হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
তীব্র গরমের সঙ্গে দৈনিক ছয়-সাত ঘণ্টা লোডশেডিং চলছে হবিগঞ্জে। চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ মিলছে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ। এই অবস্থায় যখন সাধারণ মানুষ আইপিএসের দিকে ঝুঁকছে, তখন বাজারে আইপিএস ও ব্যাটারির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। চড়া দামেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, হবিগঞ্জে ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদার বিপরীতে পিডিবি পাচ্ছে মাত্র ৯ মেগাওয়াট। ফলে ঘোষণা দিয়ে দৈনিক ছয় ঘণ্টা করে লোডশেডিং দিচ্ছে পিডিবি। অন্যদিকে পল্লী বিদ্যুতের অবস্থা আরও নাজুক। চাহিদার তুলনায় মিলছে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ, যার সিংহভাগই দিতে হচ্ছে শিল্পকারখানায়।
একদিকে তীব্র দাবদাহ, অন্যদিকে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত জনজীবন। তাই একটু স্বস্তির আশায় আইপিএসের দিকে ঝুঁকছে সাধারণ মানুষ।
বাজার ঘুরে জানা গেছে, লোডশেডিং শুরু হওয়ার পর হবিগঞ্জে আইপিএসের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। এতে বাজারে আইপিএস ও ব্যাটারির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এই সংকটের সুযোগে গত কয়েক দিন চড়া দামে বিক্রি হয়েছে আইপিএস ও ব্যাটারি। তবে শুক্রবার থেকে বাজার ঘুরে চড়া দামেও মিলছে না পণ্যটি। এতে বিপাকে পড়েছে সাধারণ ক্রেতারা।
শহরের শ্মশানঘাট এলাকায় আইপিএস কিনতে আসেন উমেদনগরের বাসিন্দা খলিলুর রহমান। তিনি বলেন, ‘হবিগঞ্জ শহর ঘুরে আসছি। কোথাও আইপিএস এবং ব্যাটারি পাচ্ছি না। ঘরে অসুস্থ মা। গরমে তিনি আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
আরেক বাসিন্দা মো. হিফজুর রহমান বলেন, ‘বাজারে কোথাও আইপিএস বা ব্যাটারি পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল একটা দোকানে আইপিএস পেয়েছিলাম, কিন্তু যে আইপিএসের দাম আগে ১৫ হাজার টাকা ছিল, সেটা এখন ১৮ হাজার টাকা। তাই নিইনি। এখন ১৮ হাজার টাকা দিয়েও পাচ্ছি না।’
এদিকে বাজারে যখন ব্যাটারি ও আইপিএসের সংকট, তখন সাধারণ মানুষ পুরোনো আইপিএস ও ব্যাটারি তৈরিতে ভিড় করছেন মেকানিকের দোকানে। সেখানেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি।
বাইপাস এলাকার ইলেকট্রনিকস মেকানিক আব্দুল কাদির বলেন, ‘আমি আইপিএসের কাজ ছেড়ে দিয়েছিলাম। এখন গরম আর লোডশেডিংয়ের কারণে আইপিএস বানানোর জন্য পরিচিতরা ভিড় করছেন।’
বিক্রেতারা বলছেন, একদিকে ব্যাটারির কাঁচামালের সংকট, অন্যদিকে ঈদের ছুটির পর সারা দেশে লোডশেডিংয়ে কমেছে আইপিএস ও ব্যাটারির উৎপাদন। বিপরীতে চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। তাই কোম্পানি থেকে পণ্যটির সরবরাহ বন্ধ থাকায় দেখা দিয়েছে সংকট।
ব্যাটারির ডিলার গৌরী লাল দাস বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে লোডশেডিংয়ের কারণে আইপিএসের চাহিদা অনেক বেড়েছে। কয়েক দিনে যত আইপিএস বিক্রি হয়েছে, গত ১০ বছরেও এমন বিক্রি হয়নি। যে কারণে বাজারে আইপিএস ও ব্যাটারির সংকট দেখা দিয়েছে।’
শহরের এক ব্যাটারির ডিলার মো. মুখলিছ মিয়া বলেন, ঈদের ছুটিতে কোম্পানির কর্মচারীরা বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এখন ছুটি শেষ হলেও বিদ্যুতের সমস্যার কারণে ঠিকভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না, এর মধ্যে চাহিদাও বেড়েছে কয়েক গুণ। তাই কোম্পানি আইপিএস ও ব্যাটারি সাপ্লাই দিতে পারছে না।
তীব্র গরমের সঙ্গে দৈনিক ছয়-সাত ঘণ্টা লোডশেডিং চলছে হবিগঞ্জে। চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ মিলছে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ। এই অবস্থায় যখন সাধারণ মানুষ আইপিএসের দিকে ঝুঁকছে, তখন বাজারে আইপিএস ও ব্যাটারির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। চড়া দামেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, হবিগঞ্জে ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদার বিপরীতে পিডিবি পাচ্ছে মাত্র ৯ মেগাওয়াট। ফলে ঘোষণা দিয়ে দৈনিক ছয় ঘণ্টা করে লোডশেডিং দিচ্ছে পিডিবি। অন্যদিকে পল্লী বিদ্যুতের অবস্থা আরও নাজুক। চাহিদার তুলনায় মিলছে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ, যার সিংহভাগই দিতে হচ্ছে শিল্পকারখানায়।
একদিকে তীব্র দাবদাহ, অন্যদিকে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত জনজীবন। তাই একটু স্বস্তির আশায় আইপিএসের দিকে ঝুঁকছে সাধারণ মানুষ।
বাজার ঘুরে জানা গেছে, লোডশেডিং শুরু হওয়ার পর হবিগঞ্জে আইপিএসের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। এতে বাজারে আইপিএস ও ব্যাটারির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এই সংকটের সুযোগে গত কয়েক দিন চড়া দামে বিক্রি হয়েছে আইপিএস ও ব্যাটারি। তবে শুক্রবার থেকে বাজার ঘুরে চড়া দামেও মিলছে না পণ্যটি। এতে বিপাকে পড়েছে সাধারণ ক্রেতারা।
শহরের শ্মশানঘাট এলাকায় আইপিএস কিনতে আসেন উমেদনগরের বাসিন্দা খলিলুর রহমান। তিনি বলেন, ‘হবিগঞ্জ শহর ঘুরে আসছি। কোথাও আইপিএস এবং ব্যাটারি পাচ্ছি না। ঘরে অসুস্থ মা। গরমে তিনি আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
আরেক বাসিন্দা মো. হিফজুর রহমান বলেন, ‘বাজারে কোথাও আইপিএস বা ব্যাটারি পাওয়া যাচ্ছে না। গতকাল একটা দোকানে আইপিএস পেয়েছিলাম, কিন্তু যে আইপিএসের দাম আগে ১৫ হাজার টাকা ছিল, সেটা এখন ১৮ হাজার টাকা। তাই নিইনি। এখন ১৮ হাজার টাকা দিয়েও পাচ্ছি না।’
এদিকে বাজারে যখন ব্যাটারি ও আইপিএসের সংকট, তখন সাধারণ মানুষ পুরোনো আইপিএস ও ব্যাটারি তৈরিতে ভিড় করছেন মেকানিকের দোকানে। সেখানেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি।
বাইপাস এলাকার ইলেকট্রনিকস মেকানিক আব্দুল কাদির বলেন, ‘আমি আইপিএসের কাজ ছেড়ে দিয়েছিলাম। এখন গরম আর লোডশেডিংয়ের কারণে আইপিএস বানানোর জন্য পরিচিতরা ভিড় করছেন।’
বিক্রেতারা বলছেন, একদিকে ব্যাটারির কাঁচামালের সংকট, অন্যদিকে ঈদের ছুটির পর সারা দেশে লোডশেডিংয়ে কমেছে আইপিএস ও ব্যাটারির উৎপাদন। বিপরীতে চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। তাই কোম্পানি থেকে পণ্যটির সরবরাহ বন্ধ থাকায় দেখা দিয়েছে সংকট।
ব্যাটারির ডিলার গৌরী লাল দাস বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে লোডশেডিংয়ের কারণে আইপিএসের চাহিদা অনেক বেড়েছে। কয়েক দিনে যত আইপিএস বিক্রি হয়েছে, গত ১০ বছরেও এমন বিক্রি হয়নি। যে কারণে বাজারে আইপিএস ও ব্যাটারির সংকট দেখা দিয়েছে।’
শহরের এক ব্যাটারির ডিলার মো. মুখলিছ মিয়া বলেন, ঈদের ছুটিতে কোম্পানির কর্মচারীরা বাড়িতে চলে গিয়েছিল। এখন ছুটি শেষ হলেও বিদ্যুতের সমস্যার কারণে ঠিকভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না, এর মধ্যে চাহিদাও বেড়েছে কয়েক গুণ। তাই কোম্পানি আইপিএস ও ব্যাটারি সাপ্লাই দিতে পারছে না।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫