এস. এম. রকি, খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
চাহিদা বাড়ায় ও ভালো দাম পাওয়ায় শস্যভান্ডার খ্যাত উত্তরের জেলা দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষার ব্যাপক চাষ হয়েছে। সরিষার হলুদ ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে ফসলের মাঠ। বাম্পার ফলনের হাতছানিতে কৃষকের চোখেমুখে ফুটে উঠেছে আনন্দের হাসি। সরিষার হলুদ হাসিতে স্বপ্ন দেখছে কৃষক।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে খানসামা উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ১ হাজার ৫৯০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষা চাষ হয়েছে। গত মৌসুমে চাষাবাদ হয়েছিল ১ হাজার ৪৬৫ হেক্টর জমি। অন্য ফসলের তুলনায় সরিষা চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকেরা দিনদিন সরিষা চাষে আগ্রহী হয়েছেন। অন্যদিকে বর্তমান বিশ্ব বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায় সরিষা তেলের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে ক্রেতাদের। যার প্রভাবে চাষাবাদও বেড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার গোবিন্দপুর মেলার মাঠ, হোসেনপুর, টংগুয়া, ভেড়ভেড়ির বিস্তীর্ণ এলাকায় সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে মাঠ। দেখে মনে হয়, হলুদ চাদরের বিছানা। প্রায় মাস খানিক পর কৃষকের ঘরে উঠবে সরিষা। সূবর্ণখুলী এলাকার কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর ৩ বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছি। সরিষার গাছ ভালো হয়েছে এবং ফুলও এসেছে ভালো। প্রতিবছর বিঘাপ্রতি ১৪-১৫ মণ করে পেলেও এ বছর অধিক সরিষা পাব।’
উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক করুণাকান্ত সেন বলেন, ‘বোরো ধান লাগানোর আগে জমিতে সরিষা লাগানো হয়। সরিষার দাম ভালো থাকায় এ বছর ২ বিঘা সরিষা আবাদ করেছি। ফলনও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা যদুনাথ রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোজ্যতেলের আমদানি নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি স্থানীয় চাহিদা মেটাতে সরিষা চাষে কৃষকদের প্রণোদনা দেওয়াসহ সব ধরনের পরামর্শ দিতে কৃষি বিভাগের নির্দেশে আমরা মাঠে আছি।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাবিবা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে সরিষা চাষে লাভ হওয়ায় দিন দিন সরিষা চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় ভালো ফলন হবে বলে আশা করছি। এই লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ কৃষকদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রদান করছি।’
চাহিদা বাড়ায় ও ভালো দাম পাওয়ায় শস্যভান্ডার খ্যাত উত্তরের জেলা দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষার ব্যাপক চাষ হয়েছে। সরিষার হলুদ ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে ফসলের মাঠ। বাম্পার ফলনের হাতছানিতে কৃষকের চোখেমুখে ফুটে উঠেছে আনন্দের হাসি। সরিষার হলুদ হাসিতে স্বপ্ন দেখছে কৃষক।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে খানসামা উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ১ হাজার ৫৯০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষা চাষ হয়েছে। গত মৌসুমে চাষাবাদ হয়েছিল ১ হাজার ৪৬৫ হেক্টর জমি। অন্য ফসলের তুলনায় সরিষা চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকেরা দিনদিন সরিষা চাষে আগ্রহী হয়েছেন। অন্যদিকে বর্তমান বিশ্ব বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায় সরিষা তেলের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে ক্রেতাদের। যার প্রভাবে চাষাবাদও বেড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার গোবিন্দপুর মেলার মাঠ, হোসেনপুর, টংগুয়া, ভেড়ভেড়ির বিস্তীর্ণ এলাকায় সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে মাঠ। দেখে মনে হয়, হলুদ চাদরের বিছানা। প্রায় মাস খানিক পর কৃষকের ঘরে উঠবে সরিষা। সূবর্ণখুলী এলাকার কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর ৩ বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছি। সরিষার গাছ ভালো হয়েছে এবং ফুলও এসেছে ভালো। প্রতিবছর বিঘাপ্রতি ১৪-১৫ মণ করে পেলেও এ বছর অধিক সরিষা পাব।’
উপজেলার হোসেনপুর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক করুণাকান্ত সেন বলেন, ‘বোরো ধান লাগানোর আগে জমিতে সরিষা লাগানো হয়। সরিষার দাম ভালো থাকায় এ বছর ২ বিঘা সরিষা আবাদ করেছি। ফলনও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা যদুনাথ রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোজ্যতেলের আমদানি নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি স্থানীয় চাহিদা মেটাতে সরিষা চাষে কৃষকদের প্রণোদনা দেওয়াসহ সব ধরনের পরামর্শ দিতে কৃষি বিভাগের নির্দেশে আমরা মাঠে আছি।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাবিবা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে সরিষা চাষে লাভ হওয়ায় দিন দিন সরিষা চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় ভালো ফলন হবে বলে আশা করছি। এই লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ কৃষকদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রদান করছি।’
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
২৯ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
৩৭ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
৪১ মিনিট আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে