এটি লজ্জাজনক, উভয় সরকার অঙ্গীকার করার পরও সীমান্তে মৃত্যু হয়।'
বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে মারণাস্ত্র ব্যবহার না করা এবং সীমান্তে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দ্বারা একটি হত্যাও যাতে না হয়, সে বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের প্রতিশ্রুতি রয়েছে। কিন্তু তার পরও প্রতিনিয়ত সীমান্তে হত্যা সংঘটিত হচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ভারত সরকারের বার্তা নিরাপত্তা বাহিনী পর্যন্ত পৌঁছায় না।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে যান। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে সেখানে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
টুঙ্গিপাড়ায় ভারতের দ্বারা সীমান্ত হত্যা নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি খুবই দুঃখজনক, ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগত পর্যায়ে আলাপ করেছেন, সরকারিভাবে আলাপ করেছেন। তাঁরা (ভারত) অঙ্গীকার করেছেন, বর্ডারে একটি লোকও মারা যাবে না। ভারত ও বাংলাদেশ উভয় সরকার বলেছে, একটি লোক বর্ডারে মারা যাক আমরা সেটা কেউ চাই না। মন্ত্রী পর্যায়ে, ডিজি বিজিবি পর্যায়ে আলাপ হয়েছে, কেউই যাতে না মরে। বলা হয়েছে যে লিথাল উইপন (প্রাণঘাতী অস্ত্র) ব্যবহার হবে না। তার পরও দুর্ঘটনা হচ্ছে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এর জন্য বলি, এটা আমাদের জন্য দুঃখের কাহিনি। আর ভারতের জন্য, ভারত সরকার এত সব বলার পর তারা মারে, তাদের জন্য এটা লজ্জার বিষয়। কারণ তারা তাদের যে অ্যাপারেটাস (অস্ত্র) আছে, বিভিন্ন রকমের সিকিউরিটির (নিরাপত্তার) লোক আছে, তাদের (নিরাপত্তা বাহিনী) কাছে তাদের (ভারত সরকার) কোনো বাণী পৌঁছায় না।’
পশ্চিমবঙ্গের সুশীল সমাজের প্রশংসা করে এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, `সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষ, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকসহ চলচ্চিত্রের বিভিন্ন মানুষ একটা দাবি তুলেছে যে সীমান্তে যাতে একটি লোকও মারা না যায়। ভারতের হোক আর বাংলাদেশের, সীমান্তে কোনো মৃত্যু চাই না। আশা করব পশ্চিমবঙ্গের সরকার, সেখানকার জনগণ, ভারতের সরকার, ভারতের জনগণ—সবাই একত্রে কাজ করবেন, যাতে মৃত্যুশূন্য করতে পারি। এটি লজ্জাজনক, উভয় সরকার অঙ্গীকার করার পরও সীমান্তে মৃত্যু হয়।'
সাদপন্থীরা আগামী বছর থেকে টঙ্গীর তুরাগ নদের পাশে বিশ্ব ইজতেমা করতে পারবেন না, এমন শর্তে রাজি হলে চলতি বছর তাঁদের ইজতেমা করার অনুমোদন দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের...
৩৪ মিনিট আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানার কাছে ১৫ মিনিট সময় চেয়ে পাননি বলে জানিয়েছেন দেশের প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী। তিনি আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থায় গবেষকদের মূল্যায়ন করা হয় না, তাঁদের কথা শোনার আগ্রহও কারও নেই। আমি যদি
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাচার হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার উদ্ধারে দেশটির সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার একনায়কতান্ত্রিক শাসনের সঙ্গে জড়িত অলিগার্ক, ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রাজনীতিবিদরা বাংলাদেশ থেকে শত শত বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে। যার একটি অংশ কানাডায়
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কারে শতাধিক সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। সংস্কার সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এসব সুপারিশ তুলে ধরা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া, আগামীকাল বুধবার এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে...
৪ ঘণ্টা আগে