হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে ব্যবসায়ী আবদুল হাই হত্যার ঘটনায় এক বৃদ্ধকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁকে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডাদেশ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. আজিজুল হক এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া বৃদ্ধ হচ্ছেন হবিগঞ্জ সদর উপজেলার সুলতানশী গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল ওয়াহিদ (৬০)। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. মুছা মিয়া।
মামলা থেকে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে চামড়া ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে সুলতানশী গ্রামের ব্যবসায়ী আবদুল হাই (৪০) একই গ্রামের আব্দুল ওয়াহিদ ও তাঁর ভাই আব্দুর রশিদকে দুই লাখ টাকা দেন। তাঁরা অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ব্যবসা করতেন। তাঁদের মধ্যে কথা ছিল আব্দুল ওয়াহিদ ও আব্দুর রশিদ লাভসহ মূল টাকা বিনিয়োগকারী আবদুল হাইকে একসঙ্গে ফেরত দেবেন। এদিকে বেশ কয়েক দিন অতিবাহিত হলেও দেখা যায় টাকা ফেরত না দেওয়ায় ১৯৯৭ সালের ১ জুন আবদুল হাই টাকা ফেরত চাইতে যান। এ সময় আসামিরা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। এই ঘটনায় নিহতের ভাই মো. আবদুল ছফি বাদী হয়ে পরদিন ২ জুন সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন। আদালত ২০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ এই রায় দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি সালেহ উদ্দিন আহমেদ।
পিপি মুছা মিয়া বলেন, ‘মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়েছিল। অপর আসামি আব্দুর রশিদ অনেক আগে মারা যাওয়ায় তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
নিহতের ছেলে রাসেল রায়ে সন্তুষ্টি জানিয়ে বলেন, ‘আমার বাবাকে যখন হত্যা করা হয় তখন আমি ছোট ছিলাম। বুঝতেও শেখেনি। আমরা চাই এখন যেন দ্রুত রায় কার্যকর হয়।’
হবিগঞ্জে ব্যবসায়ী আবদুল হাই হত্যার ঘটনায় এক বৃদ্ধকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁকে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ডাদেশ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. আজিজুল হক এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া বৃদ্ধ হচ্ছেন হবিগঞ্জ সদর উপজেলার সুলতানশী গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল ওয়াহিদ (৬০)। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. মুছা মিয়া।
মামলা থেকে জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে চামড়া ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে সুলতানশী গ্রামের ব্যবসায়ী আবদুল হাই (৪০) একই গ্রামের আব্দুল ওয়াহিদ ও তাঁর ভাই আব্দুর রশিদকে দুই লাখ টাকা দেন। তাঁরা অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ব্যবসা করতেন। তাঁদের মধ্যে কথা ছিল আব্দুল ওয়াহিদ ও আব্দুর রশিদ লাভসহ মূল টাকা বিনিয়োগকারী আবদুল হাইকে একসঙ্গে ফেরত দেবেন। এদিকে বেশ কয়েক দিন অতিবাহিত হলেও দেখা যায় টাকা ফেরত না দেওয়ায় ১৯৯৭ সালের ১ জুন আবদুল হাই টাকা ফেরত চাইতে যান। এ সময় আসামিরা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। এই ঘটনায় নিহতের ভাই মো. আবদুল ছফি বাদী হয়ে পরদিন ২ জুন সদর মডেল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন। আদালত ২০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া শেষে আজ এই রায় দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি সালেহ উদ্দিন আহমেদ।
পিপি মুছা মিয়া বলেন, ‘মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়েছিল। অপর আসামি আব্দুর রশিদ অনেক আগে মারা যাওয়ায় তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’
নিহতের ছেলে রাসেল রায়ে সন্তুষ্টি জানিয়ে বলেন, ‘আমার বাবাকে যখন হত্যা করা হয় তখন আমি ছোট ছিলাম। বুঝতেও শেখেনি। আমরা চাই এখন যেন দ্রুত রায় কার্যকর হয়।’
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) স্থাপিত ‘অঞ্জলি লহ মোর’ ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে উদ্বোধন হওয়া এই ভাস্কর্য কবির একটি গানের নামানুসারে তৈরি হয় এবং এটি স্থাপন করা হয় বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ এবং পুরোনো কলা অনুষদ ভবনের মাঝখানের পুকুরপাড়ে।
২ মিনিট আগেআজ বুধবার সকাল থেকে নগরের আগ্রাবাদ, কাতালগঞ্জ, জিইসি মোড়, মুরাদপুর, শুলকবহর, কাপাসগোলা, চকবাজার, হালিশহর, আতুরারডিপো, রাহাত্তারপুল, বাকলিয়াসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক ও আবাসিক এলাকায় এই জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
১১ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে পৃথক ঘটনায় তিন নারীসহ মোট চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন রামপুরার সুমী আক্তার (৩৫), কদমতলীর রুহেনা আক্তার (২১), সবুজবাগের তানিয়া (২২) ও মহাখালীর মুন্না (১৯)।
২৩ মিনিট আগেযশোর জেনারেল হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন করোনা আক্রান্ত এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় ওই ব্যক্তির করোনা শনাক্ত হয়।
৩১ মিনিট আগে