লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটে আদিতমারীতে তুচ্ছ ঘটনার জেরে কাচের গ্লাস দিয়ে এক রাজমিস্ত্রির চোখ তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে হোটেল শ্রমিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ রোববার দুপুরে আহত রাজমিস্ত্রির ভাই বাদী হয়ে আদিতমারী থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
আহত রাজমিস্ত্রির নাম সামছুল ইসলাম (৩২)। তিনি আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে। অভিযুক্ত হোটেল শ্রমিক নাজমুল ইসলাম একই উপজেলার ভাদাই ইউনিয়নের সজিব বাজার এলাকার কাশেম আলীর ছেলে।
অভিযোগে জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাতে কাজ শেষ করে সজিব বাজার এলাকার মাইদুল ইসলামের হোটেলে কয়েকজন সহকর্মীসহ চা খেতে যান সামছুল ইসলাম। এ সময় তিনি হোটেল শ্রমিক নাজমুলকে তিনটি চা দিতে বলেন। পরে নাজমুল একটি চা নিয়ে আসলে বাকি চা কখন দেবে এমন প্রশ্ন করলে ক্ষিপ্ত হন নাজমুল। এ সময় হাতে থাকা কাচের গ্লাস বেসিনে ভেঙে সামছুলের চোখে কয়েক বার আঘাত করেন। দোকানের অন্যান্যরা এগিয়ে এলে নাজমুল পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় সামছুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী রোমান মিয়া বলেন, ‘বাকি ২টা চা কখন দেবেন—এমন প্রশ্ন করতেই ক্ষেপে গিয়ে গ্লাস ভেঙে অতর্কিতভাবে চোখে আঘাত করে হোটেল শ্রমিক পালিয়ে যায়। হোটেলের লোকজন সবাই হতভম্ব হয়ে যায়। শুনেছি হোটেল শ্রমিক নাজমুল নেশাগ্রস্ত ছেলে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা সানাউল হাসান বলেন, ভাগ্যক্রমে চোখটা বেঁচে গেছে। তবে বাম চোখের চার দিকেই কাচের টুকরো ঢুকেছিল যা অপসারণ করা হয়েছে। আশঙ্কামুক্ত হলেও সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগবে।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
লালমনিরহাটে আদিতমারীতে তুচ্ছ ঘটনার জেরে কাচের গ্লাস দিয়ে এক রাজমিস্ত্রির চোখ তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে হোটেল শ্রমিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ রোববার দুপুরে আহত রাজমিস্ত্রির ভাই বাদী হয়ে আদিতমারী থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
আহত রাজমিস্ত্রির নাম সামছুল ইসলাম (৩২)। তিনি আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে। অভিযুক্ত হোটেল শ্রমিক নাজমুল ইসলাম একই উপজেলার ভাদাই ইউনিয়নের সজিব বাজার এলাকার কাশেম আলীর ছেলে।
অভিযোগে জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাতে কাজ শেষ করে সজিব বাজার এলাকার মাইদুল ইসলামের হোটেলে কয়েকজন সহকর্মীসহ চা খেতে যান সামছুল ইসলাম। এ সময় তিনি হোটেল শ্রমিক নাজমুলকে তিনটি চা দিতে বলেন। পরে নাজমুল একটি চা নিয়ে আসলে বাকি চা কখন দেবে এমন প্রশ্ন করলে ক্ষিপ্ত হন নাজমুল। এ সময় হাতে থাকা কাচের গ্লাস বেসিনে ভেঙে সামছুলের চোখে কয়েক বার আঘাত করেন। দোকানের অন্যান্যরা এগিয়ে এলে নাজমুল পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় সামছুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
প্রত্যক্ষদর্শী রোমান মিয়া বলেন, ‘বাকি ২টা চা কখন দেবেন—এমন প্রশ্ন করতেই ক্ষেপে গিয়ে গ্লাস ভেঙে অতর্কিতভাবে চোখে আঘাত করে হোটেল শ্রমিক পালিয়ে যায়। হোটেলের লোকজন সবাই হতভম্ব হয়ে যায়। শুনেছি হোটেল শ্রমিক নাজমুল নেশাগ্রস্ত ছেলে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা সানাউল হাসান বলেন, ভাগ্যক্রমে চোখটা বেঁচে গেছে। তবে বাম চোখের চার দিকেই কাচের টুকরো ঢুকেছিল যা অপসারণ করা হয়েছে। আশঙ্কামুক্ত হলেও সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগবে।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, ‘অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে