শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির গোডাউনে ডাকাতির ঘটনায় তিন ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। খুলনা মেট্রোপলিটন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১৮ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬৫ টাকা, একটি পিকআপ, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, একটি ১৫০ সিসির পালসার মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৫০টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মেহেরাজ (৫০), মোরশেদ (৩০) ও মিলন মোল্লা (৩০)। তাঁদের সবার বাড়ি খুলনা জেলায়।
আজ বৃহস্পতিবার শরীয়তপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
মো. নজরুল ইসলাম বলেন, গত ২৫ জানুয়ারি রাত আনুমানিক ১টা থেকে ভোর সাড়ে ৪টার মধ্যে শরীয়তপুর শহরের উত্তর পালং মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির গোডাউনে দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়।
এ সময় গোডাউনের পশ্চিম পাশের জানালার গ্রিল কেটে ছয়-সাতজনের ডাকাত দল ভেতরে প্রবেশ করে এবং বিক্রয়কেন্দ্রের সহকারী গোডাউন কিপার লাকু খান, সহকারী কম্পিউটার অপারেটর শাকিল ও পিয়ন মোহাম্মাদ আলীকে মারধর করে অস্ত্রের মুখে হাত-পা বেঁধে ফেলে।
এরপর গোডাউনে রক্ষিত ক্যাশ ভল্ট কেটে ১ কোটি ৩৪ লাখ ২৫ হাজার ৫০৭ টাকাসহ অফিসে থাকা ১৬টি সিসি ক্যামেরা, ডিভিআর ও এনভিআর খুলে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
এ ঘটনায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর পক্ষে মো. শফিউল আলম শিহাব বাদী হয়ে গত ২৬ জানুয়ারি পালং মডেল থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আদিবুল ইসলাম ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আহসান হাবিবের নেতৃত্বে পালং থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার সমন্বয়ে গঠিত যৌথ টিম ঘটনাটি তদন্ত শুরু করে।
বিশেষ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ঘটনাস্থলের ফুটেজ সংগ্রহ, গ্লোবাল লোকেশন ট্র্যাকিং এবং পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহের ডাকাতি মামলাসহ গ্রেপ্তার ডাকাতদের বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও অনুসন্ধান শুরু করা হয়। ঘটনাস্থলের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে কয়েকজন ডাকাতকে শনাক্ত করা হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহযোগিতায় খুলনা মেট্রোপলিটন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ডাকাতেরা ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে অন্য ডাকাতদের নাম-ঠিকানা জানান। তাঁদের কাছ থেকে লুণ্ঠনকৃত ১৮ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬৫ টাকা, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি এক টনের পিকআপ, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, একটি ১৫০ সিসির পালসার মোটরসাইকেল এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৫০টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
নথিপত্র পর্যালোচনায় মেহেরাজ ও মিলন মোল্লার বিরুদ্ধে একটি করে এবং মোরশেদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে।
পুলিশ সুপার বলেন, ডাকাতির সঙ্গে জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে পরবর্তীকালে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করা হবে।
এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আদিবুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আহসান হাবিব, পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক আবু বকর মাতুব্বর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শরীয়তপুরে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির গোডাউনে ডাকাতির ঘটনায় তিন ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। খুলনা মেট্রোপলিটন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১৮ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬৫ টাকা, একটি পিকআপ, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, একটি ১৫০ সিসির পালসার মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৫০টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মেহেরাজ (৫০), মোরশেদ (৩০) ও মিলন মোল্লা (৩০)। তাঁদের সবার বাড়ি খুলনা জেলায়।
আজ বৃহস্পতিবার শরীয়তপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
মো. নজরুল ইসলাম বলেন, গত ২৫ জানুয়ারি রাত আনুমানিক ১টা থেকে ভোর সাড়ে ৪টার মধ্যে শরীয়তপুর শহরের উত্তর পালং মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির গোডাউনে দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়।
এ সময় গোডাউনের পশ্চিম পাশের জানালার গ্রিল কেটে ছয়-সাতজনের ডাকাত দল ভেতরে প্রবেশ করে এবং বিক্রয়কেন্দ্রের সহকারী গোডাউন কিপার লাকু খান, সহকারী কম্পিউটার অপারেটর শাকিল ও পিয়ন মোহাম্মাদ আলীকে মারধর করে অস্ত্রের মুখে হাত-পা বেঁধে ফেলে।
এরপর গোডাউনে রক্ষিত ক্যাশ ভল্ট কেটে ১ কোটি ৩৪ লাখ ২৫ হাজার ৫০৭ টাকাসহ অফিসে থাকা ১৬টি সিসি ক্যামেরা, ডিভিআর ও এনভিআর খুলে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
এ ঘটনায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর পক্ষে মো. শফিউল আলম শিহাব বাদী হয়ে গত ২৬ জানুয়ারি পালং মডেল থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আদিবুল ইসলাম ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আহসান হাবিবের নেতৃত্বে পালং থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার সমন্বয়ে গঠিত যৌথ টিম ঘটনাটি তদন্ত শুরু করে।
বিশেষ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ঘটনাস্থলের ফুটেজ সংগ্রহ, গ্লোবাল লোকেশন ট্র্যাকিং এবং পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহের ডাকাতি মামলাসহ গ্রেপ্তার ডাকাতদের বিষয়ে নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও অনুসন্ধান শুরু করা হয়। ঘটনাস্থলের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে কয়েকজন ডাকাতকে শনাক্ত করা হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহযোগিতায় খুলনা মেট্রোপলিটন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাত দলের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ডাকাতেরা ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে অন্য ডাকাতদের নাম-ঠিকানা জানান। তাঁদের কাছ থেকে লুণ্ঠনকৃত ১৮ লাখ ৫৮ হাজার ৯৬৫ টাকা, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি এক টনের পিকআপ, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, একটি ১৫০ সিসির পালসার মোটরসাইকেল এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৫০টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
নথিপত্র পর্যালোচনায় মেহেরাজ ও মিলন মোল্লার বিরুদ্ধে একটি করে এবং মোরশেদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে।
পুলিশ সুপার বলেন, ডাকাতির সঙ্গে জড়িত অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন রয়েছে। প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে পরবর্তীকালে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করা হবে।
এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আদিবুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আহসান হাবিব, পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক আবু বকর মাতুব্বর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে গত দুই দিনে বেওয়ারিশ কুকুর ও খাবারের সন্ধানে এলাকায় দাপিয়ে বেড়ানো বানরের কামড়ে ১৬ জন আহত হয়েছে। গত শনিবার ও গতকাল রোববার (১৮ ও ১৯ অক্টোবর) উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা সবাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ এই
১৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদে মো. মাহবুব হোসেন নামে এক জামায়াত নেতার কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও রাজনীতি ছাড়তে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারী মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নেছারাবাদ উপজেলার সমুদয়কাঠি ইউনিয়নের সেক্রেটারি। চাঁদা না দিলে তাঁকে হত্যা করে লাশ খালে ফেলে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়
২৪ মিনিট আগেবিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
২ ঘণ্টা আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
২ ঘণ্টা আগে