নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিনব কৌশলে প্রতারণার অভিযোগে একটি চক্রের নারীসহ তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। পুলিশ বলছে, চক্রটির নারী সদস্য প্রথমে স্ত্রীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। এরপর তাঁর কাছ থেকে স্বামীর নম্বর নেন। এবার স্বামীর সঙ্গে প্রেমের অভিনয় করেন। একপর্যায়ে সুযোগ বুঝে নিজেদের আস্তানায় ডেকে ব্ল্যাকমেল করে অর্থ আদায় করেন।
এমন অভিযোগে আজ মঙ্গলবার মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মোসা. মায়া তানিয়া (২১), মো. নাজমুল হোসেন (২২), মো. তানভীর মাহতাব (২৫)।
সন্ধ্যায় এসব তথ্য জানান মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
ওসি জানান, প্রথমে তানিয়া বিভিন্ন পুরুষের সঙ্গে ফোনে ভাব জমিয়ে বাসায় ডেকে আনেন। বাসায় আগে থেকেই অবস্থান করেন চক্রের পুরুষ সদস্য নাজমুল ও মাহতাব। ওই ব্যক্তি বাসায় আসার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে মারধর করে হাত–পা বেঁধে ফেলা হয়। এরপর নগ্ন করে তানিয়ার সঙ্গে আপত্তিকর ছবি তোলে ও ভিডিও ধারণ করে। সেই ছবি–ভিডিও ফাঁসের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা হয়।
ওসি মহসীন আরও জানান, সম্প্রতি এক ব্যক্তির কাছ থেকে এভাবে টাকা আদায়ের চেষ্টা করার অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চক্রের সদস্য তানিয়া প্রথমে ওই ব্যক্তির স্ত্রীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। স্ত্রী একবার তানিয়ার মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে স্বামীর সঙ্গে কথা বলেন। এভাবেই স্বামীর ফোন নম্বর পেয়ে যান তানিয়া। এরপর তাঁর সঙ্গে নিয়মিত কথা বলতে থাকেন।
আজ ওই ব্যক্তিকে মিরপুর দেখা করতে বলেন তানিয়া। বাসায় দেখা করতে গেলে নাজমুল ও মাহতাব তাঁকে মারধর করে হাত–পা বেঁধে ফেলেন। এরপর নগ্ন ছবি তুলে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। অনেক দেন দরবারের পর ২০ হাজার টাকায় রফা হয়। এর ফাঁকে কৌশলে পুলিশকে জানান ওই ব্যক্তির স্ত্রী। পরে পুলিশের পাতা ফাঁদে ধরা দেন মাহতাব। টাকা নিতে এসে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকিদের গ্রেপ্তার ও জিম্মিকে উদ্ধার করে পুলিশ।
তাঁদের আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ওসি।
অভিনব কৌশলে প্রতারণার অভিযোগে একটি চক্রের নারীসহ তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। পুলিশ বলছে, চক্রটির নারী সদস্য প্রথমে স্ত্রীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। এরপর তাঁর কাছ থেকে স্বামীর নম্বর নেন। এবার স্বামীর সঙ্গে প্রেমের অভিনয় করেন। একপর্যায়ে সুযোগ বুঝে নিজেদের আস্তানায় ডেকে ব্ল্যাকমেল করে অর্থ আদায় করেন।
এমন অভিযোগে আজ মঙ্গলবার মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মোসা. মায়া তানিয়া (২১), মো. নাজমুল হোসেন (২২), মো. তানভীর মাহতাব (২৫)।
সন্ধ্যায় এসব তথ্য জানান মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন।
ওসি জানান, প্রথমে তানিয়া বিভিন্ন পুরুষের সঙ্গে ফোনে ভাব জমিয়ে বাসায় ডেকে আনেন। বাসায় আগে থেকেই অবস্থান করেন চক্রের পুরুষ সদস্য নাজমুল ও মাহতাব। ওই ব্যক্তি বাসায় আসার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে মারধর করে হাত–পা বেঁধে ফেলা হয়। এরপর নগ্ন করে তানিয়ার সঙ্গে আপত্তিকর ছবি তোলে ও ভিডিও ধারণ করে। সেই ছবি–ভিডিও ফাঁসের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা হয়।
ওসি মহসীন আরও জানান, সম্প্রতি এক ব্যক্তির কাছ থেকে এভাবে টাকা আদায়ের চেষ্টা করার অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চক্রের সদস্য তানিয়া প্রথমে ওই ব্যক্তির স্ত্রীর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। স্ত্রী একবার তানিয়ার মোবাইল নম্বর থেকে ফোন করে স্বামীর সঙ্গে কথা বলেন। এভাবেই স্বামীর ফোন নম্বর পেয়ে যান তানিয়া। এরপর তাঁর সঙ্গে নিয়মিত কথা বলতে থাকেন।
আজ ওই ব্যক্তিকে মিরপুর দেখা করতে বলেন তানিয়া। বাসায় দেখা করতে গেলে নাজমুল ও মাহতাব তাঁকে মারধর করে হাত–পা বেঁধে ফেলেন। এরপর নগ্ন ছবি তুলে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। অনেক দেন দরবারের পর ২০ হাজার টাকায় রফা হয়। এর ফাঁকে কৌশলে পুলিশকে জানান ওই ব্যক্তির স্ত্রী। পরে পুলিশের পাতা ফাঁদে ধরা দেন মাহতাব। টাকা নিতে এসে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকিদের গ্রেপ্তার ও জিম্মিকে উদ্ধার করে পুলিশ।
তাঁদের আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ওসি।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৯ দিন আগে