নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম অভিযোগ গঠন করেন।
অভিযোগ গঠনের শুনানিতে গোল্ডেন মনিরকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তাঁর উপস্থিতিতে অভিযোগ গঠন শুনানি হয়। আদালতের জিজ্ঞাসাবাদে গোল্ডেন মনির নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এর আগে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। ওই আবেদন আদালত নামঞ্জুর করেন।
অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে গোল্ডেন মনিরের মাদক মামলার বিচার শুরু হলো। আদালত আগামী ২ নভেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেছেন।
২০২১ সালের ২০ নভেম্বর মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্টের বাসায় অভিযান চালিয়ে গোল্ডেন মনিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। ওই সময় তাঁর কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ এবং প্রায় ১০টি দেশের বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, যা প্রায় বাংলাদেশি ৯ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। তাঁর বাসা থেকে আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ ১ কোটি ৯ লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনার পরদিন ২২ নভেম্বর সকালে রাজধানীর বাড্ডা থানায় গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, অস্ত্র ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে তিনটি মামলা করে র্যাব। ২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও অস্ত্র আইনের পৃথক দুই মামলায় গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মালেক অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মনির গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁর সম্পর্কে জানা যায়, মনিরের বাবা কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা সিরাজ মিয়া ছিলেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। তিনি ঢাকার নিউ মার্কেট ও গাউছিয়া মার্কেট এলাকায় ফেরি করে গামছা বিক্রি করতেন।
মনির দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন। বাড্ডায় নানার বাসায় থেকে তিনি বড় হয়েছেন।
বাবার সূত্রে মনিরেরও ব্যবসার শুরু একইভাবে। পরে তিনি মৌলভীবাজার থেকে কাপড় এনে বিভিন্ন দোকানে সরবরাহ শুরু করেন। এভাবে ব্যবসার প্রসার ঘটিয়ে ব্যাংকক-সিঙ্গাপুরে আসা-যাওয়ার মাধ্যমে ল্যাগেজ ব্যবসা শুরু করেন। এই ব্যবসার আড়ালে তিনি সোনা চোরাচালান ব্যবসায় জড়িয়ে যান। এরপর থেকে তিনি গোল্ডেন মনির হিসেবে পরিচিতি পান।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম অভিযোগ গঠন করেন।
অভিযোগ গঠনের শুনানিতে গোল্ডেন মনিরকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তাঁর উপস্থিতিতে অভিযোগ গঠন শুনানি হয়। আদালতের জিজ্ঞাসাবাদে গোল্ডেন মনির নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এর আগে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। ওই আবেদন আদালত নামঞ্জুর করেন।
অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে গোল্ডেন মনিরের মাদক মামলার বিচার শুরু হলো। আদালত আগামী ২ নভেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেছেন।
২০২১ সালের ২০ নভেম্বর মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্টের বাসায় অভিযান চালিয়ে গোল্ডেন মনিরকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। ওই সময় তাঁর কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, কয়েক রাউন্ড গুলি, বিদেশি মদ এবং প্রায় ১০টি দেশের বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, যা প্রায় বাংলাদেশি ৯ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। তাঁর বাসা থেকে আট কেজি স্বর্ণ ও নগদ ১ কোটি ৯ লাখ টাকাও উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনার পরদিন ২২ নভেম্বর সকালে রাজধানীর বাড্ডা থানায় গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, অস্ত্র ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে তিনটি মামলা করে র্যাব। ২০২১ সালের ২৬ জানুয়ারি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও অস্ত্র আইনের পৃথক দুই মামলায় গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল মালেক অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মনির গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁর সম্পর্কে জানা যায়, মনিরের বাবা কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা সিরাজ মিয়া ছিলেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। তিনি ঢাকার নিউ মার্কেট ও গাউছিয়া মার্কেট এলাকায় ফেরি করে গামছা বিক্রি করতেন।
মনির দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন। বাড্ডায় নানার বাসায় থেকে তিনি বড় হয়েছেন।
বাবার সূত্রে মনিরেরও ব্যবসার শুরু একইভাবে। পরে তিনি মৌলভীবাজার থেকে কাপড় এনে বিভিন্ন দোকানে সরবরাহ শুরু করেন। এভাবে ব্যবসার প্রসার ঘটিয়ে ব্যাংকক-সিঙ্গাপুরে আসা-যাওয়ার মাধ্যমে ল্যাগেজ ব্যবসা শুরু করেন। এই ব্যবসার আড়ালে তিনি সোনা চোরাচালান ব্যবসায় জড়িয়ে যান। এরপর থেকে তিনি গোল্ডেন মনির হিসেবে পরিচিতি পান।
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৩ ঘণ্টা আগে