কাউনিয়া প্রতিনিধি
কাউনিয়ায় জমির সীমানা নির্ধারণকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
শিশুটির নাম আনজুয়ারা বেগম (১২)। সে উপজেলার বিশ্বনাথ গ্রামের আমজাদ হোসেনের মেয়ে এবং স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী।
গত সোমবার বিশ্বনাথে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রতিপক্ষ লোকজনের হামলায় আহত বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে আনজুয়ারা লাঠির আঘাত পায় বলে অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিশ্বনাথের আব্দুল হামিজের বসতভিটার কিছু অংশ প্রতিবেশী আব্দুল হাকিম নিজের দাবি করে এক মাস আগে সীমানা নির্ধারণ করেন। সেই সঙ্গে জমিতে থাকা গাছ কেটে ফেলেন। এই সীমানা নিয়ে সন্দেহ হলে হামিজ ও তাঁর ছেলে আমজাদ সোমবার বিকেলে পুনরায় সীমানা নির্ধারণ করতে যান। এতে হাকিমের পক্ষ বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষ প্রথমে বাগ্বিতণ্ডা এবং পরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে হামিজের পক্ষের ছয় এবং হাকিমের পক্ষের তিনজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে হামিজের নাতনি আনজুয়ারা ও স্ত্রী আমেনা বেগমকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় হামিজের চাচাতো ভাই আব্দুল সোলেমান বাদী হয়ে সোমবার রাতে কাউনিয়া থানায় মামলা করেন।
নিহত শিশুটির মা আবেদা বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ের তো কোনো অপরাধ ছিল না। সে তার বাবাকে প্রতিপক্ষের আঘাত থেকে বাঁচাতে গিয়েছিল। আমার মেয়েকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। যারা আমার মেয়েকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসি দেখে মরতে চাই।’
স্থানীয় রহমানীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম বলেন, শিশু আনজুয়ারা লেখাপাড়ায় মেধাবী ছিল। সে এই বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল। বর্তমানে সে স্থানীয় এনজিও পরিচালিত প্রাথমিক স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে লেখাপড়া করছিল।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদার রহমান বলেন, জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে সোমবার রাতে ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়। মামলার পরই অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য হাকিম, মোস্তফা ইসলাম, আব্দুল খলিল মিয়া ও মজনু মিয়াকে গ্রেপ্তার করে গত মঙ্গলবার রংপুর আদালতে পাঠানো হয়। আদালত থেকে এই চারজনসহ মামলায় অভিযুক্ত ১৩ জন জামিনও পেয়েছেন।
কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমুর রহমান বলেন, এই ঘটনায় আহত শিশু আনজুয়ারা গতকাল ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্তের পর তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। মামলার সব আসামি যেহেতু জামিনে আছে, সেহেতু শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি আদালতকে জানানো হবে।
কাউনিয়ায় জমির সীমানা নির্ধারণকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
শিশুটির নাম আনজুয়ারা বেগম (১২)। সে উপজেলার বিশ্বনাথ গ্রামের আমজাদ হোসেনের মেয়ে এবং স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী।
গত সোমবার বিশ্বনাথে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রতিপক্ষ লোকজনের হামলায় আহত বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে আনজুয়ারা লাঠির আঘাত পায় বলে অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিশ্বনাথের আব্দুল হামিজের বসতভিটার কিছু অংশ প্রতিবেশী আব্দুল হাকিম নিজের দাবি করে এক মাস আগে সীমানা নির্ধারণ করেন। সেই সঙ্গে জমিতে থাকা গাছ কেটে ফেলেন। এই সীমানা নিয়ে সন্দেহ হলে হামিজ ও তাঁর ছেলে আমজাদ সোমবার বিকেলে পুনরায় সীমানা নির্ধারণ করতে যান। এতে হাকিমের পক্ষ বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষ প্রথমে বাগ্বিতণ্ডা এবং পরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে হামিজের পক্ষের ছয় এবং হাকিমের পক্ষের তিনজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে হামিজের নাতনি আনজুয়ারা ও স্ত্রী আমেনা বেগমকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় হামিজের চাচাতো ভাই আব্দুল সোলেমান বাদী হয়ে সোমবার রাতে কাউনিয়া থানায় মামলা করেন।
নিহত শিশুটির মা আবেদা বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ের তো কোনো অপরাধ ছিল না। সে তার বাবাকে প্রতিপক্ষের আঘাত থেকে বাঁচাতে গিয়েছিল। আমার মেয়েকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। যারা আমার মেয়েকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসি দেখে মরতে চাই।’
স্থানীয় রহমানীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম বলেন, শিশু আনজুয়ারা লেখাপাড়ায় মেধাবী ছিল। সে এই বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল। বর্তমানে সে স্থানীয় এনজিও পরিচালিত প্রাথমিক স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে লেখাপড়া করছিল।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউনিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদার রহমান বলেন, জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ব্যাপারে সোমবার রাতে ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়। মামলার পরই অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য হাকিম, মোস্তফা ইসলাম, আব্দুল খলিল মিয়া ও মজনু মিয়াকে গ্রেপ্তার করে গত মঙ্গলবার রংপুর আদালতে পাঠানো হয়। আদালত থেকে এই চারজনসহ মামলায় অভিযুক্ত ১৩ জন জামিনও পেয়েছেন।
কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমুর রহমান বলেন, এই ঘটনায় আহত শিশু আনজুয়ারা গতকাল ভোরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্তের পর তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। মামলার সব আসামি যেহেতু জামিনে আছে, সেহেতু শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি আদালতকে জানানো হবে।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
১৪ দিন আগে‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫