কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখে মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে বিয়ের কাবিননামায় সই করানোর ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে ওই তরুণীর মা অভিযুক্ত তিতাসকে প্রধান আসামি করে ১০ জনের নামে মামলা করেন। এ ছাড়া মামলায় আরও ৮-১০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
এরই মধ্যে পুলিশ মামলার ৮ নম্বর আসামি মো. ফারুককে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার।
ওসি বলেন, ‘বাড়িতে প্রবেশ করে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে তরুণীকে কাবিননামায় সই করার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। তরুণীর মা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। উক্ত মামলায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
গ্রেপ্তার হওয়া আসামি ফারুক উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের পান্টি গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। প্রধান আসামি গোলাম দস্তগীর তিতাস (৪৫) পান্টি এলাকার ইব্রাহিম বিশ্বাসের নাতি।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় ব্যবসায়ী রোমান ও লাহোরী গত মঙ্গলবার রাতে তিতাসসহ বেশ কয়েকজনকে নিয়ে পাকা ও দেয়ালে ঘেরা ওই তরুণীর বাড়িতে প্রবেশ করে। এ সময় তাঁদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র, দা, ডাসা, দড়ি ছিল। এরপর তরুণীর মা ও বাড়িতে থাকা ভাড়াটিয়াদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং তরুণীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে কাবিননামায় সই করে নিয়ে চলে যায়।
এ ঘটনায় তরুণীর মা গত বুধবার বিকেলে কুমারখালী থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফারুক নামের একজনকে আটক করে পুলিশ। ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় বুধবার রাতেই থানায় মামলা রুজু হয়। উক্ত মামলায় আটক ফারুককে ৮ নম্বর আসামি করা হয়।
এ বিষয়ে মামলার বাদী ও তরুণীর মা বলেন, ‘তিতাস স্থানীয় সন্ত্রাসী বাহিনী ভাড়া করে আমার বাড়িতে জোরপূর্বক প্রবেশ করে। আমাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে বাড়ির সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং মেয়ের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে কাবিননামায় সই করে নিয়ে চলে যায়। থানায় মামলা করেছি। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
ভুক্তভোগী তরুণী বলেন, ‘প্রায় ২০১৬ সাল থেকে তিতাস আমাকে বিয়ের কথা বলে আসছে। মাঝে মাঝেই বিয়ের প্রস্তাব দেয়। মঙ্গলবার রাতে হঠাৎ সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এসে বিয়ের কথা বলে। আমি রাজি না হওয়ায় মাকে বেঁধে রেখে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। একপর্যায়ে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেয় এবং কাবিননামায় সই করিয়ে নেয়।’
তরুণী আরও বলেন, ‘আর কোনো মেয়ের জীবনে ও পরিবারে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সে জন্যই সুষ্ঠু বিচার প্রত্যাশা করি।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখে মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে বিয়ের কাবিননামায় সই করানোর ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে ওই তরুণীর মা অভিযুক্ত তিতাসকে প্রধান আসামি করে ১০ জনের নামে মামলা করেন। এ ছাড়া মামলায় আরও ৮-১০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
এরই মধ্যে পুলিশ মামলার ৮ নম্বর আসামি মো. ফারুককে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার।
ওসি বলেন, ‘বাড়িতে প্রবেশ করে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে তরুণীকে কাবিননামায় সই করার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। তরুণীর মা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। উক্ত মামলায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
গ্রেপ্তার হওয়া আসামি ফারুক উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের পান্টি গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। প্রধান আসামি গোলাম দস্তগীর তিতাস (৪৫) পান্টি এলাকার ইব্রাহিম বিশ্বাসের নাতি।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় ব্যবসায়ী রোমান ও লাহোরী গত মঙ্গলবার রাতে তিতাসসহ বেশ কয়েকজনকে নিয়ে পাকা ও দেয়ালে ঘেরা ওই তরুণীর বাড়িতে প্রবেশ করে। এ সময় তাঁদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র, দা, ডাসা, দড়ি ছিল। এরপর তরুণীর মা ও বাড়িতে থাকা ভাড়াটিয়াদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং তরুণীর মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে কাবিননামায় সই করে নিয়ে চলে যায়।
এ ঘটনায় তরুণীর মা গত বুধবার বিকেলে কুমারখালী থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফারুক নামের একজনকে আটক করে পুলিশ। ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় বুধবার রাতেই থানায় মামলা রুজু হয়। উক্ত মামলায় আটক ফারুককে ৮ নম্বর আসামি করা হয়।
এ বিষয়ে মামলার বাদী ও তরুণীর মা বলেন, ‘তিতাস স্থানীয় সন্ত্রাসী বাহিনী ভাড়া করে আমার বাড়িতে জোরপূর্বক প্রবেশ করে। আমাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে বাড়ির সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং মেয়ের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে কাবিননামায় সই করে নিয়ে চলে যায়। থানায় মামলা করেছি। আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
ভুক্তভোগী তরুণী বলেন, ‘প্রায় ২০১৬ সাল থেকে তিতাস আমাকে বিয়ের কথা বলে আসছে। মাঝে মাঝেই বিয়ের প্রস্তাব দেয়। মঙ্গলবার রাতে হঠাৎ সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এসে বিয়ের কথা বলে। আমি রাজি না হওয়ায় মাকে বেঁধে রেখে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। একপর্যায়ে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেয় এবং কাবিননামায় সই করিয়ে নেয়।’
তরুণী আরও বলেন, ‘আর কোনো মেয়ের জীবনে ও পরিবারে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সে জন্যই সুষ্ঠু বিচার প্রত্যাশা করি।’
পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মহিপুরে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় রিমি (১৬) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে লতাচাপলী ইউনিয়নের আলীপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ঢাকায় গুলিতে নিহত জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা রিপন মিয়ার (২৮) লাশ উত্তোলনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বাধা দিয়েছেন মামলার বাদী ও নিহতের বড় ভাই আক্তার হোসেন।
১৩ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের সঙ্গে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে এক ধান কাটা শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সিএনজি চালকসহ আহত হয়েছেন আরও চারজন।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার মাধবপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে তিন যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সোহেল মোল্লা।
১ ঘণ্টা আগে