হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
স্বামীকে ফিরে পেতে হবিগঞ্জে আসা সেই পাকিস্তানি নারী এবার যৌতুক মামলা করেছেন। গত শুক্রবার রাতে হবিগঞ্জে এসে স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের ভাইয়ের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন মাহা বাজোয়া (৩০) নামে ওই নারী।
স্ত্রী–সন্তানকে অবহেলায় অভিযুক্ত হবিগঞ্জের চুনারুঘাট শহরের সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে ১০ লাখ টাকার যৌতুক মামলা করেছেন মাহা।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাহেলা পারভীনের আদালত মামলাটি আমলে নেন। একই সঙ্গে সাজ্জাদ হোসেনকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দিয়েছেন। সাজ্জাদ চুনারুঘাট শহরের বড়াইল এলাকার সফিউল্লা মজুমদারের ছেলে।
আদালতের পেশকার তাজুল ইসলাম মামলার তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত সোমবার (১১ ডিসেম্বর) ১০ লাখ টাকার যৌতুক মামলা করেন পাকিস্তানি নারী। মঙ্গলবার শুনানি শেষে মামলাটি আমলে নিয়ে সমন জারির নির্দেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা যায়, পাকিস্তানের লাহোর প্রদেশের মুলতান রোডের সাকি স্ট্রিট সৈয়দপুরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে মাহা বাজোয়ার সঙ্গে ১০ বছর আগে দুবাইয়ে সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের পরিচয় হয়। পরে তাঁরা ৩০ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। তাঁদের আট বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে হবিগঞ্জে সাজ্জাদের বাড়িতে কয়েক মাস অবস্থান করেন মাহা। পরে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। গত ১৭ নভেম্বর মাহা বাজোয়া পাকিস্তান থেকে স্বামীর বাড়ি চুনারুঘাটে আসেন। এ সময় সাজ্জাদ স্ত্রীর প্রতি অবহেলা করার পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য ১০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। গত ৮ ডিসেম্বর যৌতুকের ১০ লাখ টাকা না দেওয়ায় মাহা বাজোয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেন সাজ্জাদ। মাহা বাদী হয়ে যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারায় সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
স্বামীকে ফিরে পেতে হবিগঞ্জে আসা সেই পাকিস্তানি নারী এবার যৌতুক মামলা করেছেন। গত শুক্রবার রাতে হবিগঞ্জে এসে স্বামী সাজ্জাদ হোসেন তালুকদারের ভাইয়ের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন মাহা বাজোয়া (৩০) নামে ওই নারী।
স্ত্রী–সন্তানকে অবহেলায় অভিযুক্ত হবিগঞ্জের চুনারুঘাট শহরের সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে ১০ লাখ টাকার যৌতুক মামলা করেছেন মাহা।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাহেলা পারভীনের আদালত মামলাটি আমলে নেন। একই সঙ্গে সাজ্জাদ হোসেনকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দিয়েছেন। সাজ্জাদ চুনারুঘাট শহরের বড়াইল এলাকার সফিউল্লা মজুমদারের ছেলে।
আদালতের পেশকার তাজুল ইসলাম মামলার তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত সোমবার (১১ ডিসেম্বর) ১০ লাখ টাকার যৌতুক মামলা করেন পাকিস্তানি নারী। মঙ্গলবার শুনানি শেষে মামলাটি আমলে নিয়ে সমন জারির নির্দেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা যায়, পাকিস্তানের লাহোর প্রদেশের মুলতান রোডের সাকি স্ট্রিট সৈয়দপুরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে মাহা বাজোয়ার সঙ্গে ১০ বছর আগে দুবাইয়ে সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের পরিচয় হয়। পরে তাঁরা ৩০ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। তাঁদের আট বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে হবিগঞ্জে সাজ্জাদের বাড়িতে কয়েক মাস অবস্থান করেন মাহা। পরে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। গত ১৭ নভেম্বর মাহা বাজোয়া পাকিস্তান থেকে স্বামীর বাড়ি চুনারুঘাটে আসেন। এ সময় সাজ্জাদ স্ত্রীর প্রতি অবহেলা করার পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য ১০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। গত ৮ ডিসেম্বর যৌতুকের ১০ লাখ টাকা না দেওয়ায় মাহা বাজোয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেন সাজ্জাদ। মাহা বাদী হয়ে যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারায় সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে