নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুনর্বাসনের আগে ক্যাম্প উচ্ছেদের কার্যক্রম বন্ধসহ ছয় দফা দাবি জানিয়েছে ওয়েলফেয়ার মিশন অব বিহারিজ (বাংলাদেশ)। আজ রোববার দুপুরে ঢাকার রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
পুনর্বাসনের আগে ক্যাম্প উচ্ছেদ কার্যক্রম বন্ধসহ স্থায়ী পুনর্বাসনের আগে স্থানান্তরের পরিকল্পনা বাতিল, মৌলিক অধিকার পূরণের নিশ্চয়তা প্রদান, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নারায়ণগঞ্জসহ উচ্ছেদকৃত পরিবারকে ক্ষতিপূরণসহ পুনর্বাসন, মেয়র, ন্যাশনাল হাউজিং, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও এলজিআরডিকে উর্দুভাষী বিহারি নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসা এবং নিউ সোসাইটি মার্কেটের দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্স দেওয়ার ব্যবস্থা করার দাবি জানায় সংগঠনটি।
নেতারা জানান, সমস্ত নাগরিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে জীবিকা ও মৌলিক অধিকারের জন্য যখন লড়াই করে যাচ্ছে বিহারিরা তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা থাকলেও ক্যাম্প ও দোকানপাট বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে সিটি করপোরেশন।
ওয়েলফেয়ার মিশন অব বিহারিজ বাংলাদেশের সভাপতি মো. মোস্তাক আহমেদ বলেন, জানুয়ারিতে মিরপুরে রাস্তা উন্নয়নের নামে কয়েকশ বাড়িঘর ভেঙে ফেলা হয়। এর ফলে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে থাকছে। মেয়র ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পুনর্বাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু সেই কথা ভুলে আবারও ক্যাম্প উচ্ছেদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
মিরপুর-১১-তে একটি মার্কেটে বিহারিদের দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা নিয়েও বরাদ্দ দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করে মোস্তাক আহমেদ বলেন, সিটি করপোরেশন মিরপুর সেকশন-১১-তে দোকান নির্মাণ করে নিউ সোসাইটি মার্কেট দোকানদারদের দোকান বরাদ্দ দেবে বলে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ১৬ কোটি টাকা নিয়েছে। দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্স দেওয়াও বন্ধ রেখেছে।
পাঁচ লাখ অসহায় মানুষের সমস্যা সমাধানের জম্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে নেতারা সম্মিলিতভাবে সবাইকে আলোচনায় বসে অবিলম্বে সমস্যা সমাধানের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির কো-চেয়ারম্যান সরফরাজ আলম, সহ-সভাপতি মো. সোহেল রেজা লাল্লু, মো. ফিরোজ সরদার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাহতাব আলম সহ প্রমুখ।
পুনর্বাসনের আগে ক্যাম্প উচ্ছেদের কার্যক্রম বন্ধসহ ছয় দফা দাবি জানিয়েছে ওয়েলফেয়ার মিশন অব বিহারিজ (বাংলাদেশ)। আজ রোববার দুপুরে ঢাকার রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এসব দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
পুনর্বাসনের আগে ক্যাম্প উচ্ছেদ কার্যক্রম বন্ধসহ স্থায়ী পুনর্বাসনের আগে স্থানান্তরের পরিকল্পনা বাতিল, মৌলিক অধিকার পূরণের নিশ্চয়তা প্রদান, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নারায়ণগঞ্জসহ উচ্ছেদকৃত পরিবারকে ক্ষতিপূরণসহ পুনর্বাসন, মেয়র, ন্যাশনাল হাউজিং, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও এলজিআরডিকে উর্দুভাষী বিহারি নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসা এবং নিউ সোসাইটি মার্কেটের দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্স দেওয়ার ব্যবস্থা করার দাবি জানায় সংগঠনটি।
নেতারা জানান, সমস্ত নাগরিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে জীবিকা ও মৌলিক অধিকারের জন্য যখন লড়াই করে যাচ্ছে বিহারিরা তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা থাকলেও ক্যাম্প ও দোকানপাট বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে সিটি করপোরেশন।
ওয়েলফেয়ার মিশন অব বিহারিজ বাংলাদেশের সভাপতি মো. মোস্তাক আহমেদ বলেন, জানুয়ারিতে মিরপুরে রাস্তা উন্নয়নের নামে কয়েকশ বাড়িঘর ভেঙে ফেলা হয়। এর ফলে কয়েকশ পরিবার খোলা আকাশের নিচে থাকছে। মেয়র ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পুনর্বাসনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু সেই কথা ভুলে আবারও ক্যাম্প উচ্ছেদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
মিরপুর-১১-তে একটি মার্কেটে বিহারিদের দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা নিয়েও বরাদ্দ দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করে মোস্তাক আহমেদ বলেন, সিটি করপোরেশন মিরপুর সেকশন-১১-তে দোকান নির্মাণ করে নিউ সোসাইটি মার্কেট দোকানদারদের দোকান বরাদ্দ দেবে বলে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ১৬ কোটি টাকা নিয়েছে। দোকানদারদের ট্রেড লাইসেন্স দেওয়াও বন্ধ রেখেছে।
পাঁচ লাখ অসহায় মানুষের সমস্যা সমাধানের জম্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে নেতারা সম্মিলিতভাবে সবাইকে আলোচনায় বসে অবিলম্বে সমস্যা সমাধানের দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির কো-চেয়ারম্যান সরফরাজ আলম, সহ-সভাপতি মো. সোহেল রেজা লাল্লু, মো. ফিরোজ সরদার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাহতাব আলম সহ প্রমুখ।
গাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের অ্যাকাউন্ট্যান্ট ক্লার্ক শাহীন আলমকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদের বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ (বীর উত্তম) সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা জমি দখলের মহোৎসব চলছে। ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬০ মিটার সেতুর দুই পাড়ের অধিকাংশ জমি এরই মধ্যে দখলে নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঘর ও দোকান। সেসব ভাড়া দিয়ে টাকা নিচ্ছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী।
২ ঘণ্টা আগে‘তিন ঘণ্টা ঘোরাঘুরি কইরা একটা স্কার্ফ ছাড়া তো কিছুই কিনলা না। সকাল সকাল মার্কেটে আইসা কী লাভ হইলো?’ মা তাসলিমা আক্তারকে অনুযোগ করে বলছিল বছর দশেকের মেয়ে সানজিদা ইসলাম। জবাবে মা বললেন, ‘দোকানে আইসাই সাথে সাথে কিন্না ফেলন যায়? আগে তো দেখতে হইবো। দামদর বুঝতে হইবো।’
৩ ঘণ্টা আগে