গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
প্রতীক বরাদ্দের পর জোরেশোরে প্রচারণায় মাঠে নেমে পড়েছেন রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও রংপুর সিটি করপোরেশনের আংশিক) আসনের প্রার্থীরা। গতকাল সোমবার সকালে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন তারা। ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি।
আসনটিতে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন নয় প্রার্থী। এর মধ্যে আলোচনায় আছেন তিন প্রার্থী। তাঁরা হলেন-জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত নেতা ও পার্টির সাবেক মহাসচিব এবং ওই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গা (স্বতন্ত্র প্রার্থী)। তিনি ২০১৪ ও ২০১৮ সালে মহাজোটের প্রার্থী হয়ে নির্বাচিত হন। জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী সাবেক এমপি হুসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলু।
এদিকে রোববার আসনটি থেকে নৌকার প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহারের পর আসনটির আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন। দলীয় কোনো নির্দেশনা না থাকায় নিজেদের মতো করে বিভিন্ন প্রার্থীকে সমর্থন করছেন।
সরেজমিন আসনটির ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বারবার এই আসনটিতে বহিরাগত প্রার্থী হওয়ায় এই আসনটির মানুষজন এবারে জনপ্রিয় যোগ্য ও স্থানীয় প্রার্থীকে বেছে নেবেন।
মসিউর রহমান রাঙ্গার ব্যক্তিগত সহকারী মমিনুর ইসলাম বলেন, রাঙ্গা এই আসনে তিন বার ভোটে নির্বাচিত এমপি ছিলেন, ‘একবার প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন। তিনি এই আসনের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তার আমলেই প্রতিটি গ্রামের রাস্তা পাকা করেছেন। তাই আমরা আশাবাদী এখানকার মানুষ এবারেও তাদের মূল্যবান ভোট ট্রাক মার্কায় দিয়ে মসিউর রহমান রাঙ্গাকে নির্বাচিত করবেন। এখানে মার্কা কোনো বিষয় না বিষয় হচ্ছে মশিউর রহমান রাঙ্গা।’
জাতীয় পার্টির গঙ্গাচড়া উপজেলার সদস্যসচিব গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গঙ্গাচড়ার মানুষ লাঙ্গল ছাড়া কিছুই বুঝে না। তারা এই আসনটিতে বারবারেই লাঙ্গলকে জয়ী করে এসেছেন। তাই আমরা মনে করি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে লাঙ্গলের বিকল্প নেই। এখানে প্রার্থী কথা নয় বড় কথা হচ্ছে লাঙ্গল। তাই আমরা আশাবাদী ৭ তারিখে এই আসনে ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে লাঙ্গল মার্কায় ভোট দেবেন লাঙ্গলকে জয়যুক্ত করবেন।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলু আজকের পত্রিকাকে জানান, রংপুর-১ আসনের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি একজন স্থানীয় সংসদ সদস্য। তারা এবার সেই সুযোগটি পেয়েছে। ৭ তারিখে ভোটের মাধ্যমে তারা বুঝিয়ে দেবে। আপনারা ওই দিনে বুঝতে পারবেন সাধারণ মানুষের মনের কথা।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই আসনটিতে ১২ প্রার্থীর মধ্যে তিনজন মনোনয়ন প্রত্যাহার করায় এখন ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নয়জন। তাঁরা হলেন—জাতীয় পার্টির হুসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ, তৃণমূল বিএনপির বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির বখতিয়ার হোসেন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের শ্যামলী রায়। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে রয়েছেন মসিউর রহমান রাঙ্গা, আসাদুজ্জামান বাবলু, শাহিনুর আলম, মোশাররফ হোসেন।
এই আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৩২ হাজার ৪৬। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৬৭ হাজার ২৪৮, নারী ভোটার ১ লাখ ৬৪ হাজার ৭৯৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
প্রতীক বরাদ্দের পর জোরেশোরে প্রচারণায় মাঠে নেমে পড়েছেন রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও রংপুর সিটি করপোরেশনের আংশিক) আসনের প্রার্থীরা। গতকাল সোমবার সকালে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন তারা। ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি।
আসনটিতে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন নয় প্রার্থী। এর মধ্যে আলোচনায় আছেন তিন প্রার্থী। তাঁরা হলেন-জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত নেতা ও পার্টির সাবেক মহাসচিব এবং ওই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গা (স্বতন্ত্র প্রার্থী)। তিনি ২০১৪ ও ২০১৮ সালে মহাজোটের প্রার্থী হয়ে নির্বাচিত হন। জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী সাবেক এমপি হুসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলু।
এদিকে রোববার আসনটি থেকে নৌকার প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহারের পর আসনটির আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন। দলীয় কোনো নির্দেশনা না থাকায় নিজেদের মতো করে বিভিন্ন প্রার্থীকে সমর্থন করছেন।
সরেজমিন আসনটির ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বারবার এই আসনটিতে বহিরাগত প্রার্থী হওয়ায় এই আসনটির মানুষজন এবারে জনপ্রিয় যোগ্য ও স্থানীয় প্রার্থীকে বেছে নেবেন।
মসিউর রহমান রাঙ্গার ব্যক্তিগত সহকারী মমিনুর ইসলাম বলেন, রাঙ্গা এই আসনে তিন বার ভোটে নির্বাচিত এমপি ছিলেন, ‘একবার প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন। তিনি এই আসনের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তার আমলেই প্রতিটি গ্রামের রাস্তা পাকা করেছেন। তাই আমরা আশাবাদী এখানকার মানুষ এবারেও তাদের মূল্যবান ভোট ট্রাক মার্কায় দিয়ে মসিউর রহমান রাঙ্গাকে নির্বাচিত করবেন। এখানে মার্কা কোনো বিষয় না বিষয় হচ্ছে মশিউর রহমান রাঙ্গা।’
জাতীয় পার্টির গঙ্গাচড়া উপজেলার সদস্যসচিব গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গঙ্গাচড়ার মানুষ লাঙ্গল ছাড়া কিছুই বুঝে না। তারা এই আসনটিতে বারবারেই লাঙ্গলকে জয়ী করে এসেছেন। তাই আমরা মনে করি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে লাঙ্গলের বিকল্প নেই। এখানে প্রার্থী কথা নয় বড় কথা হচ্ছে লাঙ্গল। তাই আমরা আশাবাদী ৭ তারিখে এই আসনে ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে যাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে লাঙ্গল মার্কায় ভোট দেবেন লাঙ্গলকে জয়যুক্ত করবেন।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলু আজকের পত্রিকাকে জানান, রংপুর-১ আসনের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি একজন স্থানীয় সংসদ সদস্য। তারা এবার সেই সুযোগটি পেয়েছে। ৭ তারিখে ভোটের মাধ্যমে তারা বুঝিয়ে দেবে। আপনারা ওই দিনে বুঝতে পারবেন সাধারণ মানুষের মনের কথা।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই আসনটিতে ১২ প্রার্থীর মধ্যে তিনজন মনোনয়ন প্রত্যাহার করায় এখন ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নয়জন। তাঁরা হলেন—জাতীয় পার্টির হুসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ, তৃণমূল বিএনপির বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির বখতিয়ার হোসেন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের শ্যামলী রায়। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে রয়েছেন মসিউর রহমান রাঙ্গা, আসাদুজ্জামান বাবলু, শাহিনুর আলম, মোশাররফ হোসেন।
এই আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৩২ হাজার ৪৬। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৬৭ হাজার ২৪৮, নারী ভোটার ১ লাখ ৬৪ হাজার ৭৯৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
বিদ্যালয়সংলগ্ন একটি পুকুরের পানি টানা বৃষ্টিতে উপচে মাঠে ঢুকে হাঁটুপানি জমেছে। মাঠটি সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজের হলেও ব্যবহার করে থাকে লতিফা ইসমাইল উচ্চ বিদ্যালয়। সরেজমিনে দেখা যায়, মাঠে পুকুরের মাছ ভেসে বেড়াচ্ছে, চারা ও ছোট গাছ ডুবে আছে। এ অবস্থায় দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না করলে বিদ্যালয়ের...
১০ মিনিট আগেনিহত সিয়ামের বাড়ি মাদারীপুর জেলার হাটুপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম মো. আলী আকবর। সিয়াম ঢাকার বংশাল এলাকায় একটি গ্যারেজে মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে মাওয়া ঘুরতে গিয়ে শুক্রবার সকালে ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।
২৫ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠানের মালিক মো. জামিনুর রহমান বলেন, ডিও অনুযায়ী গত ৩ আগস্ট সরকার টাঙ্গাইল জেলা আনসার ও গ্রাম পুলিশকে চালগুলো বরাদ্দ দেয়। বরাদ্দের নিয়ম অনুযায়ী টাঙ্গাইলের মেসার্স নিলয় ট্রেডার্স তা ক্রয় করে আমার কাছে বিক্রি করে। তিনি দাবি করেন, রসিদের ভিত্তিতে চালগুলো ক্রয় করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেহাটের নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মূলত চাষাবাদের মৌসুম শেষে কিংবা জমি প্রস্তুতির সময় এখানে ভিড় বাড়ে। ঈশ্বরগঞ্জ ও নান্দাইল ছাড়াও পাশের ত্রিশাল, গফরগাঁও, হোসেনপুর, তাড়াইল ও গৌরীপুরের কৃষকেরাও কম দামে কৃষিযন্ত্র কিনতে আসেন।
১ ঘণ্টা আগে