কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এ সময় অন্তত পাঁচ হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আজ শনিবার দুপুরে কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্মিত সুবিশাল প্যান্ডেলে বসে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি দুপুরের খাবার গ্রহণ করেন।
খাবারের তালিকায় ছিল সাদা ভাত, খাসির মাংস, সবজি, ডাল ও সেমাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বসে খাবার খেতে পেরে নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। অনেকে আবার আনন্দে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে আল্লাহর কাছে তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের কান্দি গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, ‘দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে থেকে আওয়ামী লীগ করি। এভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছাকাছি যেতে পারিনি। আজ একসঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেলাম। এটা আমাদের জীবনের পরম পাওয়া।’
সুরেন্দ্রনাথ আরও বলেন, ‘এখানে কোনো হিন্দু-মুসলিম ভেদাভেদ নেই। আমরা সকলে মিলে একই প্যান্ডেলে বসে ঈদের খাবার খেলাম। এটা সত্যিই আনন্দের। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যে একটি অসাম্প্রদায়িক দল, এটি তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
একইভাবে আনন্দ প্রকাশ করে কুশলা ইউনিয়নের বিরামের কান্দি গ্রামের বৃদ্ধ আবুল হোসেন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ করি। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছাকাছি গিয়ে এভাবে কোনো দিন একসঙ্গে বসে খেতে পারিনি। আজ একসঙ্গে দুপুরের খাবার খেলাম। আল্লাহ যেন আমাদের প্রিয় নেত্রীকে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখেন।’
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় আসেন। এখানে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় প্রাঙ্গণে নিম, বকুল ও আমের তিনটি চারা রোপণ করেন। পরে তিনি নবনির্মিত কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় উদ্বোধন করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহাজাহান খান এমপি, যুগ্ম সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি ও সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবুদ্দিন আজম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখসহ দলের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভা ও মধ্যাহ্নভোজ শেষে শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে কোটালীপাড়া ত্যাগ করেন। টুঙ্গিপাড়ায় তিনি আগামীকাল রোববার স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এ সময় অন্তত পাঁচ হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
আজ শনিবার দুপুরে কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে নির্মিত সুবিশাল প্যান্ডেলে বসে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তিনি দুপুরের খাবার গ্রহণ করেন।
খাবারের তালিকায় ছিল সাদা ভাত, খাসির মাংস, সবজি, ডাল ও সেমাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বসে খাবার খেতে পেরে নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। অনেকে আবার আনন্দে অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে আল্লাহর কাছে তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের কান্দি গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, ‘দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে থেকে আওয়ামী লীগ করি। এভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছাকাছি যেতে পারিনি। আজ একসঙ্গে বসে দুপুরের খাবার খেলাম। এটা আমাদের জীবনের পরম পাওয়া।’
সুরেন্দ্রনাথ আরও বলেন, ‘এখানে কোনো হিন্দু-মুসলিম ভেদাভেদ নেই। আমরা সকলে মিলে একই প্যান্ডেলে বসে ঈদের খাবার খেলাম। এটা সত্যিই আনন্দের। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যে একটি অসাম্প্রদায়িক দল, এটি তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
একইভাবে আনন্দ প্রকাশ করে কুশলা ইউনিয়নের বিরামের কান্দি গ্রামের বৃদ্ধ আবুল হোসেন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ করি। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছাকাছি গিয়ে এভাবে কোনো দিন একসঙ্গে বসে খেতে পারিনি। আজ একসঙ্গে দুপুরের খাবার খেলাম। আল্লাহ যেন আমাদের প্রিয় নেত্রীকে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখেন।’
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় আসেন। এখানে তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় প্রাঙ্গণে নিম, বকুল ও আমের তিনটি চারা রোপণ করেন। পরে তিনি নবনির্মিত কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় উদ্বোধন করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য শাহাজাহান খান এমপি, যুগ্ম সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি ও সাবেক সিনিয়র সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খান, সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাবুদ্দিন আজম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখসহ দলের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভা ও মধ্যাহ্নভোজ শেষে শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে কোটালীপাড়া ত্যাগ করেন। টুঙ্গিপাড়ায় তিনি আগামীকাল রোববার স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো টার্মিনালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি তদন্তে একটি সাত সদস্যের কমিটি গঠন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার ঘটনায় স্থগিত ফ্লাইট কার্যক্রম চালু হয়েছে বলে জানিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাত ৯টা থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট কার্যক্রম চালু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন স্থানে সম্প্রতি সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে, সে বিষয়ে অবগত রয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। নিরাপত্তা সংস্থাগুলো প্রতিটি ঘটনা গভীরভাবে তদন্ত করছে এবং মানুষের জীবন ও সম্পদ সুরক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছে বলে জানিয়েছে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরের শিয়ালবাড়ির রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় এবং চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) একটি কারখানায় লাগা আগুনের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপির এই নেতা বলেন, সম্প্রতি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব ঘটনার কারণ নির্ধারণ এবং ভবিষ্যতের জন্য জননিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার
২ ঘণ্টা আগে