নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজা থেকে আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার খালাসের বিরুদ্ধে আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে কারণে মামলাটি পুনরায় বিচারের জন্য পাঠানো হয়েছিল সে অনুযায়ী রায় হয়নি। এ জন্যই আমরা খালাসের রায় বাতিল চেয়েছি।’
এর আগে মায়াকে খালাস দিয়ে চলতি বছরের ১৫ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের বেঞ্চ ২০১৮ সালের ৮ অক্টোবর ওই রায় দেন।
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধভাবে ২৯ লাখ টাকার সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ ২০০৭ সালের ১৩ জুন ওই মামলা করে দুদক। ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত দুই ধারায় মায়াকে মোট ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে তাঁকে জরিমানাও করা হয়।
বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে মায়া আপিল করলে ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট তাঁকে খালাস দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আবেদন করলে ২০১৫ সালের ১৪ জুন হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানি করতে নির্দেশ দেন। পরে পুনরায় শুনানি করে ২০১৮ সালের ৮ অক্টোবর খালাসের রায় বহাল রাখেন আদালত।
দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজা থেকে আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার খালাসের বিরুদ্ধে আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে কারণে মামলাটি পুনরায় বিচারের জন্য পাঠানো হয়েছিল সে অনুযায়ী রায় হয়নি। এ জন্যই আমরা খালাসের রায় বাতিল চেয়েছি।’
এর আগে মায়াকে খালাস দিয়ে চলতি বছরের ১৫ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের বেঞ্চ ২০১৮ সালের ৮ অক্টোবর ওই রায় দেন।
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধভাবে ২৯ লাখ টাকার সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ ২০০৭ সালের ১৩ জুন ওই মামলা করে দুদক। ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত দুই ধারায় মায়াকে মোট ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে তাঁকে জরিমানাও করা হয়।
বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে মায়া আপিল করলে ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট তাঁকে খালাস দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আবেদন করলে ২০১৫ সালের ১৪ জুন হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বাতিল করেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানি করতে নির্দেশ দেন। পরে পুনরায় শুনানি করে ২০১৮ সালের ৮ অক্টোবর খালাসের রায় বহাল রাখেন আদালত।
জনপ্রশাসন সংস্কারে শতাধিক সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। সংস্কার সংক্রান্ত প্রতিবেদনে এসব সুপারিশ তুলে ধরা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া, আগামীকাল বুধবার এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে...
৭ মিনিট আগেচিন্ময় দাসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক। এর আগে বিচারিক আদালতে জামিন না পেয়ে ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের পক্ষে আবেদন করা হয়।
৪২ মিনিট আগেভোটার তালিকা হালনাগাদে বাদ পড়া ও ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যোগ্য হবেন এমন নতুন ভোটার মিলিয়ে ৪৯ লাখের মতো নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদ্যমান ভোটার তালিকা থেকে বাদ যাবেন এমন ১৫ লাখের বেশি মৃত ভোটারের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের...
১ ঘণ্টা আগেশ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোতে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে একই জায়গায় কর্মরত আছেন, তাঁদের অন্যত্র বদলির নির্দেশ দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। একই সঙ্গে তিনি মাঠ-পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে কঠোর...
৩ ঘণ্টা আগে