নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছিল জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নমিনেশন দিলেও বলেছিলাম, যে যত পারো দাঁড়াও। এমনও হতে পারত স্বতন্ত্র পেল বেশি, আমরা পার্টি পেলাম কম। ২০০৮ সালে আমরা এককভাবে ২৩৩ আসন পেয়েছিলাম, এবার পেয়েছি ২২৩। স্বতন্ত্র অনেকে জয়ী হয়েছে।’
শুক্রবার (জুন) রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের শুরুতে সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিরোধী দলের অবস্থা খুবই করুণ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপিতো ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টা সিট পেয়েছিল। যারা ক্ষমতায় ছিল তাঁদের একটা ধারণা ছিল—বিএনপি আর আওয়ামী লীগ সমান সমান, কাজেই ভোট সমান সমান হবে। হয়তো ‘হ্যাং পার্লামেন্ট’ হয়ে যাবে। কিন্তু দেখা গেল, মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আওয়ামী লীগের ওপর। ওই নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো দিন প্রশ্ন তুলতে পারেনি, তোলেনি। যারা বিরোধী দল তাঁরাও করতে পারেনি।
২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অগ্নি সন্ত্রাস, আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানোসহ নানা ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। এভাবে ইলেকশনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। সব বাধা অতিক্রম করে মানুষ কিন্তু ভোট দিয়েছে। আমরা আবার জয়ী হয়ে ক্ষমতায় এসেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে সবাই মিলে নির্বাচনে এলেও বিএনপির সমস্যা হচ্ছে নেতৃত্বের অভাব। কারণ সাজাপ্রাপ্ত আসামি, পলাতক তারেক জিয়া লন্ডনে বসে হুকুম দেয়। ইলেকশনে তাঁদের নমিনেশন একটা লন্ডন থেকে আসে, একটা পল্টন থেকে আসে, একটা গুলশান থেকে আসে। এক এক সিটে দুজন-তিনজন ক্যান্ডিডেট। নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি। একটা পর্যায়ে তাঁরা নিজেরাই ইলেকশন ছেড়ে চলে যায়। ইলেকশনটাই ঠিকমতো করেনি। এটা হলো বাস্তবতা। কারণ তাঁরা জানে, হেরে যাবে। সে জন্য ইলেকশন থেকে পিছিয়ে যায়। আর ইলেকশন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত করে। চক্রান্তের মধ্য দিয়েই তাঁদের জন্ম। তাঁরা চক্রান্ত করবে এটাতো স্বাভাবিক।
বাংলাদেশ বদলে গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাংলাদেশ, বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এতে আর কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে। তবে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, স্যাংশন কাউন্টার স্যাংশন, ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা এবং করোনার প্রভাব—এই সব কিছু মিলিয়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ভাব, স্থবিরতা, মুদ্রাস্ফীতি। বাংলাদেশও এর থেকে রেহাই পায়নি, একই অবস্থা।
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যেও আমরা এটুকু বলতে পারি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণ ঘটানোর ক্ষেত্রে যে ধাপগুলো আমরা অতিক্রম করেছিলাম, সেগুলো ধরে রাখতে পেরেছি। অনেক ক্ষেত্রে কৃচ্ছ্র সাধন করতে হয়েছে। এই অবস্থার মধ্যেও আমরা অন্তত একটা বাজেট দিতে পারলাম। আমরা একেবারেই পিছিয়ে যাইনি। তবে এবার বাজেট দেওয়ার ক্ষেত্রে লক্ষ্য রেখেছি, খুব বেশি বড় বাজেট না কিন্তু দেশের উন্নয়ন যেন অব্যাহত থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বাজেট করা হয়েছে।’
বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, চিকিৎসা ও শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দেওয়ার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন বড় চ্যালেঞ্জ এই ইনফ্লুয়েশন কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনব। আমার মনে আছে, ২০০৯ সালে যখন সরকার গঠন করি, তখন মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৩ শতাংশ। রিজার্ভ ১ বিলিয়নও ছিল না। এটা বাস্তব কথা। সেখান থেকে আর্থনীতিকে আমরা অনেক ওপরে তুলতে পেরেছি। তখন বাজেট দিয়েছিল মাত্র ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এখন আমরা ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে পেরেছি। এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় কথা।’
অনেক হিসাব-নিকাশ করে বাজেট দেওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সুস্থ পরিবেশ থাকলে, আরও ভালো বাজেট দিতাম। আমরা খুবই হিসাব-নিকাশ করে করেছি। এখন এটা বাস্তবায়ন করা, মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরতে হবে। তবে ইতিমধ্যে মানুষকে বিশেষ করে সীমিত আয়ের যারা, তাঁদের জন্য পারিবারিক কার্ড করে দিয়েছি। স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সাহায্য-সহযোগিতা, সামাজিক নিরাপত্তা করে যাচ্ছি। আরেকটা হচ্ছে যেটা আমাদের অঙ্গীকার ছিল সর্বজনীন পেনশন আমরা চালু করে দিয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, বদলে গেছে বাংলাদেশ। সেটাকে ধরে রেখেই সামনে এগিয়ে যেতে চাই। সে ক্ষেত্রে আপনাদের পরামর্শ, বক্তব্য আমাদের জানা দরকার। আগের মতো ঘনঘন মিটিং করা সম্ভব হয় না। কারণ অনেক বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়। তারপরও ভাবলাম উপদেষ্টা পরিষদের মিটিং করি। আগে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং করেছিলাম। যেহেতু বাজেটটা দিয়েছি, ইলেকশনটা করলাম। ইলেকশনে যারা সহযোগিতা করেছেন, একটা টিম তৈরি করে দিয়েছিলাম। তাঁরা সার্বক্ষণিক কাজ করেছে নির্বাচনের জন্য। তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদেরও এখানে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। তাঁদের একটা অভিজ্ঞতা আছে, ইলেকশনটা পরিচালনার ক্ষেত্রে।’
মানুষের আস্থা-বিশ্বাসের ওপর সবচেয়ে গুরুত্ব দেওয়ার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘সেটি আমরা অর্জন করতে পেরেছি। এই আস্থার জায়গাটা রয়ে গেছে, সেটাই আমাদের বড় শক্তি। কারণ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছিল, যেন নির্বাচনটাই না হয়। যেটা ছিল, নির্বাচন করা যাবে না। এই ধরনের একটা প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। সে জন্য বিরোধী দল ইলেকশনে আসবে না। তাঁরা জানে ইলেকশন তো হবেই না, তাই তাঁরা নির্বাচনে আসবে না। সেখানে নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর একটা চক্রান্ত ছিল।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছিল জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে ঝুঁকি নিয়েছিলাম। নমিনেশন দিলেও বলেছিলাম, যে যত পারো দাঁড়াও। এমনও হতে পারত স্বতন্ত্র পেল বেশি, আমরা পার্টি পেলাম কম। ২০০৮ সালে আমরা এককভাবে ২৩৩ আসন পেয়েছিলাম, এবার পেয়েছি ২২৩। স্বতন্ত্র অনেকে জয়ী হয়েছে।’
শুক্রবার (জুন) রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের শুরুতে সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিরোধী দলের অবস্থা খুবই করুণ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপিতো ২০০৮ সালের নির্বাচনে মাত্র ৩০টা সিট পেয়েছিল। যারা ক্ষমতায় ছিল তাঁদের একটা ধারণা ছিল—বিএনপি আর আওয়ামী লীগ সমান সমান, কাজেই ভোট সমান সমান হবে। হয়তো ‘হ্যাং পার্লামেন্ট’ হয়ে যাবে। কিন্তু দেখা গেল, মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আওয়ামী লীগের ওপর। ওই নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো দিন প্রশ্ন তুলতে পারেনি, তোলেনি। যারা বিরোধী দল তাঁরাও করতে পারেনি।
২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অগ্নি সন্ত্রাস, আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানোসহ নানা ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। এভাবে ইলেকশনে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। সব বাধা অতিক্রম করে মানুষ কিন্তু ভোট দিয়েছে। আমরা আবার জয়ী হয়ে ক্ষমতায় এসেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে সবাই মিলে নির্বাচনে এলেও বিএনপির সমস্যা হচ্ছে নেতৃত্বের অভাব। কারণ সাজাপ্রাপ্ত আসামি, পলাতক তারেক জিয়া লন্ডনে বসে হুকুম দেয়। ইলেকশনে তাঁদের নমিনেশন একটা লন্ডন থেকে আসে, একটা পল্টন থেকে আসে, একটা গুলশান থেকে আসে। এক এক সিটে দুজন-তিনজন ক্যান্ডিডেট। নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়ি। একটা পর্যায়ে তাঁরা নিজেরাই ইলেকশন ছেড়ে চলে যায়। ইলেকশনটাই ঠিকমতো করেনি। এটা হলো বাস্তবতা। কারণ তাঁরা জানে, হেরে যাবে। সে জন্য ইলেকশন থেকে পিছিয়ে যায়। আর ইলেকশন যাতে না হয়, সেই চক্রান্ত করে। চক্রান্তের মধ্য দিয়েই তাঁদের জন্ম। তাঁরা চক্রান্ত করবে এটাতো স্বাভাবিক।
বাংলাদেশ বদলে গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাংলাদেশ, বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। এতে আর কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হয়েছে। তবে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, স্যাংশন কাউন্টার স্যাংশন, ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা এবং করোনার প্রভাব—এই সব কিছু মিলিয়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ভাব, স্থবিরতা, মুদ্রাস্ফীতি। বাংলাদেশও এর থেকে রেহাই পায়নি, একই অবস্থা।
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যেও আমরা এটুকু বলতে পারি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণ ঘটানোর ক্ষেত্রে যে ধাপগুলো আমরা অতিক্রম করেছিলাম, সেগুলো ধরে রাখতে পেরেছি। অনেক ক্ষেত্রে কৃচ্ছ্র সাধন করতে হয়েছে। এই অবস্থার মধ্যেও আমরা অন্তত একটা বাজেট দিতে পারলাম। আমরা একেবারেই পিছিয়ে যাইনি। তবে এবার বাজেট দেওয়ার ক্ষেত্রে লক্ষ্য রেখেছি, খুব বেশি বড় বাজেট না কিন্তু দেশের উন্নয়ন যেন অব্যাহত থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বাজেট করা হয়েছে।’
বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, চিকিৎসা ও শিক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দেওয়ার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন বড় চ্যালেঞ্জ এই ইনফ্লুয়েশন কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনব। আমার মনে আছে, ২০০৯ সালে যখন সরকার গঠন করি, তখন মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৩ শতাংশ। রিজার্ভ ১ বিলিয়নও ছিল না। এটা বাস্তব কথা। সেখান থেকে আর্থনীতিকে আমরা অনেক ওপরে তুলতে পেরেছি। তখন বাজেট দিয়েছিল মাত্র ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এখন আমরা ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট দিতে পেরেছি। এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় কথা।’
অনেক হিসাব-নিকাশ করে বাজেট দেওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সুস্থ পরিবেশ থাকলে, আরও ভালো বাজেট দিতাম। আমরা খুবই হিসাব-নিকাশ করে করেছি। এখন এটা বাস্তবায়ন করা, মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরতে হবে। তবে ইতিমধ্যে মানুষকে বিশেষ করে সীমিত আয়ের যারা, তাঁদের জন্য পারিবারিক কার্ড করে দিয়েছি। স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য সাহায্য-সহযোগিতা, সামাজিক নিরাপত্তা করে যাচ্ছি। আরেকটা হচ্ছে যেটা আমাদের অঙ্গীকার ছিল সর্বজনীন পেনশন আমরা চালু করে দিয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, বদলে গেছে বাংলাদেশ। সেটাকে ধরে রেখেই সামনে এগিয়ে যেতে চাই। সে ক্ষেত্রে আপনাদের পরামর্শ, বক্তব্য আমাদের জানা দরকার। আগের মতো ঘনঘন মিটিং করা সম্ভব হয় না। কারণ অনেক বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়। তারপরও ভাবলাম উপদেষ্টা পরিষদের মিটিং করি। আগে ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং করেছিলাম। যেহেতু বাজেটটা দিয়েছি, ইলেকশনটা করলাম। ইলেকশনে যারা সহযোগিতা করেছেন, একটা টিম তৈরি করে দিয়েছিলাম। তাঁরা সার্বক্ষণিক কাজ করেছে নির্বাচনের জন্য। তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদেরও এখানে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। তাঁদের একটা অভিজ্ঞতা আছে, ইলেকশনটা পরিচালনার ক্ষেত্রে।’
মানুষের আস্থা-বিশ্বাসের ওপর সবচেয়ে গুরুত্ব দেওয়ার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘সেটি আমরা অর্জন করতে পেরেছি। এই আস্থার জায়গাটা রয়ে গেছে, সেটাই আমাদের বড় শক্তি। কারণ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছিল, যেন নির্বাচনটাই না হয়। যেটা ছিল, নির্বাচন করা যাবে না। এই ধরনের একটা প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। সে জন্য বিরোধী দল ইলেকশনে আসবে না। তাঁরা জানে ইলেকশন তো হবেই না, তাই তাঁরা নির্বাচনে আসবে না। সেখানে নির্বাচন হয়ে যাওয়ার পর একটা চক্রান্ত ছিল।’
নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বাছাইয়ে প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার (বিরোধী দলের) এবং সংসদের তৃতীয় বৃহত্তম দলের একজন প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি বাছাই কমিটি করা হবে। ওই কমিটি একজনকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে চূড়ান্ত করবে এবং রাষ্ট্রপতি তাঁকেই প্রধান উপদেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে এবং মহাপরিচালকের নির্দেশনায় ঢাকা মহানগরের আওতাধীন চারটি জোনের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় নগর প্রতিরক্ষা দল (টিডিপি) মৌলিক প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে এই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে চেম্বার আদালতের সংখ্যা বাড়ল। এত দিন একটি চেম্বার আদালতে বিচারকাজ চললেও আজ রোববার থেকে দুটিতে বিচারকাজ শুরু হয়েছে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ চেম্বার আদালতের সংখ্যা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবকে কমিটির সদস্য করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে