নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যের ঘরের দরজার সামনে কে বা কারা কাফনের কাপড় রেখে যায়। গতকাল শনিবার ভোরে ঘরের দরজা খুলে কাফনের কাপড় দেখে বাড়ির লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়ি পরিদর্শনের পর অপরাধীকে শনাক্তের চেষ্টা করছে।
মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জসিম আজ রোববার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শনিবার ভোরে উপজেলার সমাজ-সহিলদেও ইউনিয়নের নিহারা গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল হাকিমের ঘরের সামনে কাফনের কাপড় পাওয়া যায়।
সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল হাকিম বলেন, ‘শনিবার ভোরে ফজরের নামাজের প্রস্তুতির জন্য ঘরের দরজা খোলেন আমার স্ত্রী। এ সময় বারান্দার একটি চেয়ারে পলিথিন মোড়ানো কাফনের কাপড় দেখতে পান তিনি। কাফনের কাপড় দেখে তিনি ভয়ে চিৎকার দেন। এ খবরে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি নিজেও ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না। পরে শনিবার দুপুরে তিনি কাফনের কাপড় থানায় নিয়ে যান।
আবদুল হাকিম আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে এলাকার একটি ছেলে খুন হয়েছে। খুনিকে ইতিমধ্যে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। সেই ঘটনা তদন্তে ভুক্তভোগী পরিবারকে সহযোগিতা করেছিলাম। মনে হচ্ছে, ওই খুনির সহযোগীদের কেউ এমনটা করে থাকতে পারে।’
জয়পুর গ্রামের জাকির হোসেন পাবেল বলেন, ‘গত ডিসেম্বরে আমার শ্যালক শরীফ খুন হয়। এ ঘটনায় গ্রামের মাজহারুল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। খুনের ঘটনায় মেম্বার আবদুল হাকিম আমাদের পাশে ছিলেন। তাই তাঁর প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে কেউ এমন কাজ করে থাকতে পারে।’
জাকির হোসেন পাবেল আরও বলেন, কয়েক দিন আগে একটা খুন হয়েছে এই গ্রামে। এখন আবার কাফনের কাপড় পাওয়া গেছে। সব মিলিয়ে এলাকায় এখন বাজারে সন্ধ্যার পর কেউ থাকছে না। এমনকি ঘরেও মানুষ ভীত অবস্থায় রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলামকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
মোহনগঞ্জ থানার এসআই মো. জসিম বলেন, কাফনের কাপড় পাওয়ার পর এলাকার মানুষ কিছুটা ভয়ে রয়েছে। তবে তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বারহাট্টা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বারহাট্টা-মোহনগঞ্জ) সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এতে ভয়ের কিছু নেই। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার পরামর্শ দিয়েছেন।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যের ঘরের দরজার সামনে কে বা কারা কাফনের কাপড় রেখে যায়। গতকাল শনিবার ভোরে ঘরের দরজা খুলে কাফনের কাপড় দেখে বাড়ির লোকজন আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়ি পরিদর্শনের পর অপরাধীকে শনাক্তের চেষ্টা করছে।
মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জসিম আজ রোববার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শনিবার ভোরে উপজেলার সমাজ-সহিলদেও ইউনিয়নের নিহারা গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল হাকিমের ঘরের সামনে কাফনের কাপড় পাওয়া যায়।
সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল হাকিম বলেন, ‘শনিবার ভোরে ফজরের নামাজের প্রস্তুতির জন্য ঘরের দরজা খোলেন আমার স্ত্রী। এ সময় বারান্দার একটি চেয়ারে পলিথিন মোড়ানো কাফনের কাপড় দেখতে পান তিনি। কাফনের কাপড় দেখে তিনি ভয়ে চিৎকার দেন। এ খবরে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি নিজেও ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না। পরে শনিবার দুপুরে তিনি কাফনের কাপড় থানায় নিয়ে যান।
আবদুল হাকিম আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে এলাকার একটি ছেলে খুন হয়েছে। খুনিকে ইতিমধ্যে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। সেই ঘটনা তদন্তে ভুক্তভোগী পরিবারকে সহযোগিতা করেছিলাম। মনে হচ্ছে, ওই খুনির সহযোগীদের কেউ এমনটা করে থাকতে পারে।’
জয়পুর গ্রামের জাকির হোসেন পাবেল বলেন, ‘গত ডিসেম্বরে আমার শ্যালক শরীফ খুন হয়। এ ঘটনায় গ্রামের মাজহারুল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। খুনের ঘটনায় মেম্বার আবদুল হাকিম আমাদের পাশে ছিলেন। তাই তাঁর প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে কেউ এমন কাজ করে থাকতে পারে।’
জাকির হোসেন পাবেল আরও বলেন, কয়েক দিন আগে একটা খুন হয়েছে এই গ্রামে। এখন আবার কাফনের কাপড় পাওয়া গেছে। সব মিলিয়ে এলাকায় এখন বাজারে সন্ধ্যার পর কেউ থাকছে না। এমনকি ঘরেও মানুষ ভীত অবস্থায় রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলামকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
মোহনগঞ্জ থানার এসআই মো. জসিম বলেন, কাফনের কাপড় পাওয়ার পর এলাকার মানুষ কিছুটা ভয়ে রয়েছে। তবে তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বারহাট্টা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বারহাট্টা-মোহনগঞ্জ) সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এতে ভয়ের কিছু নেই। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার পরামর্শ দিয়েছেন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪