বালাগঞ্জ প্রতিনিধি
বালাগঞ্জ ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসতবাড়ি বড়ভাগা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের শিকার এসব পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে। এসব পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। কেউ অন্যের বাড়িতে, কেউ খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।
অন্যদিকে নদীর পারের আরও কয়েকটি পরিবারের বসতঘরে ফাটল দেখা দেওয়ায় তারা আতঙ্কে রাত কাটাচ্ছে। যেকোনো সময় ওই ঘরগুলো নদীর করাল গ্রাসে বিলীন হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ভাঙনের এমন তাণ্ডবে এখন দিশেহারা কাশিপুর গ্রামের মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত রোববার শেষ রাতের দিকে হঠাৎ ভাঙনের শব্দ শুনে লোকজনের ঘুম ভাঙে। চোখের সামনেই বসতঘরগুলো ভেঙে পড়ে লোকজনের সামনে। ঘর থেকে মূল্যবান মালামাল বা গৃহস্থালির জিনিসপত্র কিছুই সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি।
হতদরিদ্র আনোয়ারা বেগম ও আহাদ মিয়ার ঘরের পুরো অংশ নদীর তলদেশে চলে গেছে। ধসে পড়েছে আরও কয়েকটি ঘরের অর্ধেকেরও বেশি অংশ। ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে যাঁদের কিছুটা সামর্থ্য আছে, তাঁরা কাশিপুর ব্রিজের কাছে রাস্তার পাশে কোনো রকম একটি ঘর তুলে মাথা গোঁজার ঠাঁই করেছেন। আর যাঁরা দিনমজুর তাঁরা শুধু দীর্ঘশ্বাসই ছাড়ছেন।
ভিটেমাটি হারানো দিনমজুর আহাদ মিয়া (৪৫) বলেন, ‘প্রচণ্ড শব্দে ঘুম ভাঙলে দেখি ঘরবাড়ি আগের জায়গাই নেই। চিৎকার করে পাশের লোকজনকে ডাকি। কিন্তু তাঁরা আসার আগে সব শেষ হয়ে গেছে। জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের লোকজন শুধু আশ্বাসই দিয়ে গেছেন। এখন পর্যন্ত আমরা কোনো সহযোগিতা পাইনি।’
আহাদ মিয়া আরও বলেন, ‘সাহায্যের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মুনিমের কাছে আমরা গিয়েছিলাম। তিনি বললেন নির্বাচন করে ৭০-৮০ লাখ টাকা ঋণে আছি। আমি কোনো ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারব না।’
তজমুল আলী ও ফারুক আহমদ বলেন, ‘ভোট আসলে আমাদের কদর বাড়ে। এখন অন্য কোথাও যে ঘর বানাব, সেই সামর্থ্যও নেই। আমাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দিতে প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজিনা আক্তার বলেন, ‘ভাঙন এলাকায় গিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে পাঠিয়েছি।’
বালাগঞ্জ ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামের প্রায় ১৫টি বসতবাড়ি বড়ভাগা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের শিকার এসব পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে। এসব পরিবারের মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। কেউ অন্যের বাড়িতে, কেউ খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।
অন্যদিকে নদীর পারের আরও কয়েকটি পরিবারের বসতঘরে ফাটল দেখা দেওয়ায় তারা আতঙ্কে রাত কাটাচ্ছে। যেকোনো সময় ওই ঘরগুলো নদীর করাল গ্রাসে বিলীন হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ভাঙনের এমন তাণ্ডবে এখন দিশেহারা কাশিপুর গ্রামের মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত রোববার শেষ রাতের দিকে হঠাৎ ভাঙনের শব্দ শুনে লোকজনের ঘুম ভাঙে। চোখের সামনেই বসতঘরগুলো ভেঙে পড়ে লোকজনের সামনে। ঘর থেকে মূল্যবান মালামাল বা গৃহস্থালির জিনিসপত্র কিছুই সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি।
হতদরিদ্র আনোয়ারা বেগম ও আহাদ মিয়ার ঘরের পুরো অংশ নদীর তলদেশে চলে গেছে। ধসে পড়েছে আরও কয়েকটি ঘরের অর্ধেকেরও বেশি অংশ। ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে যাঁদের কিছুটা সামর্থ্য আছে, তাঁরা কাশিপুর ব্রিজের কাছে রাস্তার পাশে কোনো রকম একটি ঘর তুলে মাথা গোঁজার ঠাঁই করেছেন। আর যাঁরা দিনমজুর তাঁরা শুধু দীর্ঘশ্বাসই ছাড়ছেন।
ভিটেমাটি হারানো দিনমজুর আহাদ মিয়া (৪৫) বলেন, ‘প্রচণ্ড শব্দে ঘুম ভাঙলে দেখি ঘরবাড়ি আগের জায়গাই নেই। চিৎকার করে পাশের লোকজনকে ডাকি। কিন্তু তাঁরা আসার আগে সব শেষ হয়ে গেছে। জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের লোকজন শুধু আশ্বাসই দিয়ে গেছেন। এখন পর্যন্ত আমরা কোনো সহযোগিতা পাইনি।’
আহাদ মিয়া আরও বলেন, ‘সাহায্যের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মুনিমের কাছে আমরা গিয়েছিলাম। তিনি বললেন নির্বাচন করে ৭০-৮০ লাখ টাকা ঋণে আছি। আমি কোনো ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারব না।’
তজমুল আলী ও ফারুক আহমদ বলেন, ‘ভোট আসলে আমাদের কদর বাড়ে। এখন অন্য কোথাও যে ঘর বানাব, সেই সামর্থ্যও নেই। আমাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দিতে প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজিনা আক্তার বলেন, ‘ভাঙন এলাকায় গিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে পাঠিয়েছি।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫