রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
‘গরিব মানুষ, দিন এনে দিন খাই। এনজিও এবং ব্যাংকঋণের টাকায় দালালের মাধ্যমে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়ে ছেলেও গেল টাকাও গেল। কী হইল রে, আমার সব শেষ। এখন ছেলের লাশটা ছুঁয়ে দেখে মাটি দিতে চাই। আপনারা ছেলেরে আইনা দেন, মুখটা দেইখা মাটি দিতাম চাই।’
ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে ডুবে নিহত মোস্তাক মিয়ার (২৩) মা এভাবেই আহাজারি করে কথাগুলো বলছিলেন। মোস্তাক নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের বাসিন্দা। মোস্তাকের পাশাপাশি ভূমধ্যসাগরে ডুবে উপজেলার আরও দুই তরুণের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন স্বজনেরা। বাকি দুজন হলেন উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের সাপমারা গ্রামের জুয়েল (২২) এবং গৌরীপুরের রাকিব চৌধুরী (২৩)। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও তিনজন। তাঁরা হলেন জয়নগরের আশিক মিয়া (২৩), ঝাউকান্দির সায়েম মিয়া (১৮) ও তুলাতলীর ইমরান হোসাইন (২০)। নিখোঁজ তিনজন জীবিত আছেন নাকি সাগরে ডুবে মারা গেছেন, সে বিষয়ে নিশ্চিত নয় তাঁদের পরিবার।
এ বিষয়ে দূতাবাসসহ প্রবাসীদের নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতা চায় ভুক্তভোগী পরিবারগুলো।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অর্থনৈতিক সচ্ছলতার আশায় দালালের মাধ্যমে লিবিয়া থেকে স্বপ্নের দেশ ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবির শিকার হন রায়পুরার ওই ছয় তরুণ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাকিব, মোস্তাক ও জুয়েলের স্বজনেরা নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেন। এদিকে ঘটনার বেশ কয়েক দিন পেরিয়ে গেলেও বাকি তিন তরুণের কোনো সন্ধান না মেলায় পরিবারের মধ্যে হতাশা আর উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি লিবিয়া থেকে ইতালির উদ্দেশে যাত্রা করা একটি ট্রলার ভূমধ্যসাগরে ডুবে যায়। ওই ট্রলারে ৪৫ জন যাত্রী ছিলেন, যাঁদের মধ্যে ৪৩ জন বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে নরসিংদীর রায়পুরার ছয় তরুণও ছিলেন। ট্রলারডুবির পর কিশোরগঞ্জের ভৈরবের রাকিব নামের এক যুবক সাঁতরে প্রাণে রক্ষা পান। রাকিব মোবাইল ফোনে স্বজনদের জানান, রায়পুরার ছয় তরুণও তাঁর সঙ্গে একই ট্রলারে ছিলেন।
ভুক্তভোগী জুয়েলের বাবা সাদেক মিয়া জানান, জুয়েল গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। ভালো বেতন পেতেন। লিবিয়াপ্রবাসী দালাল তোফাজ্জলের মাধ্যমে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে ইতালি যাওয়ার চুক্তি হয়। গত ২৪ জানুয়ারি জুয়েলের সঙ্গে শেষ যোগাযোগ হয়েছিল পরিবারের। লিবিয়া থেকে ট্রলারে করে ইতালি যাওয়ার কথাও ভয়েস মেসেজে জানান জুয়েল। এরপর থেকেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন।
সাদেক মিয়া বলেন, ‘ঋণের টাকায় ছেলেকে বিদেশে পাঠাই। এখন সব শেষ, ছেলেও গেল টাকাও গেল। বাড়িতে ঋণের লোকজন টাকার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
রাকিব চৌধুরীর মা আছমা বলেন, ‘দালাল তোফাজ্জলের মাধ্যমে তিন বছর আগে রাকিব বিদেশ পাড়ি দেন। ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়া ট্রলারে রাকিব ছিল। মোবাইলে ছবি দেখে রাকিবকে চিনতে পেরেছি। ছেলের লাশটা দেখে মাটি দিতে চাই।’
নিখোঁজ ইমরানের মা নাসিমা আক্তার বলেন, ‘ঋণের টাকায় ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছি। এখন ছেলের খোঁজখবর পাচ্ছি না। এদিকে ঋণের চাপে দিশেহারা।’
ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর অভিযোগ, ২৫ জানুয়ারি লিবিয়া থেকে ইতালি পাঠানোর জন্য ট্রলারে ওই ছয়জনকে তোলা হয়। দালালের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী নিরাপদ ট্রলার ও লাইফ জ্যাকেট দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেওয়া হয়নি। ঘটনার পর থেকে দালালদের ফোন নম্বর বন্ধ রয়েছে।
অভিযুক্ত দালাল কবির ও তোফাজ্জলের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ জানান, ‘এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি।’
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ রানা বলেন, ‘লিবিয়ায় ট্রলারডুবিতে ওই ছয়জন আছেন কি না, নিশ্চিত হতে কাজ করছি। মানব পাচারের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খোঁজ নেই রাজৈরের কুদ্দুসের
এদিকে অবৈধভাবে ইতালি যাওয়ার পথে ট্রলারডুবির ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার মজুমদারকান্দি গ্রামের কুদ্দুস ব্যাপারী (৩২)।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে ইতালি নেওয়ার জন্য কুদ্দুসকে প্রলোভন দেখান রাজৈরের মজুমদারকান্দি গ্রামের দালাল মনির শেখ (৫০)। এরপর কুদ্দুস ব্যাপারীর কাছ থেকে দুই বিঘা জমি লিখে নেন মনির। চার মাস আগে ইতালি যাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন কুদ্দুস। এরপর লিবিয়ায় অবস্থান করেন। সম্প্রতি লিবিয়ায় নৌকাডুবির ঘটনার পর থেকে কুদ্দুস নিখোঁজ হন।
নিখোঁজ কুদ্দুস ব্যাপারীর স্ত্রী দিনা আক্তার বলেন, ‘১৪ দিন ধরে কোনো কথা হয় না, খোঁজও পাচ্ছি না। এদিকে দালালও পালিয়ে গেছে; তার ফোনও বন্ধ।’
নিখোঁজ কুদ্দুসের ভাই সোবহান ব্যাপারী বলেন, ‘আমার ভাই বেঁচে আছে কি না, কিছুই জানি না। আমরা দালাল মনিরের বিচার চাই।’
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সাইফুজ্জামান বলেন, ‘ভুক্তভোগী পরিবার চাইলে মামলা করতে পারে। আমরা সহযোগিতা করব।’
‘গরিব মানুষ, দিন এনে দিন খাই। এনজিও এবং ব্যাংকঋণের টাকায় দালালের মাধ্যমে ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়ে ছেলেও গেল টাকাও গেল। কী হইল রে, আমার সব শেষ। এখন ছেলের লাশটা ছুঁয়ে দেখে মাটি দিতে চাই। আপনারা ছেলেরে আইনা দেন, মুখটা দেইখা মাটি দিতাম চাই।’
ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে ডুবে নিহত মোস্তাক মিয়ার (২৩) মা এভাবেই আহাজারি করে কথাগুলো বলছিলেন। মোস্তাক নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের বাসিন্দা। মোস্তাকের পাশাপাশি ভূমধ্যসাগরে ডুবে উপজেলার আরও দুই তরুণের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন স্বজনেরা। বাকি দুজন হলেন উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের সাপমারা গ্রামের জুয়েল (২২) এবং গৌরীপুরের রাকিব চৌধুরী (২৩)। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও তিনজন। তাঁরা হলেন জয়নগরের আশিক মিয়া (২৩), ঝাউকান্দির সায়েম মিয়া (১৮) ও তুলাতলীর ইমরান হোসাইন (২০)। নিখোঁজ তিনজন জীবিত আছেন নাকি সাগরে ডুবে মারা গেছেন, সে বিষয়ে নিশ্চিত নয় তাঁদের পরিবার।
এ বিষয়ে দূতাবাসসহ প্রবাসীদের নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতা চায় ভুক্তভোগী পরিবারগুলো।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অর্থনৈতিক সচ্ছলতার আশায় দালালের মাধ্যমে লিবিয়া থেকে স্বপ্নের দেশ ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবির শিকার হন রায়পুরার ওই ছয় তরুণ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাকিব, মোস্তাক ও জুয়েলের স্বজনেরা নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করেন। এদিকে ঘটনার বেশ কয়েক দিন পেরিয়ে গেলেও বাকি তিন তরুণের কোনো সন্ধান না মেলায় পরিবারের মধ্যে হতাশা আর উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জানুয়ারি লিবিয়া থেকে ইতালির উদ্দেশে যাত্রা করা একটি ট্রলার ভূমধ্যসাগরে ডুবে যায়। ওই ট্রলারে ৪৫ জন যাত্রী ছিলেন, যাঁদের মধ্যে ৪৩ জন বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে নরসিংদীর রায়পুরার ছয় তরুণও ছিলেন। ট্রলারডুবির পর কিশোরগঞ্জের ভৈরবের রাকিব নামের এক যুবক সাঁতরে প্রাণে রক্ষা পান। রাকিব মোবাইল ফোনে স্বজনদের জানান, রায়পুরার ছয় তরুণও তাঁর সঙ্গে একই ট্রলারে ছিলেন।
ভুক্তভোগী জুয়েলের বাবা সাদেক মিয়া জানান, জুয়েল গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। ভালো বেতন পেতেন। লিবিয়াপ্রবাসী দালাল তোফাজ্জলের মাধ্যমে ১২ লাখ টাকার বিনিময়ে ইতালি যাওয়ার চুক্তি হয়। গত ২৪ জানুয়ারি জুয়েলের সঙ্গে শেষ যোগাযোগ হয়েছিল পরিবারের। লিবিয়া থেকে ট্রলারে করে ইতালি যাওয়ার কথাও ভয়েস মেসেজে জানান জুয়েল। এরপর থেকেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন।
সাদেক মিয়া বলেন, ‘ঋণের টাকায় ছেলেকে বিদেশে পাঠাই। এখন সব শেষ, ছেলেও গেল টাকাও গেল। বাড়িতে ঋণের লোকজন টাকার জন্য চাপ দিচ্ছে।’
রাকিব চৌধুরীর মা আছমা বলেন, ‘দালাল তোফাজ্জলের মাধ্যমে তিন বছর আগে রাকিব বিদেশ পাড়ি দেন। ভূমধ্যসাগরে ডুবে যাওয়া ট্রলারে রাকিব ছিল। মোবাইলে ছবি দেখে রাকিবকে চিনতে পেরেছি। ছেলের লাশটা দেখে মাটি দিতে চাই।’
নিখোঁজ ইমরানের মা নাসিমা আক্তার বলেন, ‘ঋণের টাকায় ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছি। এখন ছেলের খোঁজখবর পাচ্ছি না। এদিকে ঋণের চাপে দিশেহারা।’
ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর অভিযোগ, ২৫ জানুয়ারি লিবিয়া থেকে ইতালি পাঠানোর জন্য ট্রলারে ওই ছয়জনকে তোলা হয়। দালালের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী নিরাপদ ট্রলার ও লাইফ জ্যাকেট দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেওয়া হয়নি। ঘটনার পর থেকে দালালদের ফোন নম্বর বন্ধ রয়েছে।
অভিযুক্ত দালাল কবির ও তোফাজ্জলের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ জানান, ‘এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি।’
রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ রানা বলেন, ‘লিবিয়ায় ট্রলারডুবিতে ওই ছয়জন আছেন কি না, নিশ্চিত হতে কাজ করছি। মানব পাচারের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খোঁজ নেই রাজৈরের কুদ্দুসের
এদিকে অবৈধভাবে ইতালি যাওয়ার পথে ট্রলারডুবির ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার মজুমদারকান্দি গ্রামের কুদ্দুস ব্যাপারী (৩২)।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দ্রুত সময়ের মধ্যে ইতালি নেওয়ার জন্য কুদ্দুসকে প্রলোভন দেখান রাজৈরের মজুমদারকান্দি গ্রামের দালাল মনির শেখ (৫০)। এরপর কুদ্দুস ব্যাপারীর কাছ থেকে দুই বিঘা জমি লিখে নেন মনির। চার মাস আগে ইতালি যাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন কুদ্দুস। এরপর লিবিয়ায় অবস্থান করেন। সম্প্রতি লিবিয়ায় নৌকাডুবির ঘটনার পর থেকে কুদ্দুস নিখোঁজ হন।
নিখোঁজ কুদ্দুস ব্যাপারীর স্ত্রী দিনা আক্তার বলেন, ‘১৪ দিন ধরে কোনো কথা হয় না, খোঁজও পাচ্ছি না। এদিকে দালালও পালিয়ে গেছে; তার ফোনও বন্ধ।’
নিখোঁজ কুদ্দুসের ভাই সোবহান ব্যাপারী বলেন, ‘আমার ভাই বেঁচে আছে কি না, কিছুই জানি না। আমরা দালাল মনিরের বিচার চাই।’
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সাইফুজ্জামান বলেন, ‘ভুক্তভোগী পরিবার চাইলে মামলা করতে পারে। আমরা সহযোগিতা করব।’
রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে ছুরিকাঘাতে এক ছাত্র নিহত হয়েছেন। নিহত শিক্ষার্থীর নাম জাহিদুল ইসলাম পারভেজ। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র। ২৩ বছর বয়সী এ শিক্ষার্থীর বাড়ি ময়মনসিংহে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (পিজি হাসপাতাল) ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ডা. সুমিত সাহাকে গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা-পুলিশ। তিনি সংগঠনটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক।
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে নিহত সাংবাদিক এ টি এম তুরাবের নামে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একটি গ্যালারির নামকরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে সেই গ্যালারিতে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামফলক স্থাপন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশ খারাপ না, এক খারাপ লোকের পাল্লায় পড়ে, এক ফ্যাসিস্ট নেত্রীর পাল্লায় পড়ে পুলিশ খারাপ হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফাত হুসাইন।
৩ ঘণ্টা আগে