কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় জায়গা দখলে নিতে কবরের ওপরে ঘর তুলে বসবাস করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জায়গার প্রকৃত মালিক এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি। এলাকার লোকজন দখলকারীকে কবরের ওপর থেকে ঘর সরিয়ে নিতে বললেও সে ঘর সরিয়ে নেয়নি। বরং ভুক্তভোগী পরিবারটিকে নানাভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, উপজেলার কুশলা ইউনিয়নের জামতলা গ্রামের মৃত জাহির মোল্লার ছেলে কলম মোল্লা ২০ বছর আগে মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি মেয়ে মদিনা বেগমকে বাড়ির ৫ শতাংশ জায়গা লিখে দেন। কলম মোল্লা মারা যাওয়ার পরে ওই ৫ শতাংশ জায়গায় তাকে কবর দেওয়া হয়। পুত্র সন্তানহীন কলম মোল্লার মৃত্যুর পরে জায়গাটি অরক্ষিত হয়ে পড়ে। এ সুযোগে ২ বছর আগে মদিনা বেগমের চাচাতো ভাইর ছেলে সুমন মোল্লা ওই জায়গার কবরের ওপর ঘর নির্মাণ করে।
এ সময় মদিনা বেগম বাঁধা দিতে গেলে সুমন মোল্লা ও তার লোকজন তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। এরপর থেকে মদিনা বেগম এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও পিতার কবরের ওপরে নির্মিত সুমন মোল্লার ঘর অপসারণ করতে পারেনি।
মদিনা বেগম বলেন, ‘আমার চাচাতো ভাই সোহরাব মোল্লার ছেলে সুমন মোল্লা জোর করে আমার পিতার কবরের ওপরে ঘর তুলে বসবাস করছে। এই জায়গার আমার বৈধ কাগজপত্র আছে। তার পরেও সুমন মোল্লা আমার জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে না। আমি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছে ঘুরেও কোনো বিচার পাচ্ছি না। আমি চাই সুমন মোল্লা দ্রুত আমার বাবার কবরের ওপর থেকে ঘর সরিয়ে নিয়ে জায়গা ছেড়ে দিক।’
এ বিষয়ে সুমন মোল্লার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘এই জায়গা ফুফু মদিনা বেগমের আমার কাছে বিক্রি করেছে। তবে সে এখনো আমাকে দলিল দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দা সামাদ বেগ বলেন, ‘কলম মোল্লার কবরের ওপরই সুমন মোল্লা ঘর তুলে বসবাস করছে। আমরা একাধিকবার সুমন মোল্লাকে ঘর সরিয়ে নিতে বললেও সে ঘর সরাতে রাজি হয়নি।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য জাকারিয়া শেখ বলেন, বিষয়টি আমি দুই পক্ষকে ডেকে সামাজিক ভাবে ফয়সালা করার চেষ্টা করব।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় জায়গা দখলে নিতে কবরের ওপরে ঘর তুলে বসবাস করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জায়গার প্রকৃত মালিক এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনো প্রতিকার পাননি। এলাকার লোকজন দখলকারীকে কবরের ওপর থেকে ঘর সরিয়ে নিতে বললেও সে ঘর সরিয়ে নেয়নি। বরং ভুক্তভোগী পরিবারটিকে নানাভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, উপজেলার কুশলা ইউনিয়নের জামতলা গ্রামের মৃত জাহির মোল্লার ছেলে কলম মোল্লা ২০ বছর আগে মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি মেয়ে মদিনা বেগমকে বাড়ির ৫ শতাংশ জায়গা লিখে দেন। কলম মোল্লা মারা যাওয়ার পরে ওই ৫ শতাংশ জায়গায় তাকে কবর দেওয়া হয়। পুত্র সন্তানহীন কলম মোল্লার মৃত্যুর পরে জায়গাটি অরক্ষিত হয়ে পড়ে। এ সুযোগে ২ বছর আগে মদিনা বেগমের চাচাতো ভাইর ছেলে সুমন মোল্লা ওই জায়গার কবরের ওপর ঘর নির্মাণ করে।
এ সময় মদিনা বেগম বাঁধা দিতে গেলে সুমন মোল্লা ও তার লোকজন তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। এরপর থেকে মদিনা বেগম এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও পিতার কবরের ওপরে নির্মিত সুমন মোল্লার ঘর অপসারণ করতে পারেনি।
মদিনা বেগম বলেন, ‘আমার চাচাতো ভাই সোহরাব মোল্লার ছেলে সুমন মোল্লা জোর করে আমার পিতার কবরের ওপরে ঘর তুলে বসবাস করছে। এই জায়গার আমার বৈধ কাগজপত্র আছে। তার পরেও সুমন মোল্লা আমার জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে না। আমি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছে ঘুরেও কোনো বিচার পাচ্ছি না। আমি চাই সুমন মোল্লা দ্রুত আমার বাবার কবরের ওপর থেকে ঘর সরিয়ে নিয়ে জায়গা ছেড়ে দিক।’
এ বিষয়ে সুমন মোল্লার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘এই জায়গা ফুফু মদিনা বেগমের আমার কাছে বিক্রি করেছে। তবে সে এখনো আমাকে দলিল দেয়নি।’
স্থানীয় বাসিন্দা সামাদ বেগ বলেন, ‘কলম মোল্লার কবরের ওপরই সুমন মোল্লা ঘর তুলে বসবাস করছে। আমরা একাধিকবার সুমন মোল্লাকে ঘর সরিয়ে নিতে বললেও সে ঘর সরাতে রাজি হয়নি।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য জাকারিয়া শেখ বলেন, বিষয়টি আমি দুই পক্ষকে ডেকে সামাজিক ভাবে ফয়সালা করার চেষ্টা করব।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪