যুক্তরাষ্ট্রে আবারও আলোচনায় এসেছে আনআইডেন্টিফায়েড অবজেক্টস বা ইউএফও। সাধারণত পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোনো গ্রহের কোনো উন্নত প্রাণীর মহাকাশযানকে ইউএফএও বলা হয়। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে আবারও শুনানি শুরু হয়েছে মার্কিন কংগ্রেসে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউএফও আদৌ আছে না নেই, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহে উন্নত প্রাণীর অস্তিত্ব আছে কি নেই—তা নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। অসংখ্য সায়েন্স ফিকশন লেখা হয়েছে, সিনেমা হয়েছে। এবার সেই অন্য গ্রহের প্রাণীর যান ইউএফও-এর অস্তিত্ব নিয়ে শুনানি শুরু হলো মার্কিন কংগ্রেসে। সম্প্রতি সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা অবসরপ্রাপ্ত মেজর ডেভিড গ্রাশ দাবি করেছেন, মার্কিন কর্তৃপক্ষ ইউএফও নিয়ে তথ্য চেপে যাচ্ছে। পেন্টাগন অবশ্য এই দাবি অস্বীকার করেছে।
গ্রাশের সেই দাবির বিষয়ে একটি উন্মুক্ত শুনানি শুরু হয় গত বুধবার। তবে শুনানিতে কী কী বিষয় আলোচিত হয়েছে তা এখনো সামনে আসেনি।
এর আগে, ২০১৯ সালে কংগ্রেস কমিটিকে গ্রাশ বলেছিলেন, সরকারের কাছে ইউএফও বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য আছে সে বিষয়ে তাঁর মনে কোনো সংশয় নেই। তিনি জানান, সরকারি চাকরিতে থাকার সময় তাঁকে জানানো হয়—একটি ইউএফও পৃথিবীতে পতিত হয়েছিল এবং রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মাধ্যমে সেই ইউএফও পুনরুদ্ধার করা হয়।
গ্রাশ বলেন, ‘পরে এই বিষয়ে আমি তথ্য সংগ্রহ করি। আমার ওপরওয়ালাদের কাছে প্রতিবেদনও পাঠিয়েছিলাম। পরে তা আমি জনসাধারণকে জানানোর জন্য বিষয়টি উন্মুক্ত করি।’ তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি গোপনীয়। তাই তিনি এর বেশি কিছু জানাতে পারবেন না।
গ্রাশ আরও জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে বেশ কিছু মানুষের সাক্ষ্য নিয়েছেন। ওই সব মানুষেরা ইউএফও-এর বিষয়ে জানতেন। তারা কথা বলেছেন, এমনকি ছবিও দেখিয়েছেন। গ্রাশ জানান, এর বাইরে তিনি সরকারি নথিপত্রে ঘেঁটে যা জেনেছেন তার ভিত্তিতেই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে—ইউএফও রয়েছে।
কেবল গ্রাশই নন, কংগ্রেস সদস্য টিম বুরচেটও বলেন, ‘সরকার এ বিষয়ে তথ্য গোপন করছে। আমরা এই গোপন বিষয়টি সামনে আনব। এটা স্বচ্ছতার প্রশ্ন। আমরা সেই সরকারকে সমর্থন করি না, যারা নিজের দেশের মানুষের ওপর ভরসা করে না।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তদন্তকারীরা ইউএফও নিয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেননি। অন্য গ্রহের মহাকাশযানের রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়েও কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ‘বিশ্বের বাইরে প্রাণ আছে কিনা, সে ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না। তবে আমরা এটুকু বিশ্বাস করি যে—কিছু জিনিসের ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায়নি। মার্কিন নৌ ও বিমানবাহিনীর পাইলটেরা কিছু জিনিস রিপোর্ট করেছেন কিন্তু তার কোনো ব্যাখ্যা আমাদের কাছে নেই।’
পেন্টাগনের অল ডোমেইন অ্যানামলি রেসোলিউশন অফিসের প্রধান কিরপ্যাট্রিক জানিয়েছেন, তাঁরা চলতি বছরে বছরের শুরুর দিকেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, তাদের হাতে ইউএফও নিয়ে কোনো বিশ্বাসযোগ্য তথ্য নেই। গত মে মাসে নাসার তরফ থেকে বলা হয়, আরও বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে ইউএফএ-এর ব্যাখ্যা করা দরকার।
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও আলোচনায় এসেছে আনআইডেন্টিফায়েড অবজেক্টস বা ইউএফও। সাধারণত পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোনো গ্রহের কোনো উন্নত প্রাণীর মহাকাশযানকে ইউএফএও বলা হয়। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে আবারও শুনানি শুরু হয়েছে মার্কিন কংগ্রেসে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউএফও আদৌ আছে না নেই, পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহে উন্নত প্রাণীর অস্তিত্ব আছে কি নেই—তা নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। অসংখ্য সায়েন্স ফিকশন লেখা হয়েছে, সিনেমা হয়েছে। এবার সেই অন্য গ্রহের প্রাণীর যান ইউএফও-এর অস্তিত্ব নিয়ে শুনানি শুরু হলো মার্কিন কংগ্রেসে। সম্প্রতি সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা অবসরপ্রাপ্ত মেজর ডেভিড গ্রাশ দাবি করেছেন, মার্কিন কর্তৃপক্ষ ইউএফও নিয়ে তথ্য চেপে যাচ্ছে। পেন্টাগন অবশ্য এই দাবি অস্বীকার করেছে।
গ্রাশের সেই দাবির বিষয়ে একটি উন্মুক্ত শুনানি শুরু হয় গত বুধবার। তবে শুনানিতে কী কী বিষয় আলোচিত হয়েছে তা এখনো সামনে আসেনি।
এর আগে, ২০১৯ সালে কংগ্রেস কমিটিকে গ্রাশ বলেছিলেন, সরকারের কাছে ইউএফও বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য আছে সে বিষয়ে তাঁর মনে কোনো সংশয় নেই। তিনি জানান, সরকারি চাকরিতে থাকার সময় তাঁকে জানানো হয়—একটি ইউএফও পৃথিবীতে পতিত হয়েছিল এবং রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মাধ্যমে সেই ইউএফও পুনরুদ্ধার করা হয়।
গ্রাশ বলেন, ‘পরে এই বিষয়ে আমি তথ্য সংগ্রহ করি। আমার ওপরওয়ালাদের কাছে প্রতিবেদনও পাঠিয়েছিলাম। পরে তা আমি জনসাধারণকে জানানোর জন্য বিষয়টি উন্মুক্ত করি।’ তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি গোপনীয়। তাই তিনি এর বেশি কিছু জানাতে পারবেন না।
গ্রাশ আরও জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে বেশ কিছু মানুষের সাক্ষ্য নিয়েছেন। ওই সব মানুষেরা ইউএফও-এর বিষয়ে জানতেন। তারা কথা বলেছেন, এমনকি ছবিও দেখিয়েছেন। গ্রাশ জানান, এর বাইরে তিনি সরকারি নথিপত্রে ঘেঁটে যা জেনেছেন তার ভিত্তিতেই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে—ইউএফও রয়েছে।
কেবল গ্রাশই নন, কংগ্রেস সদস্য টিম বুরচেটও বলেন, ‘সরকার এ বিষয়ে তথ্য গোপন করছে। আমরা এই গোপন বিষয়টি সামনে আনব। এটা স্বচ্ছতার প্রশ্ন। আমরা সেই সরকারকে সমর্থন করি না, যারা নিজের দেশের মানুষের ওপর ভরসা করে না।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তদন্তকারীরা ইউএফও নিয়ে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেননি। অন্য গ্রহের মহাকাশযানের রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়েও কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ‘বিশ্বের বাইরে প্রাণ আছে কিনা, সে ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না। তবে আমরা এটুকু বিশ্বাস করি যে—কিছু জিনিসের ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায়নি। মার্কিন নৌ ও বিমানবাহিনীর পাইলটেরা কিছু জিনিস রিপোর্ট করেছেন কিন্তু তার কোনো ব্যাখ্যা আমাদের কাছে নেই।’
পেন্টাগনের অল ডোমেইন অ্যানামলি রেসোলিউশন অফিসের প্রধান কিরপ্যাট্রিক জানিয়েছেন, তাঁরা চলতি বছরে বছরের শুরুর দিকেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, তাদের হাতে ইউএফও নিয়ে কোনো বিশ্বাসযোগ্য তথ্য নেই। গত মে মাসে নাসার তরফ থেকে বলা হয়, আরও বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে ইউএফএ-এর ব্যাখ্যা করা দরকার।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৪১ মিনিট আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
২ ঘণ্টা আগে