মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
স্বীকৃতি ও বেতনের দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন যশোরের মনিরামপুরের ১৬টি অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের ৩ শতাধিক শিক্ষক–কর্মচারী। গতকাল সোমবার ১১ দফা দাবি নিয়ে রাস্তায় নামেন তাঁরা। এ দিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের শহীদ মিনার চত্বরে সমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। পরে তাঁরা ইউএনও এবং সমাজসেবা কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বরাবর স্মারকলিপি দেন।
তাঁদের ১১ দফা দাবিগুলো হলো অনলাইনে আবেদন করা সব প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিও বাস্তবায়ন করতে হবে, নিয়োগের দিন থেকে শিক্ষকদের বেতন ভাতা দিতে হবে, সব প্রতিষ্ঠানে প্রতিবন্ধীবান্ধব ভবন স্থাপন করতে হবে, প্রতিবন্ধী বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য ফিজিও থেরাপির সরঞ্জাম সরবরাহ করতে হবে, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক কর্মচারীদের করোনাকালীন ১০ হাজার টাকা অনুদান বাস্তবায়ন করতে হবে, শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন ও শিক্ষা উপকরণ দিতে হবে, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে, শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষা ও শেষে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে হবে, শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপবৃত্তি ও মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা করতে হবে।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি মনিরামপুর উপজেলা শাখার সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খান টিপু সুলতান অটিস্টিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুকান্ত ঘোষ বলেন, ‘২০১৪ ও ২০১৭ সালে মনিরামপুরে ২১টি অটিস্টিক স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ২০-২৫ জন শিক্ষক ও কর্মচারী তখন থেকে বিনা বেতনে দায়িত্বপালন করে আসছেন। আমাদের ৩ হাজারের বেশি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক শিক্ষার্থী রয়েছে।’
শিক্ষক সুকান্ত ঘোষ বলেন, ‘গত বছর সরকার আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর অনলাইন আবেদন চান। আমরা জরিপ করে ১৬টি চলমান বিদ্যালয়ের কাগজপত্র জমা দিয়েছি। আজও সরকার আমাদের স্বীকৃত ও বেতনের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি। বিনা বেতনে আমরা ৩ শতাধিক শিক্ষক কর্মচারী মানবেতর জীবন কাটাচ্ছি। আমাদের ভোগান্তির কথা প্রকাশ করতে আমরা রাস্তায় নেমেছি।’
মনিরামপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান বলেন, ‘প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্মারকলিপি পেয়েছি। বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
স্বীকৃতি ও বেতনের দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন যশোরের মনিরামপুরের ১৬টি অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের ৩ শতাধিক শিক্ষক–কর্মচারী। গতকাল সোমবার ১১ দফা দাবি নিয়ে রাস্তায় নামেন তাঁরা। এ দিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের শহীদ মিনার চত্বরে সমাবেশ করেন শিক্ষকেরা। পরে তাঁরা ইউএনও এবং সমাজসেবা কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বরাবর স্মারকলিপি দেন।
তাঁদের ১১ দফা দাবিগুলো হলো অনলাইনে আবেদন করা সব প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিও বাস্তবায়ন করতে হবে, নিয়োগের দিন থেকে শিক্ষকদের বেতন ভাতা দিতে হবে, সব প্রতিষ্ঠানে প্রতিবন্ধীবান্ধব ভবন স্থাপন করতে হবে, প্রতিবন্ধী বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য ফিজিও থেরাপির সরঞ্জাম সরবরাহ করতে হবে, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক কর্মচারীদের করোনাকালীন ১০ হাজার টাকা অনুদান বাস্তবায়ন করতে হবে, শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন ও শিক্ষা উপকরণ দিতে হবে, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে, শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষা ও শেষে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে হবে, শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপবৃত্তি ও মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা করতে হবে।
বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি মনিরামপুর উপজেলা শাখার সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খান টিপু সুলতান অটিস্টিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুকান্ত ঘোষ বলেন, ‘২০১৪ ও ২০১৭ সালে মনিরামপুরে ২১টি অটিস্টিক স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে ২০-২৫ জন শিক্ষক ও কর্মচারী তখন থেকে বিনা বেতনে দায়িত্বপালন করে আসছেন। আমাদের ৩ হাজারের বেশি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক শিক্ষার্থী রয়েছে।’
শিক্ষক সুকান্ত ঘোষ বলেন, ‘গত বছর সরকার আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোর অনলাইন আবেদন চান। আমরা জরিপ করে ১৬টি চলমান বিদ্যালয়ের কাগজপত্র জমা দিয়েছি। আজও সরকার আমাদের স্বীকৃত ও বেতনের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি। বিনা বেতনে আমরা ৩ শতাধিক শিক্ষক কর্মচারী মানবেতর জীবন কাটাচ্ছি। আমাদের ভোগান্তির কথা প্রকাশ করতে আমরা রাস্তায় নেমেছি।’
মনিরামপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান বলেন, ‘প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্মারকলিপি পেয়েছি। বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪