আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান এয়াল জামির এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ইরানে চলমান সামরিক অভিযান আরও ‘তীব্র ও ব্যাপক’ করা হবে। তিনি এই অভিযানকে ‘একটি ঐতিহাসিক ও নজিরবিহীন পদক্ষেপ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যার লক্ষ্য হচ্ছে ইসরায়েলের অস্তিত্বের হুমকি প্রতিহত করা।
জামির বলেন, “আমরা আমাদের অভিযান আরও জোরদার করব এবং এর মাধ্যমে আগামী বহু বছরের জন্য আমাদের নিরাপত্তাকে শক্তিশালী করব। আমরা জানতাম এর একটা মূল্য থাকবে, আর সেটাই দেখাচ্ছে—এখনই পদক্ষেপ নেওয়া কেন জরুরি ছিল, না হলে অনেক দেরি হয়ে যেত।”
এই বিবৃতি এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ইসরায়েল ইরানের সামরিক স্থাপনা ও পারমাণবিক সুবিধাগুলোর ওপর টানা তৃতীয় দিনের মতো হামলা চালাচ্ছে। ১৩ জুন ভোরে ইসরায়েলের আকস্মিক আক্রমণে ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের বাড়ি, ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি ও পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রগুলো লক্ষ্যবস্তু করা হয়। পাল্টা জবাবে ইরানও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে, যার ফলে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে বিস্ফোরণ ঘটে এবং হতাহতের ঘটনা ঘটে।
ইসরায়েলি নেতৃত্ব এখন বারবার উল্লেখ করছে যে ইরান “পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির শেষ পর্যায়ে” পৌঁছে গেছে, এবং এই অভিযানের মাধ্যমে তারা সে হুমকি চূড়ান্তভাবে নিষ্ক্রিয় করতে চায়। সেনাপ্রধানের বিবৃতিটি ইঙ্গিত দিচ্ছে—এই লড়াই এখন কেবল সীমিত পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে আটকে নেই, বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত অভিযানের অংশ।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান এয়াল জামির এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ইরানে চলমান সামরিক অভিযান আরও ‘তীব্র ও ব্যাপক’ করা হবে। তিনি এই অভিযানকে ‘একটি ঐতিহাসিক ও নজিরবিহীন পদক্ষেপ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন, যার লক্ষ্য হচ্ছে ইসরায়েলের অস্তিত্বের হুমকি প্রতিহত করা।
জামির বলেন, “আমরা আমাদের অভিযান আরও জোরদার করব এবং এর মাধ্যমে আগামী বহু বছরের জন্য আমাদের নিরাপত্তাকে শক্তিশালী করব। আমরা জানতাম এর একটা মূল্য থাকবে, আর সেটাই দেখাচ্ছে—এখনই পদক্ষেপ নেওয়া কেন জরুরি ছিল, না হলে অনেক দেরি হয়ে যেত।”
এই বিবৃতি এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ইসরায়েল ইরানের সামরিক স্থাপনা ও পারমাণবিক সুবিধাগুলোর ওপর টানা তৃতীয় দিনের মতো হামলা চালাচ্ছে। ১৩ জুন ভোরে ইসরায়েলের আকস্মিক আক্রমণে ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের বাড়ি, ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি ও পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্রগুলো লক্ষ্যবস্তু করা হয়। পাল্টা জবাবে ইরানও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে, যার ফলে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে বিস্ফোরণ ঘটে এবং হতাহতের ঘটনা ঘটে।
ইসরায়েলি নেতৃত্ব এখন বারবার উল্লেখ করছে যে ইরান “পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির শেষ পর্যায়ে” পৌঁছে গেছে, এবং এই অভিযানের মাধ্যমে তারা সে হুমকি চূড়ান্তভাবে নিষ্ক্রিয় করতে চায়। সেনাপ্রধানের বিবৃতিটি ইঙ্গিত দিচ্ছে—এই লড়াই এখন কেবল সীমিত পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে আটকে নেই, বরং এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত অভিযানের অংশ।

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
২ ঘণ্টা আগে
সর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৫ ঘণ্টা আগে
রাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে