নড়াইল প্রতিনিধি
নড়াইল সদর উপজেলার শেখহাটি ইউনিয়নের গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ১৫ কিলোমিটার পথ বাইসাইকেল চালিয়ে বর্ষবরণ করেছে।
এ সময় তাঁরা এগারোখানের ১১টি গ্রাম প্রদক্ষিণ করেন। করোনার কারণে দুই বছর পর এমন উদ্যোগে খুশি শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
গত বৃহস্পতিবার ভোরে স্কুলের পোশাক পরে বিদ্যালয় চত্বরে জড়ো হন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা সেজেছিলেন কৃষক, শ্রমিক, বাউলসহ নানা সাজে। বিদ্যালয় চত্বরে উপস্থিত হওয়ার পর শুরু হয় মুখে আলপনা আঁকা। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদের মুখেও আঁকা নববর্ষের আলপনা।
সকাল ৮টায় প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে সাইকেল শোভাযাত্রা বের হয়। তিন শতাধিক সাইকেলের বহরের প্রথমেই ছিল শাড়ি পরিহিত ছাত্রীরা। এরপর স্কুলড্রেস পরিহিত ছাত্রী ও ছাত্রদের বহর। শোভাযাত্রাটি গুয়াখোলা, হাতিয়াড়া, বাকলি, মালিয়াট, কমলাপুর, রঘুরামপুর, দোগাছি, ঘোড়ানাছ, বেনাহাটি, বাকড়ী সহ পাশের ১১টি গ্রাম প্রদক্ষিণ করে। এ সময় রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষের হাত নেড়ে সাইকেল শোভাযাত্রায় উৎসাহ জোগায়।
বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী হ্যাপী পাঠক বলেন, ‘পয়লা বৈশাখ বাঙালি জীবনে খুবই একটা আনন্দের দিন। কারণ এই অনুষ্ঠানে কোনো জাতি ধর্ম ভেদাভেদ নেই। আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে দিনটা পালন করি। এই পয়লা বৈশাখ পালনের জন্য আমরা সাত দিন ধরে প্রস্তুতি নিয়েছি। আমরা সবার মুখে শুভ নববর্ষ লিখেছি। মাথায় ক্যাপ পরেছি। বিভিন্ন ধরনের প্লাকার্ড, ফেষ্টুন বানিয়েছি। পাখি, মাছ, নৌকাসহ বিভিন্ন ধরনের বর্ষবরণ উপকরণ তৈরি করেছি। গত দুই বছর করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় আমরা এক জায়গায় হতে পারিনি। কিন্তু আজ আমরা সবাই বর্ষবরণ উদ্যাপন করতে পেরে খুবই আনন্দিত।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, ‘আমরা ৩শ ছেলে মেয়ে নিয়ে এগারো খানের প্রত্যেকটি গ্রামে গিয়েছি এবং বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বার্তা পৌঁছে দিয়েছি। যদি আমরা হেঁটে যেতাম তাহলে ১১টি গ্রাম প্রদক্ষিণ বা নববর্ষের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হতো না। এই প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ ছেলেমেয়ে ৬- ৭ কিলোমিটার দূর থেকে স্কুলে এসে পড়াশোনা করে। সুতরাং সাইকেল নিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নিতে কারও বেগ পেতে হয়নি। নতুন বছরের করোনাসহ অন্যান্য রোগ-বালাই দূরে যাক, জরাজীর্ণ ঝরে যাক, নতুনভাবে সজ্জিত হোক এ ধরা। এই আমাদের প্রত্যাশা।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ও সহকারী শিক্ষক তাপস পাঠকের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সহকারী প্রধান শিক্ষক শিখা রানি মল্লিক, কৃষ্ণ গোপাল রায়সহ অন্যান্য শিক্ষকেরা, ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
নড়াইল সদর উপজেলার শেখহাটি ইউনিয়নের গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ১৫ কিলোমিটার পথ বাইসাইকেল চালিয়ে বর্ষবরণ করেছে।
এ সময় তাঁরা এগারোখানের ১১টি গ্রাম প্রদক্ষিণ করেন। করোনার কারণে দুই বছর পর এমন উদ্যোগে খুশি শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
গত বৃহস্পতিবার ভোরে স্কুলের পোশাক পরে বিদ্যালয় চত্বরে জড়ো হন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা সেজেছিলেন কৃষক, শ্রমিক, বাউলসহ নানা সাজে। বিদ্যালয় চত্বরে উপস্থিত হওয়ার পর শুরু হয় মুখে আলপনা আঁকা। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদের মুখেও আঁকা নববর্ষের আলপনা।
সকাল ৮টায় প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে সাইকেল শোভাযাত্রা বের হয়। তিন শতাধিক সাইকেলের বহরের প্রথমেই ছিল শাড়ি পরিহিত ছাত্রীরা। এরপর স্কুলড্রেস পরিহিত ছাত্রী ও ছাত্রদের বহর। শোভাযাত্রাটি গুয়াখোলা, হাতিয়াড়া, বাকলি, মালিয়াট, কমলাপুর, রঘুরামপুর, দোগাছি, ঘোড়ানাছ, বেনাহাটি, বাকড়ী সহ পাশের ১১টি গ্রাম প্রদক্ষিণ করে। এ সময় রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষের হাত নেড়ে সাইকেল শোভাযাত্রায় উৎসাহ জোগায়।
বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী হ্যাপী পাঠক বলেন, ‘পয়লা বৈশাখ বাঙালি জীবনে খুবই একটা আনন্দের দিন। কারণ এই অনুষ্ঠানে কোনো জাতি ধর্ম ভেদাভেদ নেই। আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে দিনটা পালন করি। এই পয়লা বৈশাখ পালনের জন্য আমরা সাত দিন ধরে প্রস্তুতি নিয়েছি। আমরা সবার মুখে শুভ নববর্ষ লিখেছি। মাথায় ক্যাপ পরেছি। বিভিন্ন ধরনের প্লাকার্ড, ফেষ্টুন বানিয়েছি। পাখি, মাছ, নৌকাসহ বিভিন্ন ধরনের বর্ষবরণ উপকরণ তৈরি করেছি। গত দুই বছর করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় আমরা এক জায়গায় হতে পারিনি। কিন্তু আজ আমরা সবাই বর্ষবরণ উদ্যাপন করতে পেরে খুবই আনন্দিত।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, ‘আমরা ৩শ ছেলে মেয়ে নিয়ে এগারো খানের প্রত্যেকটি গ্রামে গিয়েছি এবং বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বার্তা পৌঁছে দিয়েছি। যদি আমরা হেঁটে যেতাম তাহলে ১১টি গ্রাম প্রদক্ষিণ বা নববর্ষের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হতো না। এই প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ ছেলেমেয়ে ৬- ৭ কিলোমিটার দূর থেকে স্কুলে এসে পড়াশোনা করে। সুতরাং সাইকেল নিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নিতে কারও বেগ পেতে হয়নি। নতুন বছরের করোনাসহ অন্যান্য রোগ-বালাই দূরে যাক, জরাজীর্ণ ঝরে যাক, নতুনভাবে সজ্জিত হোক এ ধরা। এই আমাদের প্রত্যাশা।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মণ্ডলের নেতৃত্বে ও সহকারী শিক্ষক তাপস পাঠকের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সহকারী প্রধান শিক্ষক শিখা রানি মল্লিক, কৃষ্ণ গোপাল রায়সহ অন্যান্য শিক্ষকেরা, ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪