নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে বিনা মূল্যের চক্ষু শিবির ক্যাম্প পণ্ড করে দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধনহীন একটি চক্ষু হাসপাতালের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ সোমবার উপজেলার পুকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী এই আয়োজন করা হয়েছিল।
কলমাকান্দা চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক ও চক্ষু শিবিরের আয়োজক ফারহানা ইয়াসমিন ববি বলেন, বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসার জন্য দুই দিন ধরে এলাকায় মাইকিং করা হয়। এ ক্যাম্প স্থাপনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়। থানা-পুলিশকেও বিষয়টি জানানো হয়। কিন্তু ‘এনএসবি আই ভিশন’ নামের চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের মালিক আবু নইম মো. সেলিম, অপর মালিক অনিরুদ্ধ বসু কয়েকজনকে নিয়ে এই আয়োজন পণ্ড করে দেন।
ফারহানা ইয়াসমিন ববি বলেন, ‘চিকিৎসা ক্যাম্পে এসে তাঁরা আমাদের গালাগাল করেন। অনুমতি নেওয়ার কাগজপত্র দেখতে চান। চিকিৎসকদের সনদপত্র দেখতে চান। প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়েছে জানানো হলেও তাঁরা বলেন, এখানে কিছু করতে হলে নাকি তাঁদের অনুমতি লাগবে। পরে আমাদের সেখান থেকে তুলে দেওয়া হয়।’
ববি আরও বলেন, ‘ফোনে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানালেও কোনো প্রতিকার পাইনি। পরে থানায় গিয়ে অভিযোগ দিলে পুলিশ আমাদের সঙ্গে ক্যাম্পে আসে। কিন্তু ততক্ষণে সব রোগী তারা তাড়িয়ে দেয়।’
ক্যাম্পে গিয়ে চিকিৎসকের সনদ ও অনুমতির কাগজপত্র দেখতে চাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন ‘এনএসবি আই ভিশন’ চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের মালিক আবু নইম মো. সেলিম।
অভিযুক্ত অপর মালিক অনিরুদ্ধ বসু বলেন, ‘এই এলাকায় কেউ চক্ষু চিকিৎসা করালে তাঁদের অনুমতির কাগজ বা সনদসহ অন্যান্য বিষয় দেখার এখতিয়ার আমাদের আছে।’ কোন দপ্তর থেকে আপনাদের এই এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের এমন প্রশ্ন করার অনুমতি আপনাদের নেই।’ তবে তাঁর নিজের প্রতিষ্ঠানের কোনো লাইসেন্স বা অনুমোদন নেই বলে স্বীকার করেন তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘কারও অনুমোদন বা সনদ দেখবে প্রশাসন। এনএসবি আই ভিশন চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের কারও এসব দেখার এখতিয়ার নেই। বিষয়টি জেনেছি। এ বিষয়ে তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে বিনা মূল্যের চক্ষু শিবির ক্যাম্প পণ্ড করে দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধনহীন একটি চক্ষু হাসপাতালের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ সোমবার উপজেলার পুকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী এই আয়োজন করা হয়েছিল।
কলমাকান্দা চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসক ও চক্ষু শিবিরের আয়োজক ফারহানা ইয়াসমিন ববি বলেন, বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসার জন্য দুই দিন ধরে এলাকায় মাইকিং করা হয়। এ ক্যাম্প স্থাপনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়। থানা-পুলিশকেও বিষয়টি জানানো হয়। কিন্তু ‘এনএসবি আই ভিশন’ নামের চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের মালিক আবু নইম মো. সেলিম, অপর মালিক অনিরুদ্ধ বসু কয়েকজনকে নিয়ে এই আয়োজন পণ্ড করে দেন।
ফারহানা ইয়াসমিন ববি বলেন, ‘চিকিৎসা ক্যাম্পে এসে তাঁরা আমাদের গালাগাল করেন। অনুমতি নেওয়ার কাগজপত্র দেখতে চান। চিকিৎসকদের সনদপত্র দেখতে চান। প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়েছে জানানো হলেও তাঁরা বলেন, এখানে কিছু করতে হলে নাকি তাঁদের অনুমতি লাগবে। পরে আমাদের সেখান থেকে তুলে দেওয়া হয়।’
ববি আরও বলেন, ‘ফোনে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানালেও কোনো প্রতিকার পাইনি। পরে থানায় গিয়ে অভিযোগ দিলে পুলিশ আমাদের সঙ্গে ক্যাম্পে আসে। কিন্তু ততক্ষণে সব রোগী তারা তাড়িয়ে দেয়।’
ক্যাম্পে গিয়ে চিকিৎসকের সনদ ও অনুমতির কাগজপত্র দেখতে চাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন ‘এনএসবি আই ভিশন’ চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের মালিক আবু নইম মো. সেলিম।
অভিযুক্ত অপর মালিক অনিরুদ্ধ বসু বলেন, ‘এই এলাকায় কেউ চক্ষু চিকিৎসা করালে তাঁদের অনুমতির কাগজ বা সনদসহ অন্যান্য বিষয় দেখার এখতিয়ার আমাদের আছে।’ কোন দপ্তর থেকে আপনাদের এই এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের এমন প্রশ্ন করার অনুমতি আপনাদের নেই।’ তবে তাঁর নিজের প্রতিষ্ঠানের কোনো লাইসেন্স বা অনুমোদন নেই বলে স্বীকার করেন তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘কারও অনুমোদন বা সনদ দেখবে প্রশাসন। এনএসবি আই ভিশন চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্রের কারও এসব দেখার এখতিয়ার নেই। বিষয়টি জেনেছি। এ বিষয়ে তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আট বাংলাদেশির মরদেহ চট্টগ্রামে পৌঁছেছে। শনিবার রাত ৮টা ৪৫ মিনিটের দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট ওমানের মাস্কাট থেকে কফিনবন্দী মরদেহগুলো নিয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৮ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) আজও বয়ে বেড়াচ্ছে ৩২ বছরের পুরোনো ক্ষত। ১৯৯৩ সালের ১৮ অক্টোবর ট্রিপল মার্ডার হন মেধাবী শিক্ষার্থী ডা. মিজানুর রহমানসহ তিনজন। তিন দশক পার হলেও সেই হত্যাকাণ্ডের বিচার আজও হয়নি।
২১ মিনিট আগেঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে (আমদানি করা পণ্যের মজুত স্থান) ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে রাত ৯টা পর্যন্ত কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের মহেশখালীতে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী যৌথ অভিযানে বিপুল অস্ত্র, গোলা-বারুদ ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযানে জিয়া বাহিনীর ৯ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কালারমারছড়ার সামিরা ঘোনা, মোহাম্মদ শাহ ঘোনা, নয়াপাড়া ও টেকপাড়া এলাকায় এ অভিযান চালানো
১ ঘণ্টা আগে