মো. আনোয়ারুল ইসলাম ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা)
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বিনা ধান-২৫ চাষ করে চমকে যাওয়ার মতো ফলন পেয়েছেন কৃষকেরা। গত বছর উপজেলাটিতে আধা হেক্টর জমিতে পরীক্ষামূলক এই জাতের ধান আবাদ করে ব্যাপক ফলন পেয়েছিলেন কৃষকেরা। তাঁদের দেখাদেখি এবার বোরো মৌসুমে ১৪৪ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতটি চাষ করা হয়।
কৃষকেরা বলছেন, তাঁরা প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ফলনও পেয়েছেন। কৃষকেরা জানান, বিনা ধান-২৫-এর বীজ বপন থেকে শুরু করে ১৩৫ দিনের মধ্যে ফসল ঘরে তুলতে পেরেছেন তাঁরা। গড় ফলন হেক্টরপ্রতি ৭ দশমিক ৫০ টন হয়েছে। তাঁরা এ বছর বিনা ধান-২৫ চাষাবাদ করে বেশ লাভবান হয়েছেন।
নতুন উদ্ভাবিত বোরো জাতের এই ধানের চালে ভাত অনেক চিকন এবং সুগন্ধি হওয়ায় মিনিকেট ও বাসমতী চালের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলেও জানিয়েছে কৃষি কার্যালয়।
জানা গেছে, গত বছর উপজেলা সদর ইউনিয়নের নাইঘর ও সাহেবাবাদ এলাকাসহ কয়েকটি এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে আধা হেক্টর জমিতে বিনা ধান-২৫ চাষাবাদ করা হয়। সে সময় ভালো ফলন এবং স্বল্প জীবনকাল দেখে উপজেলার কৃষকেরা এই ধান চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এবার বোরো মৌসুমে উপজেলার ১৪৪ হেক্টর জমিতে এর চাষ করা হয়। ফলন দেখে চমকে যান সবাই।
উপজেলার নাইঘর গ্রামের কৃষক জয়নাল আবেদীন বলেন, অন্যান্য জাতের তুলনায় এতে শিষপ্রতি ধানের পরিমাণও বেশি। চিটা এবং নষ্ট বাদ দিয়ে বিঘাপ্রতি ২২-২৫ মণ ধান উৎপাদন হয়েছে।
কৃষক জামশেদ আলী জানান, উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের পরামর্শে পাঁচ কেজি বীজ এনে দেড় বিঘা জমিতে বিনা ধান-২৫ চাষ করেন তিনি। ধানটি উচ্চ ফলনশীল, চাল চিকন এবং খেতেও সুস্বাদু।
রেহেনা বেগম নামের একজন ৩৩ শতক জমিতে এ জাতের ধান চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি প্রথম এ ধানের চাষ করে খুবই চিন্তায় ছিলাম। এখন দেখি অনেক ভালো ফলন হয়েছে। ধানটা অনেক চিকন, খেতে ভালো হলে এরপর থেকে এটি বেশি বেশি চাষ করব। আমাদের চাষ দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। শুনেছি আগামী বোরো মৌসুমে তাঁরাও নাকি এই ধান চাষ করবেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মাসুদ রানা বলেন, এই জাত গত বছর বোরো মৌসুমে পরীক্ষামূলকভাবে মাত্র আধা হেক্টরে চাষ করা হয় এবং বাম্পার ফলন পাওয়া যায়। এই মৌসুমে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের পরামর্শে উপজেলার কৃষকেরা ১৪৪ হেক্টরে বিনা-২৫ আবাদ করেন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বিনা ধান-২৫ চাষ করে চমকে যাওয়ার মতো ফলন পেয়েছেন কৃষকেরা। গত বছর উপজেলাটিতে আধা হেক্টর জমিতে পরীক্ষামূলক এই জাতের ধান আবাদ করে ব্যাপক ফলন পেয়েছিলেন কৃষকেরা। তাঁদের দেখাদেখি এবার বোরো মৌসুমে ১৪৪ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল জাতটি চাষ করা হয়।
কৃষকেরা বলছেন, তাঁরা প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ফলনও পেয়েছেন। কৃষকেরা জানান, বিনা ধান-২৫-এর বীজ বপন থেকে শুরু করে ১৩৫ দিনের মধ্যে ফসল ঘরে তুলতে পেরেছেন তাঁরা। গড় ফলন হেক্টরপ্রতি ৭ দশমিক ৫০ টন হয়েছে। তাঁরা এ বছর বিনা ধান-২৫ চাষাবাদ করে বেশ লাভবান হয়েছেন।
নতুন উদ্ভাবিত বোরো জাতের এই ধানের চালে ভাত অনেক চিকন এবং সুগন্ধি হওয়ায় মিনিকেট ও বাসমতী চালের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে বলেও জানিয়েছে কৃষি কার্যালয়।
জানা গেছে, গত বছর উপজেলা সদর ইউনিয়নের নাইঘর ও সাহেবাবাদ এলাকাসহ কয়েকটি এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে আধা হেক্টর জমিতে বিনা ধান-২৫ চাষাবাদ করা হয়। সে সময় ভালো ফলন এবং স্বল্প জীবনকাল দেখে উপজেলার কৃষকেরা এই ধান চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এবার বোরো মৌসুমে উপজেলার ১৪৪ হেক্টর জমিতে এর চাষ করা হয়। ফলন দেখে চমকে যান সবাই।
উপজেলার নাইঘর গ্রামের কৃষক জয়নাল আবেদীন বলেন, অন্যান্য জাতের তুলনায় এতে শিষপ্রতি ধানের পরিমাণও বেশি। চিটা এবং নষ্ট বাদ দিয়ে বিঘাপ্রতি ২২-২৫ মণ ধান উৎপাদন হয়েছে।
কৃষক জামশেদ আলী জানান, উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের পরামর্শে পাঁচ কেজি বীজ এনে দেড় বিঘা জমিতে বিনা ধান-২৫ চাষ করেন তিনি। ধানটি উচ্চ ফলনশীল, চাল চিকন এবং খেতেও সুস্বাদু।
রেহেনা বেগম নামের একজন ৩৩ শতক জমিতে এ জাতের ধান চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি প্রথম এ ধানের চাষ করে খুবই চিন্তায় ছিলাম। এখন দেখি অনেক ভালো ফলন হয়েছে। ধানটা অনেক চিকন, খেতে ভালো হলে এরপর থেকে এটি বেশি বেশি চাষ করব। আমাদের চাষ দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। শুনেছি আগামী বোরো মৌসুমে তাঁরাও নাকি এই ধান চাষ করবেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মাসুদ রানা বলেন, এই জাত গত বছর বোরো মৌসুমে পরীক্ষামূলকভাবে মাত্র আধা হেক্টরে চাষ করা হয় এবং বাম্পার ফলন পাওয়া যায়। এই মৌসুমে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের পরামর্শে উপজেলার কৃষকেরা ১৪৪ হেক্টরে বিনা-২৫ আবাদ করেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪