আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তরের আগেই জয়পুরহাটের আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি নবনির্মিত ভবনে পাঠদান শুরু করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, শিক্ষা দপ্তরের নির্দেশেই নবনির্মিত ভবনে গত বছর পাঠদান শুরু করে। তবে ভবনটি নতুন হলেও ভবনের নিচতলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে আক্কেলপুর পৌর শহরের বেলার মাঠে আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্মাণকাজ শুরু হয়। সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ভবনটি নির্মাণ করা হলেও এখনো তা হস্তান্তর করা হয়নি। এরই মধ্যে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করে পাঠদান শুরু করা হয়। চলতি বছরেও ওই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাডেমিক ভবন পাঁচতলা আর প্রশাসনিক ভবন চারতলার। একাডেমিক ভবন থেকে প্রশাসনিক ভবনের সংযোগস্থলের বেশ কিছু বিমে ফাটল ধরেছে।
আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে দেখা গেছে, প্রশাসনিক ভবনের নিচতলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত একই স্থানের বিমে ফাটল ধরেছে। এর মধ্যে তৃতীয় তলায় ফাটলের পরিমাণ কিছুটা বেশি।
তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, ভবনের এসব ফাটলে কোনো ঝুঁকি নেই।
আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ গৌতম কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে ভবনটি হস্তান্তর করার আগেই কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আমরা পাঠদান শুরু করেছি। ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটি চালু করে ওই বছরেই শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। চলতি বছরেও নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে বন্ধ থাকার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবার খুলেছে।’
কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, ‘প্রশাসনিক ভবনের প্রথম তলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত একই স্থানের বিমে ফাটল ধরেছে। দিন যতই যাচ্ছে, ফাটলের আকার বাড়ছে। এ কারণে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। এরপর গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ভবনটি দেখে গেছেন। তিনি আমাদের জানিয়েছেন, এমন ফাটলে ভয়ের কোনো কারণ নেই।’
জয়পুরহাট শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ বলেন, ‘আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবনির্মিত ভবনটি এখনো হস্তান্তর করা হয়নি। তবে কী কারণে হস্তান্তর হয়নি, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে প্রতিষ্ঠানটি চালু হয়েছে এবং পাঠদান চলমান রয়েছে। প্রশাসনিক ভবনের নিচতলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত একই স্থানের সংযোগস্থলের বিমে ফাটল ধরেছে। এতে ভবনের কোনো ক্ষতি হবে না। আমরা বিষয়টি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে জানাব। তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তরের আগেই জয়পুরহাটের আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি নবনির্মিত ভবনে পাঠদান শুরু করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, শিক্ষা দপ্তরের নির্দেশেই নবনির্মিত ভবনে গত বছর পাঠদান শুরু করে। তবে ভবনটি নতুন হলেও ভবনের নিচতলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে আক্কেলপুর পৌর শহরের বেলার মাঠে আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্মাণকাজ শুরু হয়। সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ভবনটি নির্মাণ করা হলেও এখনো তা হস্তান্তর করা হয়নি। এরই মধ্যে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করে পাঠদান শুরু করা হয়। চলতি বছরেও ওই প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাডেমিক ভবন পাঁচতলা আর প্রশাসনিক ভবন চারতলার। একাডেমিক ভবন থেকে প্রশাসনিক ভবনের সংযোগস্থলের বেশ কিছু বিমে ফাটল ধরেছে।
আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে দেখা গেছে, প্রশাসনিক ভবনের নিচতলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত একই স্থানের বিমে ফাটল ধরেছে। এর মধ্যে তৃতীয় তলায় ফাটলের পরিমাণ কিছুটা বেশি।
তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, ভবনের এসব ফাটলে কোনো ঝুঁকি নেই।
আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ গৌতম কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে ভবনটি হস্তান্তর করার আগেই কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আমরা পাঠদান শুরু করেছি। ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটি চালু করে ওই বছরেই শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। চলতি বছরেও নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার কারণে বন্ধ থাকার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবার খুলেছে।’
কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, ‘প্রশাসনিক ভবনের প্রথম তলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত একই স্থানের বিমে ফাটল ধরেছে। দিন যতই যাচ্ছে, ফাটলের আকার বাড়ছে। এ কারণে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। এরপর গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ভবনটি দেখে গেছেন। তিনি আমাদের জানিয়েছেন, এমন ফাটলে ভয়ের কোনো কারণ নেই।’
জয়পুরহাট শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সাঈদ বলেন, ‘আক্কেলপুর টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবনির্মিত ভবনটি এখনো হস্তান্তর করা হয়নি। তবে কী কারণে হস্তান্তর হয়নি, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে প্রতিষ্ঠানটি চালু হয়েছে এবং পাঠদান চলমান রয়েছে। প্রশাসনিক ভবনের নিচতলা থেকে চতুর্থ তলা পর্যন্ত একই স্থানের সংযোগস্থলের বিমে ফাটল ধরেছে। এতে ভবনের কোনো ক্ষতি হবে না। আমরা বিষয়টি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে জানাব। তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং জহুরুল হক বিমান ঘাঁটিতে জ্বালানি তেল সরবরাহের জন্য পাইপলাইনে জেট ফুয়েল সরবরাহের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আগামী আগস্ট মাসে এই পাইপলাইনের কমিশনিং হওয়ার কথা রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও পদ্মা অয়েল কোম্পানির সহকারী...
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় মরিচ্চাপ নদীর ওপর নির্মিত সাতটি সেতু ধসে পড়েছে। এতে সদর ও আশাশুনি উপজেলার অন্তত ২৫টি গ্রামের মানুষের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তাদের অভিযোগ, সেতুর নিচ দিয়ে অপরিকল্পিতভাবে নদী খনন এবং নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে সেতু নির্মাণ করায় এমন বিপর্যয় ঘটেছে।
৩ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা চলছে পরিত্যক্তঘোষিত এক ভবনে। সেখানে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হলেও সেটিতে এখনো রোগী ভর্তি ও চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে।
৩ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুর এবং কুমিল্লার বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মোট ১৮৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। পাশাপাশি অনেক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য। অবসর, মৃত্যু ও মামলার কারণে এই পদগুলো শূন্য হয়েছে বলে শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে। এতে জোড়াতালি দিয়ে কোনোরকমে...
৩ ঘণ্টা আগে