কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে বন্যা মোকাবিলায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতসহ নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কাজ করছে। জেলা প্রশাসন বন্যায়
মানুষের ভোগান্তি কমাতে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে।
ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার, ধরলা ও তিস্তাসহ ১৬টিরও বেশি নদনদী কুড়িগ্রাম দিয়ে প্রবাহিত। প্রতিবছর বন্যায় জেলার বিশাল জনপদ প্লাবিত হয়। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন লাখো মানুষ। বর্ষা মৌসুমে বন্যা মোকাবিলায় খাদ্যসহায়তা, উদ্ধার তৎপরতাসহ যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। অন্যদিকে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতসহ ভাঙন রোধে স্থানীয় পাউবো কাজ করে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার তথ্য মতে, বন্যা মোকাবিলায় ২১০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ রয়েছে। শিশু খাদ্য কেনার জন্য ১৯ লাখ, গোখাদ্যের জন্য ১৮ লাখ এবং বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী কেনার জন্য ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এ ছাড়া জরুরি প্রয়োজনে খাদ্যসহ আনুষঙ্গিক সহায়তা দিতে সরকারি তথ্য ও সেবা নম্বর ৩৩৩-এর জন্য প্রায় কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।
বর্ষায় নদীভাঙন রোধে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রচুর পরিমাণে জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে পাউবো। এ ছাড়া জেলার রাজারহাট উপজেলায় তিস্তা অববাহিকায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতে কাজ করছে সংস্থাটি।
কুড়িগ্রামে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘জেলায় বেশ কিছু স্থানে ভাঙন রোধে নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। যেসব বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে সেগুলো মেরামতে কাজ চলছে। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রচুর জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা জেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সভা করেছি। সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
বন্যায় উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ সহায়তা বিতরণের প্রস্তুতির বিষয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্পিডবোট রয়েছে। এ ছাড়া ত্রাণ সামগ্রী পরিবহনের জন্য জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি এনজিওগুলোর কিছু নৌকা রয়েছে। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখায় পর্যাপ্ত খাদ্য ও টাকার বরাদ্দ রয়েছে। প্রয়োজনে আরও বরাদ্দ চাওয়া হবে।’
কুড়িগ্রামে বন্যা মোকাবিলায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতসহ নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কাজ করছে। জেলা প্রশাসন বন্যায়
মানুষের ভোগান্তি কমাতে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে।
ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার, ধরলা ও তিস্তাসহ ১৬টিরও বেশি নদনদী কুড়িগ্রাম দিয়ে প্রবাহিত। প্রতিবছর বন্যায় জেলার বিশাল জনপদ প্লাবিত হয়। ফলে ভোগান্তিতে পড়েন লাখো মানুষ। বর্ষা মৌসুমে বন্যা মোকাবিলায় খাদ্যসহায়তা, উদ্ধার তৎপরতাসহ যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। অন্যদিকে ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতসহ ভাঙন রোধে স্থানীয় পাউবো কাজ করে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার তথ্য মতে, বন্যা মোকাবিলায় ২১০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ রয়েছে। শিশু খাদ্য কেনার জন্য ১৯ লাখ, গোখাদ্যের জন্য ১৮ লাখ এবং বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী কেনার জন্য ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এ ছাড়া জরুরি প্রয়োজনে খাদ্যসহ আনুষঙ্গিক সহায়তা দিতে সরকারি তথ্য ও সেবা নম্বর ৩৩৩-এর জন্য প্রায় কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।
বর্ষায় নদীভাঙন রোধে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রচুর পরিমাণে জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে পাউবো। এ ছাড়া জেলার রাজারহাট উপজেলায় তিস্তা অববাহিকায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামতে কাজ করছে সংস্থাটি।
কুড়িগ্রামে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘জেলায় বেশ কিছু স্থানে ভাঙন রোধে নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। যেসব বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে সেগুলো মেরামতে কাজ চলছে। এ ছাড়া জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রচুর জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা জেলা পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সভা করেছি। সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
বন্যায় উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ সহায়তা বিতরণের প্রস্তুতির বিষয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্পিডবোট রয়েছে। এ ছাড়া ত্রাণ সামগ্রী পরিবহনের জন্য জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি এনজিওগুলোর কিছু নৌকা রয়েছে। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখায় পর্যাপ্ত খাদ্য ও টাকার বরাদ্দ রয়েছে। প্রয়োজনে আরও বরাদ্দ চাওয়া হবে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪