নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিং। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। সারা দিন কাজের ব্যাঘাত তো ঘটছেই, লোডশেডিংয়ের কারণে রাতে ঘুমাতে পারছে না মানুষ। সামান্য বৃষ্টি আশায় কাতর সবাই। কিন্তু সহসাই বৃষ্টিপাতের কোনো সম্ভাবনার কথা জানাতে পারছে না আবহাওয়া অধিদপ্তর।
তবে সোম ও মঙ্গলবার চট্টগ্রামে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিলেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা নামতেই দমকা হাওয়া ও বৃষ্টি। সারা দিন তীব্র দাবদাহে ছটফট করা চট্টগ্রাম নগরবাসীর জন্য যেন খানিকটা প্রশান্তি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কখনো হালকা কখনো ভারী বৃষ্টি হয়েছে নগরীতে। জ্যৈষ্ঠের খরতাপে পোড়া নগরবাসীর জন্য অন্যরকম এক প্রশান্তি হলেও বৃষ্টি শেষে আবার গরম শুরু হয়েছে।
বৃষ্টিতে প্রশান্তির আবেশে উৎফুল্ল নগরীর জিইসি মোড় এলাকার রিকশা চালক জয়নাল আবেদীন জানান, সারা দিন রোদের কারণে গা পুড়ে যাচ্ছিল। সন্ধ্যায় বৃষ্টি খানিকটা শান্তি দিয়েছে।
তীব্র গরমে সামান্য বৃষ্টি কিছুটা শান্তি দিলেও লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী। ঘরে ফিরে অন্ধকারে গরমে হাঁপাচ্ছে সবাই। নগরীর ঘাটফরহাদবেগ এলাকার বাসিন্দা রেজা মুজাম্মেল জানান, বৃষ্টির কারণে বাইরে কিছুক্ষণের জন্য শান্তি মিললেও ঘরে লোডশেডিংয়ের জন্য নাকাল হতে হচ্ছে।
এদিকে আগামী সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৬ জুন) আবহাওয়ার বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময়ের শেষ দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে। একই সঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহের পরিবর্তন হতে পারে।
মঙ্গলবার সারা দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুর ও সৈয়দপুরে—৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই সময়ে ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রার সঙ্গে রাতের তাপমাত্রা যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। গত কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা প্রতিদিনই ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ু দেশে বিস্তার লাভ না করায় তাপপ্রবাহ এমন বেড়েই চলছে। সাধারণ সময়ে জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশে মৌসুমি বায়ুর প্রবেশ ঘটে। তবে এবার ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে মৌসুমি বায়ু প্রবেশে ব্যাঘাত ঘটেছে। এই সপ্তাহের মধ্যেই টেকনাফ উপকূলে মৌসুমি বায়ুর বিস্তার লাভ করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, ‘এই মাসের মাঝামাঝি সময় লেগে যেতে পারে তাপপ্রবাহের মাত্রা কমতে। সাধারণত মৌসুমি বায়ু দেশে প্রবেশ করে এক সপ্তাহ সময় নেয় বিস্তার লাভ করতে।’
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ঘন ঘন লোডশেডিং। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। সারা দিন কাজের ব্যাঘাত তো ঘটছেই, লোডশেডিংয়ের কারণে রাতে ঘুমাতে পারছে না মানুষ। সামান্য বৃষ্টি আশায় কাতর সবাই। কিন্তু সহসাই বৃষ্টিপাতের কোনো সম্ভাবনার কথা জানাতে পারছে না আবহাওয়া অধিদপ্তর।
তবে সোম ও মঙ্গলবার চট্টগ্রামে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিলেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা নামতেই দমকা হাওয়া ও বৃষ্টি। সারা দিন তীব্র দাবদাহে ছটফট করা চট্টগ্রাম নগরবাসীর জন্য যেন খানিকটা প্রশান্তি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কখনো হালকা কখনো ভারী বৃষ্টি হয়েছে নগরীতে। জ্যৈষ্ঠের খরতাপে পোড়া নগরবাসীর জন্য অন্যরকম এক প্রশান্তি হলেও বৃষ্টি শেষে আবার গরম শুরু হয়েছে।
বৃষ্টিতে প্রশান্তির আবেশে উৎফুল্ল নগরীর জিইসি মোড় এলাকার রিকশা চালক জয়নাল আবেদীন জানান, সারা দিন রোদের কারণে গা পুড়ে যাচ্ছিল। সন্ধ্যায় বৃষ্টি খানিকটা শান্তি দিয়েছে।
তীব্র গরমে সামান্য বৃষ্টি কিছুটা শান্তি দিলেও লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী। ঘরে ফিরে অন্ধকারে গরমে হাঁপাচ্ছে সবাই। নগরীর ঘাটফরহাদবেগ এলাকার বাসিন্দা রেজা মুজাম্মেল জানান, বৃষ্টির কারণে বাইরে কিছুক্ষণের জন্য শান্তি মিললেও ঘরে লোডশেডিংয়ের জন্য নাকাল হতে হচ্ছে।
এদিকে আগামী সপ্তাহের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (৬ জুন) আবহাওয়ার বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময়ের শেষ দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে। একই সঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহের পরিবর্তন হতে পারে।
মঙ্গলবার সারা দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল দিনাজপুর ও সৈয়দপুরে—৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই সময়ে ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রার সঙ্গে রাতের তাপমাত্রা যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। গত কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা প্রতিদিনই ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ু দেশে বিস্তার লাভ না করায় তাপপ্রবাহ এমন বেড়েই চলছে। সাধারণ সময়ে জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে দেশে মৌসুমি বায়ুর প্রবেশ ঘটে। তবে এবার ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে মৌসুমি বায়ু প্রবেশে ব্যাঘাত ঘটেছে। এই সপ্তাহের মধ্যেই টেকনাফ উপকূলে মৌসুমি বায়ুর বিস্তার লাভ করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, ‘এই মাসের মাঝামাঝি সময় লেগে যেতে পারে তাপপ্রবাহের মাত্রা কমতে। সাধারণত মৌসুমি বায়ু দেশে প্রবেশ করে এক সপ্তাহ সময় নেয় বিস্তার লাভ করতে।’
হেমন্ত কালের শুরুতে শুষ্ক আবহাওয়ার ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। আজ শনিবার ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকায় দূষণের মাত্রা কমে আসে। আর শীতকালে সবচেয়ে বেশি দূষণের মাত্রা দেখা যায়।
১৫ ঘণ্টা আগেহেমন্তের এই শুষ্ক আবহাওয়ায় সকালবেলায় ঢাকায় মিলেছে রোদের দেখা। তবে আজ ঢাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৫ ঘণ্টা আগেমৌসুমি বায়ু বিদায় নেওয়ার পর থেকে কয়েক দিন ধরে সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। গত ২৪ ঘণ্টায় কেবল চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি হয়েছে। দেশের অন্য সব অঞ্চল ছিল একেবারেই বৃষ্টিহীন। সে কারণে তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে।
২ দিন আগেউষ্ণমণ্ডলীয় বনগুলো (রেইনফরেস্ট) বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন শোষণ করে পৃথিবীর তাপমাত্রা কমাতে ভূমিকা রাখে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় দেখা গেল এর বিপরীত চিত্র। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার রেইনফরেস্টগুলো বিশ্বের প্রথম এমন বনাঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা এখন বায়ুমণ্ডলে কার্বন শোষণের চেয়ে নিঃসরণ বেশি করছে।
২ দিন আগে