সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নের চরাঞ্চল নুনেরটেক এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে যান। এ সুযোগে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ হামলা চালায়। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় শ্রমিক লীগ নেতা শুকুর আল মাহমুদের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে জানতে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও বারদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. জিলানী মিয়ার নেতৃত্বে মোস্তফা, সোহাগ, মনির হোসেন, সামসুদ্দিন, রফিক, গুলবক্স, বাউল চানসহ ৫০-৬০ জন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি, আবুল হাসেম, মনির হোসেন, স্বপন মিয়া, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ, আমজাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম মনির, খলিল মিয়া, জাকারিয়া ভূঁইয়া, মিজানুর রহমানের ১৬টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ সময় আহত হন ইউপি সদস্য ওসমান গনির স্ত্রী, আবুল হাসেমের মা, বোন ইয়াসমিনসহ পাঁচজন।
ভুক্তভোগী ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি বলেন, ‘রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের দিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা তাঁদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে আমাদের ওপর হামলা করতে পারেনি।’
আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসেম বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আমরা সহাবস্থানে ছিলাম। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদের সঙ্গে শত্রুতার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ইন্ধন দিয়ে বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। তাঁর অফিস থেকে ছয় লাখ টাকা লুট করেছে বলে অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদ হামলা-ভাঙচুরের ইন্ধনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আমার কোনো ইন্ধন নেই। আমিও আওয়ামী লীগ করি। আমার চাচা ও ফুপা বিএনপি করে, তাই তারা আমার বাড়িঘরে হামলা করেনি।’
তবে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও সাবেক ইউপি সদস্য জিলানী উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ হামলার সঙ্গে আমরা জড়িত নই। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে কয়েকজন যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে শুনেছি।’
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় আওয়ামী লীগের ১৬ নেতা-কর্মীর বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক এলাকায় এ হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। ব্যক্তিগত শত্রুতা কাজে লাগিয়ে শ্রমিক লীগ নেতার ইন্ধনে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নের চরাঞ্চল নুনেরটেক এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে যান। এ সুযোগে বিএনপির নেতা-কর্মীরা এ হামলা চালায়। ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় শ্রমিক লীগ নেতা শুকুর আল মাহমুদের ইন্ধন রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে জানতে সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার বারদী ইউনিয়নের নুনেরটেক গ্রামে গতকাল বুধবার রাতে ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও বারদী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মো. জিলানী মিয়ার নেতৃত্বে মোস্তফা, সোহাগ, মনির হোসেন, সামসুদ্দিন, রফিক, গুলবক্স, বাউল চানসহ ৫০-৬০ জন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি, আবুল হাসেম, মনির হোসেন, স্বপন মিয়া, নজরুল ইসলাম, মাহমুদ, আমজাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম মনির, খলিল মিয়া, জাকারিয়া ভূঁইয়া, মিজানুর রহমানের ১৬টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এ সময় আহত হন ইউপি সদস্য ওসমান গনির স্ত্রী, আবুল হাসেমের মা, বোন ইয়াসমিনসহ পাঁচজন।
ভুক্তভোগী ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য ওসমান গণি বলেন, ‘রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের দিয়ে শ্রমিক লীগ নেতা তাঁদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে আমাদের ওপর হামলা করতে পারেনি।’
আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হাসেম বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আমরা সহাবস্থানে ছিলাম। তবে নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদের সঙ্গে শত্রুতার কারণে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ইন্ধন দিয়ে বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। তাঁর অফিস থেকে ছয় লাখ টাকা লুট করেছে বলে অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শুক্কুর আল মাহমুদ হামলা-ভাঙচুরের ইন্ধনের বিষয়টি অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় আমার কোনো ইন্ধন নেই। আমিও আওয়ামী লীগ করি। আমার চাচা ও ফুপা বিএনপি করে, তাই তারা আমার বাড়িঘরে হামলা করেনি।’
তবে জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আব্দুল কাদির ও সাবেক ইউপি সদস্য জিলানী উত্থাপিত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ হামলার সঙ্গে আমরা জড়িত নই। দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে কয়েকজন যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে শুনেছি।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে