সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে স্বামীর বিরুদ্ধে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই নারীর স্বামী অভিযুক্ত মিলটনকে আটক করেছে র্যাব। পরকীয়ার জেরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জানান স্থানীয়রা।
আজ রোববার সকালে পৌরসভার পশ্চিম তেঘরিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সকালে ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে ওই গৃহবধূকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। পরে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত গৃহবধূর নাম রিপা বেগম (৩০)। তিনি মিলটনের স্ত্রী। আটক মিলটন সুনামগঞ্জ শহরের মোহাম্মদপুর এলাকার লেম্বু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রিপা বেগম ও গোলজার নামে এক ব্যক্তি স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে শহরের বড়পাড়া এলাকায় ১৫ দিন আগে বাসা ভাড়া নেন। তাঁদের সঙ্গে মিলটনের দুই কন্যাসন্তানও থাকত। প্রথম স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়নে গোলজারকে নিয়ে কিছুদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন রিপা। আজ রোববার সকালে সবার অগোচরে ঘরে ঢুকে বঁটি দা দিয়ে রিপা বেগমের মাথায় আঘাত করে পালিয়ে যান স্বামী মিলটন। পরকীয়ার জেরে এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে ধারণা এলাকাবাসীর।
রিপা বেগমের বড় মেয়ে ফাহমিদা জাহান বলেছে, ‘আমি পাশের ঘরে এসে টিভি দেখছিলাম। হঠাৎ আমার বাবা এসে ঘরের দরজা লাগিয়ে মায়ের সঙ্গে কথা বলতে থাকে। পরে মায়ের চিৎকার শুনে পাশের ঘরের খালাসহ আমরা সবাই দৌড়ে যাই। পরে বাবাকে দরজা খোলার জন্য অনুরোধ করলে বাবা দরজা খুলে দৌড়ে পালিয়ে যায় এবং মা মাটিতে পড়ে থাকে।’
নিহত রিপার বড় বোন রোখসানা বেগম বলেন, মাসখানেক আগে মিলটনের সঙ্গে ঝগড়া করে রিপা ভাড়া বাসায় চলে যান। তবে গোলজারের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে কি না, সে বিষয়ে তাঁদের পরিবার কিছু জানে না বলে জানান তিনি।
বাসার মালিক সৈয়দ আরিফুর রহমান বলেন, ‘সকালে আমি বাসায় ছিলাম। খবর পেলাম আমার ভাড়াটিয়ারা ঝগড়াঝাঁটি করছে। একপর্যায়ে গিয়ে দেখলাম বাসার ভাড়াটিয়া ওই নারী রক্তাক্ত অবস্থায়। এ অবস্থা দেখে আমি ৯৯৯-এ কল দিই। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসে মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।’
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদীন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটা পারিবারিক কলহের জেরেই ঘটেছে। তিনি বলেন, ৯৯৯-এ কল পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে ভুক্তভোগী রিপাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সুনামগঞ্জে স্বামীর বিরুদ্ধে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই নারীর স্বামী অভিযুক্ত মিলটনকে আটক করেছে র্যাব। পরকীয়ার জেরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জানান স্থানীয়রা।
আজ রোববার সকালে পৌরসভার পশ্চিম তেঘরিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সকালে ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে ওই গৃহবধূকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। পরে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত গৃহবধূর নাম রিপা বেগম (৩০)। তিনি মিলটনের স্ত্রী। আটক মিলটন সুনামগঞ্জ শহরের মোহাম্মদপুর এলাকার লেম্বু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রিপা বেগম ও গোলজার নামে এক ব্যক্তি স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে শহরের বড়পাড়া এলাকায় ১৫ দিন আগে বাসা ভাড়া নেন। তাঁদের সঙ্গে মিলটনের দুই কন্যাসন্তানও থাকত। প্রথম স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়নে গোলজারকে নিয়ে কিছুদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন রিপা। আজ রোববার সকালে সবার অগোচরে ঘরে ঢুকে বঁটি দা দিয়ে রিপা বেগমের মাথায় আঘাত করে পালিয়ে যান স্বামী মিলটন। পরকীয়ার জেরে এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে ধারণা এলাকাবাসীর।
রিপা বেগমের বড় মেয়ে ফাহমিদা জাহান বলেছে, ‘আমি পাশের ঘরে এসে টিভি দেখছিলাম। হঠাৎ আমার বাবা এসে ঘরের দরজা লাগিয়ে মায়ের সঙ্গে কথা বলতে থাকে। পরে মায়ের চিৎকার শুনে পাশের ঘরের খালাসহ আমরা সবাই দৌড়ে যাই। পরে বাবাকে দরজা খোলার জন্য অনুরোধ করলে বাবা দরজা খুলে দৌড়ে পালিয়ে যায় এবং মা মাটিতে পড়ে থাকে।’
নিহত রিপার বড় বোন রোখসানা বেগম বলেন, মাসখানেক আগে মিলটনের সঙ্গে ঝগড়া করে রিপা ভাড়া বাসায় চলে যান। তবে গোলজারের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে কি না, সে বিষয়ে তাঁদের পরিবার কিছু জানে না বলে জানান তিনি।
বাসার মালিক সৈয়দ আরিফুর রহমান বলেন, ‘সকালে আমি বাসায় ছিলাম। খবর পেলাম আমার ভাড়াটিয়ারা ঝগড়াঝাঁটি করছে। একপর্যায়ে গিয়ে দেখলাম বাসার ভাড়াটিয়া ওই নারী রক্তাক্ত অবস্থায়। এ অবস্থা দেখে আমি ৯৯৯-এ কল দিই। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসে মহিলাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।’
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদীন বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটা পারিবারিক কলহের জেরেই ঘটেছে। তিনি বলেন, ৯৯৯-এ কল পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে ভুক্তভোগী রিপাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে