বাবুল আক্তার, পাইকগাছা
পাইকগাছায় ১০ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় চলতি আমন মৌসুমে কৃষি বিভাগের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ ফলন হয়েছে বলে জানালেন কৃষকেরা। ধান কাটা ও মাড়াইয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, এ বছর আমন মৌসুমে ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৭ হাজার ২২০ হেক্টর। কিন্তু উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় এ বছর আমন চাষ হয়েছে ১৭ হাজার ২৫৩ হেক্টর জমিতে। এখানে অতিরিক্ত ৩৩ হেক্টর জমিতে বেশি আমন চাষ হয়েছে বলে উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে। হরিঢালী ইউনিয়নে ৯৭৫ হেক্টর, কপিলমুনি ইউনিয়নে ৯৬০ হেক্টর, লতা ইউনিয়নে ১০০০ হেক্টর, দেলুটি ইউনিয়নে ৪১৫০ হেক্টর, সোলাদানা ইউনিয়নে ৯৭২ হেক্টর, লস্কর ইউনিয়নে ১২৬০ হেক্টর, গদাইপুর ইউনিয়নে ১২৯০ হেক্টর, চাঁদখালী ইউনিয়নে ২২০০ হেক্টর, গড়ইখালী ইউনিয়নে ২৮৫৬ হেক্টর ও পৌরসভায় ৫০০ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে।
ইতিমধ্যে পাইকগাছায় চলতি আমন মৌসুমে ১ হাজার ২৫ মেট্রিকটন ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার মধ্যে ৯৫২ মেট্রিকটন ধান এবং ৭৩ মেট্রিকটন চাল ধরা হয়েছে। সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ধান এবং মিলারদের কাছ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে এ চাল সংগ্রহ করা হবে। প্রতি মন ধানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৮০ টাকা। ধান উৎপাদনে সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে খরচ বেশি পড়ছে বলে জানিয়েছেন অনেক কৃষক। সে কারণে ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা।
উপজেলার গদাইপুর, পুরাইকাটি, তকিয়ার অনেক কৃষক জানিয়েছেন, সরকার ধানের ন্যায্য মূল্যে কৃষকের কাছ থেকে ধান না কিনলে একদিকে কৃষকের লোকসান হবে। অন্যদিকে সরকারের ধান চাল সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হবে। দেলুটি ইউনিয়নের নিশিত মজুমদার বলেন, এভাবে ধানের দাম কম থাকলে কৃষকের ব্যাপক ক্ষতি হবে। অনেক কষ্ট করে ধান উৎপাদন করলেও তারা কষ্টের মূল্য পাচ্ছেন না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ বছর বন্যা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেই বলেই চলে। এ কারণে ধানের ক্ষতি কম হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রোগবালাই কম হয়েছে। আর কিছু কিছু জায়গায় পানি সরবরাহের পথ বন্ধ থাকার কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্ট হয়ে কিছু ধানের ক্ষতি হয়েছে। তারপরেও ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
পাইকগাছায় ১০ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় চলতি আমন মৌসুমে কৃষি বিভাগের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ ফলন হয়েছে বলে জানালেন কৃষকেরা। ধান কাটা ও মাড়াইয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, এ বছর আমন মৌসুমে ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৭ হাজার ২২০ হেক্টর। কিন্তু উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় এ বছর আমন চাষ হয়েছে ১৭ হাজার ২৫৩ হেক্টর জমিতে। এখানে অতিরিক্ত ৩৩ হেক্টর জমিতে বেশি আমন চাষ হয়েছে বলে উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে। হরিঢালী ইউনিয়নে ৯৭৫ হেক্টর, কপিলমুনি ইউনিয়নে ৯৬০ হেক্টর, লতা ইউনিয়নে ১০০০ হেক্টর, দেলুটি ইউনিয়নে ৪১৫০ হেক্টর, সোলাদানা ইউনিয়নে ৯৭২ হেক্টর, লস্কর ইউনিয়নে ১২৬০ হেক্টর, গদাইপুর ইউনিয়নে ১২৯০ হেক্টর, চাঁদখালী ইউনিয়নে ২২০০ হেক্টর, গড়ইখালী ইউনিয়নে ২৮৫৬ হেক্টর ও পৌরসভায় ৫০০ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে।
ইতিমধ্যে পাইকগাছায় চলতি আমন মৌসুমে ১ হাজার ২৫ মেট্রিকটন ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যার মধ্যে ৯৫২ মেট্রিকটন ধান এবং ৭৩ মেট্রিকটন চাল ধরা হয়েছে। সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ধান এবং মিলারদের কাছ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে এ চাল সংগ্রহ করা হবে। প্রতি মন ধানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৮০ টাকা। ধান উৎপাদনে সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে খরচ বেশি পড়ছে বলে জানিয়েছেন অনেক কৃষক। সে কারণে ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় হতাশ কৃষকেরা।
উপজেলার গদাইপুর, পুরাইকাটি, তকিয়ার অনেক কৃষক জানিয়েছেন, সরকার ধানের ন্যায্য মূল্যে কৃষকের কাছ থেকে ধান না কিনলে একদিকে কৃষকের লোকসান হবে। অন্যদিকে সরকারের ধান চাল সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হবে। দেলুটি ইউনিয়নের নিশিত মজুমদার বলেন, এভাবে ধানের দাম কম থাকলে কৃষকের ব্যাপক ক্ষতি হবে। অনেক কষ্ট করে ধান উৎপাদন করলেও তারা কষ্টের মূল্য পাচ্ছেন না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ বছর বন্যা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেই বলেই চলে। এ কারণে ধানের ক্ষতি কম হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রোগবালাই কম হয়েছে। আর কিছু কিছু জায়গায় পানি সরবরাহের পথ বন্ধ থাকার কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্ট হয়ে কিছু ধানের ক্ষতি হয়েছে। তারপরেও ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪