অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের কেমব্রিজে ২০ বছর বয়সী সাঈদ ফয়সাল নামে এক বাংলাদেশি তরুণকে পুলিশ গুলি করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার কেমব্রিজের সিটি হলে বিক্ষোভ করেছে শত শত মানুষ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বোস্টন গ্লোব এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশ বলেছে, একজন পুলিশ কর্মকর্তার দিকে বড় একটি ছুরি নিয়ে তেড়ে এসেছিলেন ওই তরুণ। তাঁকে অস্ত্র ফেলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও তিনি তা করেননি।
বোস্টন গ্লোবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বিক্ষোভের আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব নিউ ইংল্যান্ড নামের একটি সংগঠন। এর সাধারণ সম্পাদক তানভীর মুরাদ একটি ব্যানার হাতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর ব্যানারে লেখা ছিল ‘সাঈদ ফয়সাল হত্যার ন্যায় বিচার চাই’। তিনি বলেছেন, মুরাদ অত্যন্ত ভদ্র ছেলে ছিল। তাঁর মৃত্যুতে পরিবার বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের ন্যায় বিচার চাই এবং সুষ্টু তদন্ত চাই।’
তানভীর মুরাদ আরও বলেছেন, ‘ফয়সাল আমেরিকায় স্বপ্ন পূরণ করতে এসেছিল। তাঁর স্বপ্ন মরে গেছে।’ বিক্ষোভে ফয়সালের বাবাও অংশ নিয়েছিলেন। বিক্ষোভকারীরা তাঁকে ঘিরে রেখেছিলেন।
গত বুধবার বিকেলের দিকে ফয়সাল হত্যার শিকার হন। ওই রাতেই মিডলসেক্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি মারিয়ান রায়ান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, চেস্টনাট স্ট্রিটে ফয়সাল ছুরি হাতে পুলিশ কর্মকর্তাদের দিকে এগিয়ে এসেছিলেন। পুলিশ তাঁকে অস্ত্র ফেলে দিতে বলেছিল। তিনি ছুরি ফেলে দেননি। তখন পুলিশ তাঁকে স্পঞ্জ রাউন্ড গুলি করেছিলেন। তাতেও তিনি নিরস্ত্র না হলে একজন পুলিশ কর্মকর্তা গুলি করেন।
পরে ফয়সালকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, তিনি মারা গেছেন।
ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি মারিয়ান রায়ান বলেন, বিভাগীয় নীতি মেনে এ ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। তবে কোন পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে গুলি করেছিলেন তা এখনো সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি।
এদিকে কেমব্রিজ পুলিশ কমিশনার ক্রিস্টিন এলো ফয়সালের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘পুলিশ বিভাগ এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সহযোগিতা করছে। যে কোনো সময় আমাদের মাঝে থেকে জীবন হারিয়ে যায়। এটি দুঃখজনক। আমরা সবাই শোকাহত।’
যুক্তরাষ্ট্রের কেমব্রিজে ২০ বছর বয়সী সাঈদ ফয়সাল নামে এক বাংলাদেশি তরুণকে পুলিশ গুলি করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার কেমব্রিজের সিটি হলে বিক্ষোভ করেছে শত শত মানুষ। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বোস্টন গ্লোব এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
পুলিশ বলেছে, একজন পুলিশ কর্মকর্তার দিকে বড় একটি ছুরি নিয়ে তেড়ে এসেছিলেন ওই তরুণ। তাঁকে অস্ত্র ফেলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও তিনি তা করেননি।
বোস্টন গ্লোবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বিক্ষোভের আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব নিউ ইংল্যান্ড নামের একটি সংগঠন। এর সাধারণ সম্পাদক তানভীর মুরাদ একটি ব্যানার হাতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর ব্যানারে লেখা ছিল ‘সাঈদ ফয়সাল হত্যার ন্যায় বিচার চাই’। তিনি বলেছেন, মুরাদ অত্যন্ত ভদ্র ছেলে ছিল। তাঁর মৃত্যুতে পরিবার বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। আমরা এ হত্যাকাণ্ডের ন্যায় বিচার চাই এবং সুষ্টু তদন্ত চাই।’
তানভীর মুরাদ আরও বলেছেন, ‘ফয়সাল আমেরিকায় স্বপ্ন পূরণ করতে এসেছিল। তাঁর স্বপ্ন মরে গেছে।’ বিক্ষোভে ফয়সালের বাবাও অংশ নিয়েছিলেন। বিক্ষোভকারীরা তাঁকে ঘিরে রেখেছিলেন।
গত বুধবার বিকেলের দিকে ফয়সাল হত্যার শিকার হন। ওই রাতেই মিডলসেক্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি মারিয়ান রায়ান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, চেস্টনাট স্ট্রিটে ফয়সাল ছুরি হাতে পুলিশ কর্মকর্তাদের দিকে এগিয়ে এসেছিলেন। পুলিশ তাঁকে অস্ত্র ফেলে দিতে বলেছিল। তিনি ছুরি ফেলে দেননি। তখন পুলিশ তাঁকে স্পঞ্জ রাউন্ড গুলি করেছিলেন। তাতেও তিনি নিরস্ত্র না হলে একজন পুলিশ কর্মকর্তা গুলি করেন।
পরে ফয়সালকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, তিনি মারা গেছেন।
ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি মারিয়ান রায়ান বলেন, বিভাগীয় নীতি মেনে এ ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। তবে কোন পুলিশ কর্মকর্তা তাঁকে গুলি করেছিলেন তা এখনো সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি।
এদিকে কেমব্রিজ পুলিশ কমিশনার ক্রিস্টিন এলো ফয়সালের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘পুলিশ বিভাগ এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সহযোগিতা করছে। যে কোনো সময় আমাদের মাঝে থেকে জীবন হারিয়ে যায়। এটি দুঃখজনক। আমরা সবাই শোকাহত।’
ইরানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর ইযেহ-তে গত শনিবার নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের মুখে আত্মহত্যা করেছেন এক প্রতিবাদকারী। ইরান ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, অভিযানের মুহূর্তে ইনস্টাগ্রাম লাইভে সঙ্গে থাকা একটি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে নিজের শরীরে গুলি করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি, স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী অস্ত্র রপ্তানির ৪৩ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের; যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ ফ্রান্সের তুলনায় চার গুণ বেশি। আগের পাঁচ বছরে (২০১৫-১৯) এই হার ছিল ৩
৬ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় কানাডার অন্টারিও রাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডগ ফোর্ড ঘোষণা করেছেন—আজ সোমবার থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করা বিদ্যুতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বৃদ্ধি কার্যকর হবে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রিন্স রবার্ট গত ৭ মার্চ এক বিবৃতিতে ছেলের মৃত্যুর খবরটি জানান। বিবৃতিটি ‘পোলগ ফাউন্ডেশন’-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। সদ্য প্রয়াত রাজপুত্র ফ্রেডেরিকই ২০২২ সালে এই ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। মৃত্যুর আগে তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে একজন সৃজনশীল পরিচালক হিসেবে কাজ করছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগে